1. news@dainikchattogramerkhabor.com : Admin Admin : Admin Admin
  2. info@dainikchattogramerkhabor.com : admin :
শুক্রবার, ১০ অক্টোবর ২০২৫, ০৯:৩৮ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
সীতাকুণ্ডে ওয়াজ মাহফিলে বিনামূল্যে রক্তের গ্রুপ নির্ণয় ও চিকিৎসা সেবা দিয়েছে আদর্শ ছাত্র ও যুব সমাজ। লায়ন্স ক্লাব অফ চিটাগং ইউনাইটেড স্টারস, লিজেন্ড ও মেট্রোপোলিটনের উদ্যোগে পটিয়ার কুসুমপুরায় বহুমুখী সেবা কার্যক্রম অনুষ্ঠিত। কলেজ ছাত্রকে বলাৎকারের অভিযোগে ইউনিয়ন বিএনপির সদস্য মাসুদ গ্রেপ্তার ভজঘট পরিস্থিতি তৈরি হচ্ছে অর্থনীতিতে মালদ্বীপে বাংলাদেশের তরুণ শিক্ষানবিশ আইনজীবী অর্ক রায় আন্তর্জাতিক শান্তি পুরস্কারে ভূষিত “শিক্ষা বিস্তার ও সমাজ সেবায় বিশেষ অবদান” পটিয়ার এক জনদরদীর নাম মীর আবুল হোসেন মাষ্টার। সীতাকুন্ডে ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযান,২০ হাজার টাকা জরিমানা বোয়ালখালীতে হাওলা কুতুবিয়ায় ফাতেহা-এ ইয়াজদাহুম উপলক্ষে আলোচনা ও দোয়া মাহফিল বাঘাইছড়িতে বিজিবির অভিযানে অবৈধ কাঠ জব্দ আলী শাহ পাড়ায় উঠান বৈঠক — ন্যায়ভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠায় ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান

গ্রামের হাটবাজারে দিন দিন বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে মাছ কাটার পেশা! বাড়ছে পেশাদারিত্ব।

  • সময় শুক্রবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
  • ৭৩ পঠিত

আলমগীর আলম, পটিয়া।

“আগের দিনের কথা” হাটবাজার থেকে বাজার বাসায় আনার পর পরিবারের সদস্যরা মাছ কাটতো ঘরে বা উঠানে বসে এখন এ যেন আধিকালের স্মৃতি যা এখন আর চোখে পড়ে না।
বর্তমানে এটি পরিবর্তন হয়েছে পরিবারের সদস্যরা বাজার হতে মাছ ক্রয় করে মাছ বাজারেই কেটে আনেন এখন।
মাছ কাটার এ পেশায় যুক্ত হয়েছেন অনেক তরুণ।
তারা এ কাজকে পেশাদারিত্বের অংশ হিসেবে গ্রহণ করেছেন। সরেজমিনে বাজারে গিয়ে দেখা যায় সারিসারি ভাবে মাছ কাটছেন তরুণরা যা চোখের দৃষ্টিতে সৌন্দর্যময়।
পরিবারের সুবিধার কথা বিবেচনা করেই প্রায় মানুষ এখন মাছ বাজার হতেই কেটে নিয়ে আসছেন।
তা না হলে পরিবারের সাথে রাগ অভিমান ও কথা কাটাকাটির মাধ্যমে সংসারে অশান্তির সৃষ্টি হচ্ছে।
আগে কার সময় এই আধুনিকতা মুখোমুখি কখনো হতে হয়নি সংসার চালককে।
বর্তমানে এটি এক ধরনের পরিবারের কাজের অংশ হিসেবেই বিবেচিতি হয়েছে।
আগে কার সময় বাজার থেকে মাছ আনলে পুকুর পাড়ে কিংবা উঠানে বসে মহিলারা মাছ কাটতেন পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করতেন আধুনিকতার ছোঁয়ায়
যা দিন দিন হারিয়ে যাচ্ছে। বর্তমানে প্রতিটি কার্যক্রমে আধুনিকতার ছোঁয়া পড়েছে এর রেশ পড়েছে মাছ বাজারও।
বাজারেই সারিবদ্ধভাবে বসে মাছ কাটছেন অনেক তরুণ। দেশের আর্থিক অবস্থার প্রেক্ষাপটে এ পেশার গুরুত্ব বাড়ছে দিনদিন।
এই পেশাটি বেচে নিয়েছেন বর্তমানে অনেকেই।
মাছ বিক্রেতা স্বজল দাশ জানান বাজারে মাছ বিক্রি করার পর ক্রেতাকে একজন এসেই বললো মাছ কাটাবেন নাকি এটি এক ধরনের সুবিধা যা সহজেই পাওয়া যাচ্ছে।
এক কেজি মাছ কাটা বিশ টাকা হারে নেয়া হয়, প্রায় মানুষ বাজার থেকেই মাছ কেটে আনছেন এটি এক ধরনের সুবিধা হলেও আমাদের আগের যে সামাজিক সৌন্দর্য ও নিজের কাজ নিজেই করা এমন পরিস্থিতি হতে বিরত থাকছেন পরিবার।
যা মানুষ দিন দিন অলসতায় ভূগছে বলে জানান ক্রেতা আলী কদর জীবন।
এতে করে পরিবারের লোকজনের সুবিধার পাশাপাশি অসুবিধায় ও পড়তে হয়।
তবুও অনেকেই বাড়িতেই মাছ কাটেন , মানুষ দিন দিন প্রযুক্তি নির্ভর হওয়ায় এই ধরনের চিন্তা চেতনায় অভ্যস্ত হচ্ছেন বলে জানিয়েছেন ক্রেতা ও ব্যবসায়ী নুরুল আলম সওদাগর
তিনি বলেন সময়ের স্বল্পতা ও আধুনিকতার সিস্টেমে বাজার থেকেই মাছ কেটে আনলে পরিবারের জন্য ভালো হচ্ছে, তাই এটি সহজ ভাবেই পরিবারকে এক প্রকার সুখ শান্তিতে রাখার বড় উপায় বলে মনে হচ্ছে।
সাতকানিয়ার বাংলা বাজারে সরাসরি গিয়ে দেখা যায় সারিবদ্ধভাবে অনেক তরুণ মাছ কাটা পেশায় কাজ করছেন দিন দিন এ পেশায় পেশাদারিত্ব বাড়ছে।
বৃদ্ধি হচ্ছে আর্থিক সচ্ছলতা। এই ধরনের উদ্যোগ প্রশংসনীয় তবুও পুরনো স্মৃতি পরিবারের কাছে মাছ কাটা আর বাজারে মাছ কাটা অনেক তফাৎ বলে মনে করছেন অনেকেই।
এটি এক ধরনের সামাজিক প্রথা হিসেবে বিবেচ্য হচ্ছে বলে অনেকে মনে করছেন।

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
কপিরাইট © ২০২০ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট