1. news@dainikchattogramerkhabor.com : Admin Admin : Admin Admin
  2. info@dainikchattogramerkhabor.com : admin :
শুক্রবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৫:২৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
নিউ সান পাবলিক স্কুলে মহান বিজয় দিবস উদযাপন ও বার্ষিক ফল প্রকাশ সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন শরীফ ওসমান হাদী বাংলা ভাষা পরিষদ কেন্দ্রীয় সদস্য হিসেবে নিবন্ধন পেলেন মোঃ ফেরদাউস আলম সংযুক্ত আরব আমিরাতে মহান বিজয় দিবস উদযাপন অনুষ্ঠিত বোয়ালখালীতে সাবেক ছাত্রলীগ সভাপতির গ্রেপ্তার ঘিরে নতুন প্রশ্ন?হামলার দিন কী ভূমিকা ছিল সাদ্দাম হোসেনের কোতোয়ালীতে সাজা এড়াতে পলাতক মাদক মামলার দণ্ডপ্রাপ্ত আসামী গ্রেপ্তার পতেঙ্গায় র‌্যাবের ভয়াবহ মাদকবিরোধী অভিযান চার কোটি পঞ্চাশ লাখ টাকার ইয়াবাসহ কারবারি আটক সমুদ্রে কোস্ট গার্ডের ডাবল স্ট্রাইক ৬ কোটি টাকার জাল ৫৩ জেলে আটক ট্রলার জব্দ চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবে সিএমপি কমিশনারের স্পষ্ট বার্তা জনগণকে সঙ্গে নিয়েই নগরীর আইনশৃঙ্খলা নিশ্চিত হবে বাঘাইছড়িতে আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

পার্বত্য চট্টগ্রামে করোনায় মলিন বৈসাবি উৎসব

  • সময় সোমবার, ১২ এপ্রিল, ২০২১
  • ৭৪১ পঠিত

খাগড়াছড়ি প্রতিনিধিঃ

পাহাড়ের একটি গুরুত্বপূর্ণ উৎসব বৈসাবি। ত্রিপুরাদের বৈসু, মারমাদের সাংগ্রাই আর চাকমাদের বিঝু- এ তিন উৎসবের আদ্যাক্ষর নিয়ে তৈরি বৈসাবি শব্দটি।

বছরের পর বছর ধরে চললেও গত বছরের মতো এবছরও করোনার থাবায় ধূসর হয়ে গেছে পাহাড়ের এ প্রাণের উৎসব।

১২ এপ্রিল ভোরে সুর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে নদীতে ফুল ভাসানোর মধ্য দিয়ে পাহাড়ে শুরু হয় এ উৎসব। ১৩ এপ্রিল অর্থাৎ নববর্ষের আগের দিন ‘হারি বৈসু’ আর নতুন বছরের প্রথম দিন থেকে মারমাদের সাংগ্রাইয়ের সূচনা হয়।

১২ এপ্রিল শুরু হয়ে বৈসাবি উৎসব চলে ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত। তবে কোথাও কোথাও এ উৎসব চলে সপ্তাহ ধরে।

সারাদেশে একই নিয়মে পহেলা বৈশাখ উদযাপিত হলেও পাহাড়ে ভিন্ন আমেজে আর উৎসবমুখর পরিবেশে উদযাপিত হয় বৈসাবি। স্থানীয় বাঙালীরাও একাকার হয়ে মিশে যায় বৈচিত্রময় এ উৎসবে।

এ বছর উৎসব শুরুর মাত্র একদিন বাকি থাকলেও পাহাড়ে নেই উৎসব আমেজ। থাকছে না বিভিন্ন সম্প্রদায়ের অংশগ্রহণে বৈসাবি উৎসবের শোভাযাত্রা আর খাগড়াছড়ির পানখাইয়াপাড়ার বটতলায় বর্ণিল জলকেলি উৎসব।

খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের সদস্য হিরন জয় ত্রিপুরা বলেন, করোনার কারণে গত বছর উৎসব পালন করতে পারিনি। এ বছরও করোনা পিছু ছাড়েনি। তবে এ মুহূর্তে উৎসব পালনের চেয়ে নিজেদের বেঁচে থাকাটাই জরুরি। তাই এ বছরও বৈসাবি উৎসবের কোনো আনুষ্ঠানিকতা থাকছে না।

প্রসঙ্গত, ১৯৮৫ সাল থেকে খাগড়াছড়িসহ পার্বত্য চট্টগ্রামে বসবাসরত চাকমা, মারমা ও ত্রিপুরা সম্প্রদায়ের সম্মিলিত উদ্যোগে বৈসাবি নামের এ উৎসব পালিত হয়ে আসছে।

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
কপিরাইট © ২০২০ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট