1. news@dainikchattogramerkhabor.com : Admin Admin : Admin Admin
  2. info@dainikchattogramerkhabor.com : admin :
শুক্রবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৫:০৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
বাংলাদেশের চৌষট্টি জেলার রন্ধন রেসিপি -৩ যৌথ রন্ধন রেসিপি গ্রন্থের “সেরা রন্ধন রেসিপি লেখিকা ২০২৫” হলেন যারা আজাদী সবসময় নির্ভয়ে গণমানুষের অধিকারের কথা বলবে -নির্বাহী সম্পাদক শিহাব মালেক রাঙ্গামাটি সড়ক(ফিসারী বাঁধে) প্রতিনিয়ত মর্মান্তিক দুর্ঘটনার কারণে দোয়া ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত রুয়ান্ডায় গরিলা নামকরণ উৎসবের ২০তম আসর উদযাপন নুরকে বিদেশে পাঠানো নিয়ে টালবাহানা করছে সরকার। সীতাকুণ্ডে ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযানে ১৫ হাজার ৫ শ টাকা জরিমানা চট্টগ্রামে ক্ষতিকর কেমিক্যাল দিয়ে চিপস তৈরি, তিন লাখ টাকা জরিমানা আনোয়ারায় মেধাবী ছাত্রীকে ভর্তি সহায়তা দিলেন ছাত্রশিবির চকবাজার ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের উদ্যােগে চন্দনপুরা এলাকায় উঠান বৈঠকে বক্তব্য রাখেন – ফয়সাল মুহাম্মদ ইউনুস চট্টগ্রাম বন্দরের চান্দার পাড়া মডেল স্কুলে মিলাদুন্নবী (সাঃ) উপলক্ষে পুরস্কার বিতরণ

বাইকের জেদেই বিষ, শেষ হলো তরুণ সায়মনের জীবন

  • সময় মঙ্গলবার, ২২ জুলাই, ২০২৫
  • ৮৬ পঠিত

নিজস্ব প্রতিবেদক, বোয়ালখালী:

মোটরসাইকেল কিনে না দেওয়ায় অভিমান করে বিষপানের দুই দিন পর মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েছে সায়দুর রহমান সায়মন (১৯) নামে এক তরুণ। মঙ্গলবার (২২ জুলাই) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।

সায়মন চট্টগ্রামের বোয়ালখালী পৌরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ডের পূর্ব গোমদণ্ডী দরপপাড়া বদরুছ চেয়ারম্যানের নতুন বাড়ির মো. নাছেরের ছেলে। দুই ভাই-বোনের মধ্যে সায়মন ছিল বড়।

বিষয়টি নিশ্চিত করে বোয়ালখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) লুৎফুর রহমান বলেন, সম্প্রতি সায়মনের বাবা ধারদেনা পরিশোধের জন্য অল্প কিছু জমি বিক্রি করেন। সেই টাকা থেকে মোটরসাইকেল কিনে দেওয়ার জন্য চাপ দেয় সায়মন। কিনে না দেওয়ায় রবিবার (২০ জুলাই) সে বিষপান করে।

তিনি আরও জানান, পরিবার প্রথমে তাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে সেখান থেকে চমেক হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখানে পাকস্থলী পরিষ্কার করে চিকিৎসা দেওয়া হয়। কিছুটা সুস্থ হলে সেদিন রাতেই তাকে বাড়ি পাঠানো হয়। পরে আবারও অসুস্থ হয়ে পড়ে সে।

সায়মনের মা শেলি আক্তার বলেন, আমার ছেলে অটোমোবাইল ওয়ার্কশপে কাজ শিখছিল। তার বাবা একটি ভবনের দারোয়ান, মাসে চার-পাঁচ হাজার টাকা আয় হয়। সংসারই ঠিকমতো চলে না। তবুও সে মোটরসাইকেল কিনে দেওয়ার জন্য বায়না ধরে। অনেক বোঝানোর পরও শুনেনি।

তিনি জানান, বিষপানের পর রবিবার চমেক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। রাতে রিলিজ দিলে বাড়ি নিয়ে আসা হয়। পরদিন সোমবার রাতে হঠাৎ পায়খানা ও বমি শুরু হলে আবারও উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয় সায়মনকে। শারীরিক অবস্থার অবনতি ঘটলে মঙ্গলবার ভোরে আবার চমেক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানেই দুপুরে সাড়ে ১২টায় তার মৃত্যু হয়।

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
কপিরাইট © ২০২০ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট