1. news@dainikchattogramerkhabor.com : Admin Admin : Admin Admin
  2. info@dainikchattogramerkhabor.com : admin :
সোমবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৫:২৮ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
ঈগল পরিবহনের চাকার নিচে দুই সিএনজি, চন্দনাইশে বউ-শ্বাশুড়ি সহ নিহত তিন নিবন্ধনপ্রত্যাশী ১৪৩টি দলের মধ্যে বাছাইয়ে উত্তীর্ণ ২২টি। বহুল প্রতীক্ষার শেষে প্রথমবারের মতো গঠিত হলো ১২ নং সরাইপাড়া ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবক দল কমিটি, রাজপথে আনন্দ র‍্যালী ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি। রাজশাহীতে বহিষ্কৃত ডিবি হাসানের সহযোগীদের চার্জশিটে অন্তর্ভুক্তির দাবি চট্টগ্রাম নগরীতে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার বাঘাইছড়িতে বিজিবির অভিযানে অবৈধ সেগুন কাঠ জব্দ বাঘাইছড়ি উপজেলার সাজেক ইউনিয়নে সেনাবাহিনীর উদ্যোগে প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত। বান্দরবান বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র ছাত্রীদের নিয়ে আল- আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক’র ‘তারুণ্যের উৎসব-২০২৫’ উদযাপন। শঙ্খ নদীতে ভেসে আসল অর্ধগলিত যুবকের লাশ

বিশ্ব কন্যা দিবসে একজন কন্যা মর্মান্তিক মৃত্যু মেনে নেওয়া যায় না- লায়ন নবাব হোসেন মুন্না।

  • সময় বুধবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২১
  • ৬৭০ পঠিত

আমার আজো মনে পড়ে তৎকালীন এই বিশাল ড্রেনের বিরোধিতা করেছিলেন চট্টলবীর এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরীর কিন্তু তৎকালীন বিএনপির সরকাররে মেয়র মীর নাছির এই ড্রেনের কাজ করেন, কেন এই কথা গুলো বলছি কারণে সব সময় জ্যাম লেগে থাকা এই রাস্তার মাঝখানে বিশাল ড্রেন নির্মাণ করার ফলে বছরের পর বছর এই ড্রেন পরিস্কার করা সম্ভব হয় না। এই ড্রেনের সাথে বিভিন্ন এলাকার শাখা প্রশাখা সংযুক্ত হয়েছে তাছাড়া ড্রেন টি মুখ চট্টগ্রাম বন্দরে ১নং জেটিতে গিয়ে পড়ছে তার কারণে কর্ণফুলী নদী দিন দিন ভরাট হয়ে যাচ্ছে বড় জাহাজ বন্দরে আসতে পারছে না, এই ড্রেনের নির্মাণের ফলে কর্ণফুলীর টানেলের বিশাল ক্ষতি করে দিয়েছেন। তার পরবর্তীতে আলহাজ্ব এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরীর সময় কাজ হলেও মেয়র আলহাজ্ব মনজুর আলম তারপর আলহাজ্ব আ জ ম নাছির উদ্দীন বর্তমানে যদিও বিগত ৬/৭ মাস দায়িত্ব পালন করছেন রেজাউল করিম চৌধুরী, আমলে এই ড্রেনে বছরের পর বছর ড্রেন গুলো সংস্কার হয়নি এমনকি সিডিএ,ওয়াসা,আরো সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ কেউ এর ঠিক মত দায়িত্ব পালন করে নাই, তাই তারা কেউও অবহেলা এড়িয়ে যেতে পারে না।

এছাড়া নির্দিষ্ট কাজ সংস্কার করনে জনগণের চলাচল পথে যথাযথ তদারকি ও সতর্ক সহিত নোটিশ দেয়া অথবা বিপদজনক পথ চিহ্নিত না করে জনগণকে অবহিত থেকে বিরত রেখে,দ্রুত কার্যসম্পন্নে অলসতা প্রমাণে মৃত্যুপল্লী রূপ ধারণ করছে।কিছুদিন আগে অতিরিক্ত বৃষ্টি পড়ায় রাস্তা এবং ড্রেন চিহ্নিত না করায় একজন পথচারী প্রাণ হারায় তার খোজ এখনো পাওয়া যায়নি।এইভাবে উন্নয়নের নামে একটার পর একটা প্রাণহানি যা চট্টগ্রামবাসীর জন্য দুঃখজনক বটে। এই অনাকাঙ্ক্ষিত মৃত্যু রাষ্ট্রের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ নিকট ও জনগণের নিরাপত্তা বিধানে খামখেয়ালি চট্টগ্রাম বাসি জানতে চায়। আর কত লাশের বিনিময়ে এই সমস্যা সমাধান হবে।
লেখক:- সামাজিক সংগঠক, মানবিক কর্মী, রাজনীতিবিদ।

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
কপিরাইট © ২০২০ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট