যমুনা অয়েল কোঃ লিঃ এর জিএম (এইচ আর) মোঃ মাসুদুল ইসলাম এর বিরুদ্ধে দৈনিক মানবকন্ঠে প্রকাশিত সংবাদের প্রেক্ষিতে অত্র প্রতিষ্টানের র্কমকতা ও শ্রমিক কর্মচারীগণের প্রতিবাদ।
গত ১৩-১০-২৫ ইং দৈনিক মানবকন্ঠ পত্রিকায় যমুনা অয়েল কোম্পানী লিমিটেড এর জিএম (এইচ আর/কোম্পানী সচিব) জনাব মোঃ মাসুদুল ইসলাম এর বিরুদ্ধে” যমুনা অয়েলে লঙ্কাকান্ড” শীর্ষক সংবাদ প্রকাশিত হওয়ায় অত্র প্রতিষ্ঠানের সকল কর্মকতা, শ্রমিক কর্মচারীরা ক্ষোভ ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন। বেশ কয়েকজন কর্মকতা ও কর্মচারীদের সাথে এই প্রতিবেদক কথা বলে জানতে চাইলে বলেন স্যার একজন খুবই ভাল মানুষ। কোম্পানীর স্বার্থে তিনি সবসময় কাজ করেন। দৈনিক মানবকন্ঠ পত্রিকায় সংবাদের তথ্যে ওনার শিক্ষাগত যোগ্যতা সম্পর্কে ভুল তথ্য দেওয়া হয়েছে। এই প্রতিবেদক জানতে পারেন তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় হতে হিসাববিজ্ঞানে মাষ্টার্স ও সিএ( চ্যার্টার্ড একাউন্টস) কোর্স সম্পন্ন করেছেন। বিগত ২৯ বছর যাবত সুনাম ও দক্ষতার সহিত একাধিক পদে দায়িত্ব পালন করছেন। পদোন্নতির ব্যাপারে শ্রমিক কর্মচারীরা বলেন সিবিএ দাবীর কারণ জনাব মোঃ মাসুদুল ইসলাম স্যার সকল নিয়নকানুন মেনে আমাদের জুনিয়র কর্মকর্তা হিসেবে পদোন্নতি দিয়েছে আমরা এতে অন্যায় হয়েছে বলে মনে করি না। এখানে ছাত্রলীগের কোন নেতাকে পদোন্নতি দেওয়া হয়নি। যোগ্যতা ও দক্ষতা দিয়ে পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে। বিপিসি'র পদোন্নতি নীতিমালা অনুসারে কর্তৃপক্ষ কর্তৃক গঠিত কমিটির সুপারিশ ও ব্যবস্হাপনা কর্তৃপক্ষের অনুমোদনক্রমে সবকিছু যাচাই বাছাই করে কোম্পানির কর্মকর্তাদের পদোন্নাতি প্রদান করা হয়েছে। উক্ত গঠিত ৫ সদস্য বিশিষ্ট পদোন্নতি কমিটিতে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের উপ সচিব পর্যায়ের একজন কর্মকর্তা/ বিপিসি'র ডিজিএম পর্যায়ের একজন কর্মকর্তা ও কোম্পানির ৩ জন কর্মকর্তা অন্তর্ভুক্ত থাকেন। এক্ষেত্রে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে জনাব মোঃ মাসুদুল ইসলামকে এককভাবে টার্গেট করে সংবাদ পরিবেশন করা হয়েছে যা সম্পুর্ণ বানোয়াট ও চরম মানহানিকর।এক্ষেত্রে উল্লেখ্য যে যোগ্যতা,দক্ষতা,অভিজ্ঞতা, জৈষ্ঠতা ও বাৎসরিক কর্মমুল্যায়ন পর্যালোচনা করে পদোন্নতি প্রদান করা হয়।এক্ষেত্রে রাজনৈতিক পরিচয় দেখার কোন সুযোগ নাই এবং কে কোন দল করে কর্তৃপক্ষের তা দেখার বিষয় নয়।জনাব মোঃ মাসুদুল ইসলামকে এককভাবে টার্গেট করে অসৎ উদ্দেশ্যে কোম্পানির ওয়ার্কার্স প্রফিট পার্টিসিপেশন ফান্ডের বিনিয়োগ সংক্রান্ত ২০১৬ সালের একটা মিথ্যা সংবাদ পরিবেশন করা হয়েছে।কোম্পানির ফান্ড পরিচালনার জন্য ব্যবস্হাপনা কর্তৃপক্ষ কর্তৃক গঠিত চার সদস্য বিশিষ্ট একটি ট্রাস্টি বোর্ড ছিল যার একজন সদস্য ছিল জনাব মোঃ মাসুদুল ইসলাম।ট্রাস্টি বোর্ডের সিদ্ধান্তক্রমে ও ফান্ডের সদস্যদের সম্মতি নিয়ে মুলতঃ সরকারি মালিকাধীন শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করা হয়।উক্ত বিনিয়োগ কিছুটা ঝুঁকিপুর্ণ হলেও অবৈধ নয়।প্রকাশিত সংবাদের ৪ কোটি পনের লক্ষ টাকা ফান্ডের ক্ষতি হয়েছে মর্মে সংবাদ পারি করেছে যা সম্পুর্ণ অসত্য।কেননা প্রকৃতপক্ষে ৫,০৩,১০,৫০৭ (পাঁচ কোটি তিন লক্ষ দশ হাজার পাঁচশত সাত) টাকা মুনাফা সহ উক্ত কোম্পানির বিনিয়োগ ফান্ডে জমা করা হয়েছে।অধিক মুনাফা অর্জন করায় ট্রাস্টি বোর্ডকে কোম্পানির কর্মকর্তা- কর্মচারীদের পক্ষ থেকে প্রশংসা করা হয়েছে।
ভবিষ্যতে এ ধরনে নিউজ না করার অনুরোধ জানিয়েছেন শ্রমিককর্মচারী ও কর্মকর্তাবৃন্দ।