নিজস্ব প্রতিবেদকঃ

‘বড় মহেশখালী ইউনিয়ন’ পরিষদের নির্বাচনে ‘স্থানীয় সর্বস্তরের জনগণ ও আওয়ামী লীগের কর্মী, সমর্থকেরা’ পরীক্ষিত নেতা ‘বড় মহেশখালী ইউনিয়ন’ আওয়ামী লীগের সভাপতি ‘আলহাজ্ব সিরাজ মিয়া বাশি’র পক্ষে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশা করে।

ষষ্ঠ ধাপের ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনের তারিখ সপ্তাহ দুয়েকের মধ্যেই ঘোষণা করা হতে পারে বলে শুনা যাচ্ছে। এই ষষ্ঠ ধাপের ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনে কক্সবাজারের মহেশখালী উপজেলার ‘বড় মহেশখালী ইউনিয়নে’র নাম অন্তর্ভুক্ত থাকবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এই কারনেই অত্র ইউনিয়নের সম্ভাব্য চেয়ারম্যান, মেম্বার প্রার্থীরা নির্বাচনের মাঠে জনসংযোগ চালিয়ে যাচ্ছে।

‘বড় মহেশখালী ইউনিয়ন’ পরিষদ নির্বাচনে ‘বাংলাদেশ আওয়ামী লীগে’র দলীয় মনোনয়নে ‘নৌকা মার্কা’ নিয়ে সম্ভাব্য চেয়ারম্যান প্রার্থীদের মধ্যে অন্যতম হচ্ছেন, বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ,বড় মহেশখালী ইউনিয়ন শাখার সভাপতি, বিশিষ্ট সমাজসেবক ও রাজনীতিবিদ ‘আলহাজ্ব সিরাজ মিয়া বাশিঁ’।

আলহাজ্ব সিরাজ মিয়া বাশিঁ মহেশখালীর গ্রামীণ জনপদের একজন পরিচিত মুখ। গ্রামীণ সহজ-সরল এবং সব সময় হাস্য-উজ্জ্বল মানুষটা অতি সহজেই গ্রামীণ জনগণের সাথে মিশে যেতে পারে, এবং সবাইকে আপন করেই নিতে পারেন।  জনগণের বিপদে-আপদে আলহাজ্ব সিরাজ মিয়া বাশি সবসময় জনগণের সাথেই থাকেন। তাই বৈশ্বিক মহামারী করোনা ভাইরাসের কঠিন পরিস্থিতিতে এলাকার অসহায়, দুঃস্থ, দরিদ্র, এবং কর্মহীন মানুষের মাঝে ব্যক্তিগত তহবিল বা অর্থায়নে চাউল, নগদ টাকা, খাদ্য সামগ্রী, মাস্ক, ও হ্যান্ড স্যানিটাইজার বিতরণ করেছেন। তা ছাড়াও তিনি প্রতিবছর নিজস্ব আর্থিক ব্যবস্থাপনা থেকেই এলাকার অসহায়, দুঃস্থ, দরিদ্র, এবং কর্মহীন লোকদের মাঝে ঈদ-পার্বণ ও শীতকালীন কাপড়, এবং বর্ষা মৌসুমে আর্থিক বা চাল-ডাল সহায়তা দিয়ে থাকেন। ফলে তিনি এলাকার জনগণের কাছে জনপ্রিয়।

আলহাজ্ব সিরাজ মিয়া বাশি সব সময় এলাকার জনগণের সাথে মিলেমিশেই থাকেন। তাই তিনি ২০০৩ সাল থেকে অদ্যবধি ‘বড় মহেশখালী এমদাদিয়া কাসেম উলুম(বড়) মাদ্রাসা’ পরিচালনা কমিটির সভাপতি, এবং বড় মহেশখালী ইউনিয়ন নতুন বাজারস্থ ঐতিহাসিক ‘কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে’র (ইউনিয়নের সবচেয়ে বড় মসজিদ) সভাপতির দায়িত্ব পালন করে আসতেছেন। এর মধ্যেই নিজস্ব (অর্থায়ন সহ) ব্যবস্থাপনায়, এবং সবার সহযোগিতায় ও সার্বিক অর্থায়নে ২০২১ সালেই ‘বড় মহেশখালী এমদাদিয়া কাসেম উলুম(বড়) মাদ্রাসা’র তিন তলা বিল্ডিং(ভবন) করতে সক্ষম হয়েছেন।

আলহাজ্ব সিরাজ মিয়া বাশি বড় মহেশখালীস্থ ঐতিহাসিক ‘গ্রামীণ বাজার/শহর’ ‘নতুন বাজার’ (যা ব্রিটিশ শাসনামল থেকেই মহেশখালীস্থ অন্যতম কেন্দ্রীয় বাণিজ্যিক বাজার, যেখানে মহেশখালীর সত্তর হাজার জনগণের নিত্যদিনের বাজার, এবং বাণিজ্যিক লেনদেন করে থাকে), ১৯৯৩ সাল থেকেই অদ্যবধি ‘নতুন বাজার বণিক কল্যাণ সমিতি’র সভাপতির দায়িত্ব পালন করতেছেন। দায়িত্ব পালন কালে উক্ত ‘নতুন বাজার’ এর শান্তি শৃঙ্খলা ফিরে এসেছে, যা এখনো সমুন্নত আছে।

আলহাজ্ব সিরাজ মিয়া বাশি ‘বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, বড় মহেশখালী ইউনিয়ন’ শাখার সভাপতির দায়িত্বে আছেন। তিনি দায়িত্ব পালন কালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, বড় মহেশখালী ইউনিয়ন শাখা, ও সমস্ত ওয়ার্ড’ এবং  ‘আওয়ামী লীগ এবং সকল অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের’ দায়িত্ব প্রাপ্ত নেতা কর্মীদের সাথে মিটিং করে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমেই, এবং স্থানীয় সংসদ সদস্য আলহাজ্ব আশেক উল্লহ রফিক এবং কেন্দ্রীয় নেতা এডভোকেট সিরাজুল মোস্তফার নির্দেশনায় এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ কক্সবাজার জেলা, ও মহেশখালী উপজেলা শাখার সাথে সামঞ্জস্য রেখেই সব ধরনের দলীয় কর্মসূচী (কেন্দ্রীয় নির্দেশ মত এবং স্থানীয় ভাবে) পালন করে আসতেছেন।

আলহাজ্ব সিরাজ মিয়া বাশির নেতৃত্বে বড় মহেশখালী ইউনিয়নে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার প্রদত্ত সমস্ত অনুদান, এবং সহায়তা (বৈশ্বিক মহামারী করোনা ভাইরাসের কঠিন পরিস্থিতিতেও) বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, বড় মহেশখালী ইউনিয়নের পক্ষ থেকেই স্থানীয় ‘আওয়ামী লীগ, এবং সহযোগী ও অঙ্গ সংগঠনে’র সমস্ত নেতাদের সার্বিক সহায়তায়, এবং সম্মিলিত ভাবেই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনামতে এবং মাননীয় সাংসদ আলহাজ্ব আশেক উল্লাহ রফিকের তত্ত্বাবধানে এলাকার অসহায়, দুঃস্থ, দরিদ্র, এবং কর্মহীন মানুষের মাঝে বিতরণ করেছেন। এই ক্ষেত্রে কোন ধরনের অনিয়ম, স্বজনপ্রীতি, আত্মীয়করণ, বা দুর্নীতির কোন অভিযোগ নেই। ফলে এলাকায় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও সরকারের ভাবমূর্তি সমুন্নত রয়েছে।

‘বড় মহেশখালী ইউনিয়ন’ পরিষদ নির্বাচন অতি সন্নিকটে। গতবার এই  ‘বড় মহেশখালী ইউনিয়ন’ পরিষদ নির্বাচনে ‘বাংলাদেশ আওয়ামী লীগে’র মনোনীত ‘নৌকা মার্কা’র প্রার্থী দলীয় কিছু বিশ্বাসঘাতক নেতাদের চক্রান্তের কারনেই সামান্য ভোটের ব্যবধানে হেরে যান। ফলে এইবার স্থানীয় ‘বড় মহেশখালী ইউনিয়ন’ আওয়ামী লীগ, এবং ‘অঙ্গ ও সহযোগী’ সংগঠনের নেতা, কর্মীরা তৎপরতা শুরু করে দিয়েছেন। তাই আসন্ন ‘বড় মহেশখালী ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন’ এর বিষয়ে স্থানীয় ‘বড় মহেশখালীস্থ আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ে’ ‘বড় মহেশখালী ইউনিয়ন’ আওয়ামী লীগ, এবং ‘অঙ্গ ও সহযোগী’ সংগঠনের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা, কর্মীদের একটা যৌথ মিটিং অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত মিটিংএ ঐক্যবদ্ধ ভাবে এবং শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনে কেন্দ্রীয় ভাবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে দলীয় প্রতীক ‘নৌকা’ যাকে প্রদান করা হবে, তার পক্ষেই ঐক্যবদ্ধ ভাবে কাজ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। আসন্ন বড় মহেশখালী ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনে ‘বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ’ ‘বড় মহেশখালী ইউনিয়ন শাখা’র সন্মানিত ‘সভাপতি জনাব আলহাজ্ব সিরাজ মিয়া বাশি’কে সর্বসম্মতিক্রমে প্রার্থী হওয়ার পক্ষে সমর্থন দিয়েছেন। আর মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি একান্তভাবে অনুরোধ বা দাবী জানিয়েছেন, আগামী ‘বড় মহেশখালী ইউনিয়ন’ পরিষদ নির্বাচনে ‘বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ’ থেকে ‘নৌকা মার্কা’র মনোনয়ন যেন ‘আলহাজ্ব সিরাজ মিয়া বাশি’কে নৌকা প্রতীক প্রদান করা হয়।

আর আলহাজ্ব সিরাজ মিয়া বাশি ‘বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, বড় মহেশখালী ইউনিয়ন’ এর কর্মী, সমর্থক এবং স্থানীয় সাধারণ জনগণের প্রত্যাশার প্রতি সন্মান দিয়ে আগামী ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনে ‘বড় মহেশখালী ইউনিয়নে’ অংশ নিতে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী।

আলহাজ্ব সিরাজ মিয়া বাশির পরিবার ১৯৭০ সালের নির্বাচন, ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে সম্পৃক্ত ছিল। আর তখন থেকেই পারিবারিক ভাবে আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে সম্পৃক্ত। ১৯৭৩ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বঙ্গবন্ধুর মনোনীত প্রার্থী জনাব মোস্তাক আহমদ চৌধুরীর ‘নৌকা মার্কার’ পক্ষে ভুমিকা রেখেছেন। ১৯৭৭ সালে জিয়ার ‘হ্যাঁ/না’ ভোটে ‘না’ এর পক্ষে, ১৯৭৮ সালের ‘রাষ্ট্রপতি নির্বচনে’ এবং ১৯৭৯ সালের ‘জাতীয় সংসদ নির্বাচনে’, এবং ১৯৮১ সালের ‘রাষ্ট্রপতি নির্বচনে’ ‘আওয়ামী লীগের দলীয় মার্কা’ ‘নৌকা’র পক্ষে সক্রিয় ভাবেই তৎপরতা চালিয়েছেন। আলহাজ্ব সিরাজ মিয়া বাশি ১৯৮২ সালে ‘বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ’, মহেশখালী থানা কমিটিতে তরুণ বয়সেই ‘সদস্য পদ’ পান। তিনি ১৯৮৬, ১৯৯১, ১৯৯৬, ২০০১, ২০০৮, ২০১৪, ২০১৮ সালের প্রতিটা ‘জাতীয় সংসদ নির্বাচনে’ স্থানীয় জনগণকে সম্পৃক্ততা করিয়েই আওয়ামী লীগের সভাপতি জননেত্রী শেখ হাসিনার প্রার্থীর পক্ষে ‘নৌকা’ মার্কার  পক্ষেই নির্বাচনে অংশ নিয়েছেন, এবং আর্থিক ভাবে সার্বিক সহায়তা দিয়েই ‘আওয়ামী লীগে’র দলীয় প্রার্থীকে জিতানোর প্রচেষ্টা করেছেন। ২০১৩ সালে ‘বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ’ বড় মহেশখালী ইউনিয়ন শাখার সভাপতির দায়িত্ব পান, যা অদ্যবধি দক্ষতার সাথেই পালন করে যাচ্ছে। ১৯৯৭ সালে তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী যুব লীগ, কক্সবাজার জেলা শাখার সদস্য ছিলেন।

আলহাজ্ব সিরাজ মিয়া বাশি ২০০১ সাল থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বিএনপি-জামায়েতের শাসনামলে ব্যবসায়ীক ভাবে ‘চিংড়ি ঘের’ ও ‘লবণ চাষে’ বা মাঠে ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছেন। আলহাজ্ব সিরাজ মিয়া বাশি ১৯৭৭ সাল থেকে অদ্যবধি ‘বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ’ এবং সকল অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠন সমূহের ‘বড় মহেশখালী’, তথা ‘মহেশখালী’তে স্থানীয় সব ধরনের রাজনৈতিক কর্মসূচীতে, যেমনঃ সকল নির্বাচনে, সম্মেলনে, দলীয় ও জাতীয় কর্মসূচীর দলীয় প্রোগ্রামে এবং স্থানীয় আওয়ামী লীগের যে কোন নেতাকর্মীর ‘স্বাস্থ্য সংক্রান্ত চিকিৎসা, বিয়ে, বা যে কোন বিপদে’ ব্যক্তিগত ভাবে কর্মী, সমর্থকদের আর্থিক সাহায্য সহযোগিতা করেছেন।

‘বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, বড় মহেশখালী ইউনিয়ন’ শাখার সভাপতি থাকা অবস্থায়, ‘আলহাজ্ব সিরাজ মিয়া বাশি’ স্থানীয় বড় মহেশখালীস্থ ‘বাংলাদেশ আওয়ামী লীগে’র উদ্বেগে জাতীয় দিবস সমূহ, যেমনঃ ১৫ই আগস্ট ও ২১শে আগস্ট এর শোক দিবস পালন, ১৬ই ডিসেম্বর বিজয় দিবস, ২৬শে মার্চ স্বাধীনতা দিবস, ২১শে ফেব্রুয়ারী আন্তর্জাতিক মাতৃ ভাষা দিবস, ৭ই মার্চ বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ভাষণ দিবস ইত্যাদি; এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সহ সহযোগী ও অঙ্গ সংগঠনের জন্ম দিবস ও অন্যান্য নিজস্ব কর্মসূচী সমূহ, যেমনঃ স্থানীয়ভাবে এলাকার সর্বস্তরের জনগণকে নিয়ে বিভিন্ন (পাড়া-মহল্লা, মসজিদে) ইফতার পার্টির আয়োজন, প্রভৃতি কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ সরকারের ইমেজ ও উন্নয়নের সাফল্য জনগণের সামনে উপস্থাপনের মধ্য দিয়েই আওয়ামী লীগের প্রতি জনগণের আস্থা ও ভালবাসা সৃষ্টিতে উদ্বুদ্ধকরণ করে দলীয় সমর্থক, কর্মী ও ভোটার বৃদ্ধিকরণে কাজ করে যাচ্ছেন।

বঙ্গবন্ধু মানেই বাংলাদেশ। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়তে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়নের ধারাবাহিকতায় ‘ডিজিটাল আইল্যান্ড মহেশখালী’র বড় মহেশখালী ইউনিয়নকে ‘স্পেশান ইকুনোমিক জোন’ প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে ডিজিটাল শিল্পায়ন, সামাজিক বনায়ন, সামুদ্রিক বনায়ন, লবণ চাষি, পান চাষি, মৎস্য চাষি, এবং কৃষকের কাজের গতিশীলতার মাধ্যমেই শিক্ষিত বেকার যুবকের কর্মস্থানের (ব্যবসায়ী, চাকুরী) মাধ্যমে একটি ডিজিটাল মডেল ইউনিয়নে পরিণত করতে, এবং ‘বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, বড় মহেশখালী ইউনিয়ন’ এর কর্মী, সমর্থক এবং স্থানীয় সাধারণ জনগণের প্রত্যাশার প্রতি সন্মান দিয়ে আগামী ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনে বড় মহেশখালী ইউনিয়নে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী।