1. news@dainikchattogramerkhabor.com : Admin Admin : Admin Admin
  2. info@dainikchattogramerkhabor.com : admin :
রবিবার, ২০ জুলাই ২০২৫, ০৪:১৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
নেড়ি কুত্তা বনাম পোষা কুকুর -লায়ন মোঃ আবু ছালেহ্ পরিবহন খাতে চাঁদাবাজি বন্ধে সমন্বিত উদ্যোগ জরুরি: মোস্তানছিরুল হক চৌধুরী এপেক্স বাংলাদেশের ৬৪ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন করলেন এপেক্স ক্লাব অব পটিয়া। বাঘাইছড়িতে জুলাই ঐতিহাসিক গণঅভ্যুত্থান শহীদদের স্মরণে দোয়া ও মিলাদ মাহফিল। তরুণ প্রজন্মের জন্য মানবিক বাংলাদেশ গড়তে চায় বিএনপি মিরসরাই উপজেলা সাবেক চেয়ারম্যান নুরুল আমিন । সীতাকুণ্ডে ড্রাম ট্রাকের ধাক্কায় পিকআপ উল্টে খালে সীতাকুণ্ডে মাছ উৎসব সম্পন্ন নেহালপুর পশ্চিম পাড়ায় রানার ইয়াবা ও ফেনসিডিল রমরমা মাদক ব্যবসা প্রসাশন নিরব ভূমিকা নেতৃত্বে আশার আলো, মিছিলেই জনতার ঢল পাহাড়ে লোকালয় থেকে বিপন্ন প্রজাতির লজ্জাবতী বানর উদ্ধার

নেহালপুর পশ্চিম পাড়ায় রানার ইয়াবা ও ফেনসিডিল রমরমা মাদক ব্যবসা প্রসাশন নিরব ভূমিকা

  • সময় শনিবার, ১৯ জুলাই, ২০২৫
  • ৩৫ পঠিত

মোঃ কায়সার চট্টগ্রাম প্রতিনিধি।

নবগঠিত নেহালপুর ইউনিয়নের নেহাল পুর পশ্চিম পাড়ায় মৃত্যু কালা মুনশি ছেলে আব্দুল আলিম ওয়েফে রান এলাকায় মাদকের ডিলাের সনদ নিয়েছে তার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছেনা। প্রসাশনের নাকের ডগায় চলছে মাদকের রমরমা ব্যবসা।তার বিরুদ্ধে একাধিক মামলা রয়েছে বলে জানা গেছে কিন্তু প্রসাশন নিরব ভূমিকা পালন করতে দেখা গেছে এই সমাজে কোন অপরাধ করলে তার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য যতরকম ব্যাবস্থা করা হয় সেই রকম ব্যাবস্থা যদি মাদকের বিরুদ্ধে করা হতো তাহলে মাদকের এত বিস্তার হতো না কিন্তু প্রসাশন মাদক ব্যবসায়ী দেখলে মনে হয় প্রসাশনের লোকজন তাকে সমাজের সবচেয়ে সমাজ সেবা লোক মনে করে। প্রসাশনের গাফিলতির কারণে এই মাদক ব্যবসায়ী বড় সিন্ডিকেট তৈরি করে আসছে, এলাকায় মাদকের বিরুদ্ধে নিউজ করলেই আবার সাংবাদিকদের বলেন প্রসাশনের লোকজন বলে বানিজ্য কম হয়ে গেছে বলে নিউজ করেছে এখন বলা যায় প্রসাশনের লোকজন কারসাজির মাধ্যমে এই মাদকের বিস্তার লাভ করেছে,
সর্বনাশা মাদকের মরণ ছোবলে আক্রান্ত তরুণ ও যুব সমাজ আজ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে,মাদকের নীল ছোবল থেকে সমাজের শিশু-বৃদ্ধ, পুরুষ-নারী, শিক্ষিত-অশিক্ষিত, সচেতন -অসচেতন, ধনী-গরিব, যুবক-যুবতী, তরুণ-তরুণী, কিশোর-কিশোরী কেউই রেহাই পায়নি এবং পাচ্ছেও না,মুলতঃ নিঃসঙ্গতা, একাকীত্ব, ব্যর্থতা, দুঃখ-বেদনা, বিষণ্ণতা, মানসিক চাপ জীবনকে করে তোলে হতাশা ও অবসাদগ্রস্ত। এসব থেকে পরিত্রাণের উপায় হিসেবে জড়িয়ে পড়ে মাদকের ভয়াল থাবায়। এছাড়াও পারিবারিক অশান্তি, সামাজিক অস্থিরতা, বন্ধু-বান্ধবের অসত্য প্রলোভন ও প্ররোচনা, অর্থনৈতিক সংকট, এমনকি বাবা-মাসহ পরিবারের অন্য সদস্যের সঙ্গে মনোমালিন্য ও ধর্মীয় মূল্যবোধের অভাব মাদকাসক্ত বৃদ্ধির মুল কারন। সেই সাথে মাদকের সহজলভ্যতা মাদকাসক্তের সংখ্যা দিনকে দিন বাড়িয়ে দিচ্ছে।
সামগ্রিক দৃষ্টিতে মাদক সেবনের ক্ষতি অসীম ও অপূরণীয়। এতে পুরো সামাজিক ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে। সম্ভাবনাময় তরুণ ও যুব সমাজ নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। রাষ্ট্রের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটছে। সমাজিক ভাবে আমাদেরকে মাদকের বিরুদ্ধে স্বচ্ছার হতে হবে। মাদকাসক্ত ব্যক্তিকে ঘৃণা না করে বা অপরাধী হিসেবে না দেখে বরং কোথা থেকে, কীভাবে, কারা মাদক সরবরাহকারী, মাদকারবারি বা কারা এসবের মূল হোতা তাদেরকে ঘৃণা করা অথবা সামাজিক ভাবে বয়কট করতে হবে। রাষ্ট্রের উচিৎ প্রশাসনিক কর্মকাণ্ডের গতি বৃদ্ধির মাধ্যমে প্রকৃত মাদকসম্রাটদের বিচার ও শাস্তির আওতায় নিয়ে এসে বৈধ-অবৈধ সকল মাদক কারবারিকে স্বমুলে উৎক্ষাত করে মাদকের সহজলভ্যতা হ্রাস করা। প্রয়োজনে যথাযথ আইন প্রণয়ন করা এবং তার বাস্তবায়ন নিশ্চিত করা। তবেই মাদকের ভয়ংকর ছোবল থেকে আমাদের ভবিষ্যৎ-প্রজন্ম ও কোমল মতি সন্তানদের রক্ষা করা সম্ভব হবে।মাদকমুক্ত সমাজ হোক আমাদের সকলের কাম্য।

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
কপিরাইট © ২০২০ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট