1. news@dainikchattogramerkhabor.com : Admin Admin : Admin Admin
  2. info@dainikchattogramerkhabor.com : admin :
সোমবার, ১০ নভেম্বর ২০২৫, ০১:০০ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
রাউজানে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে নববিবাহিত যুবকের মর্মান্তিক মৃত্যু র‌্যাব-৭ চট্টগ্রামের অভিযানে  এক কোটি ৮০ লক্ষ টাকার ইয়াবা উদ্ধার,পাঁচ মাদক কারবারি আটক মানুষের পাশে থাকার লড়াই—নিজ উদ্যোগে সড়ক মেরামত করলেন শ্রমিকদল নেতা বোয়ালখালীতে তিন ইয়াবা সেবনকারীর সাজা বর্ষবরণ উৎসব স্মারক ‘রঙ্গীন বৈশাখ’ এর মোড়ক উন্মোচন চট্টগ্রাম- কক্সবাজার রেলসড়কে চলন্ত ট্রেনে পাথর নিক্ষেপ বন্ধে পদক্ষেপ জরুরি:নিরাপত্তাহীনতায় যাত্রীরা -আলমগীর আলম আন্দোলনের ত্যাগীদের মূল্যায়ন না হলে লজ্জা ছাড়া কিছু থাকবে না: মোস্তাক আহমেদ খাঁন ৭ই নভেম্বর জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে জাসস পাঁচলাইশ থানার বর্ণাঢ্য র‍্যালি রাঙ্গামাটি দারুল উলূম মাদ্রাসায় অভিভাবক সমাবেশ ও উপহার বিতরণ অনুষ্ঠিত সীতাকুণ্ড জান্নাতুল বানাত হিফয মাদ্রাসার উদ্যোগে বার্ষিক পুরস্কার বিতরণী ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বাইকের জেদেই বিষ, শেষ হলো তরুণ সায়মনের জীবন

  • সময় মঙ্গলবার, ২২ জুলাই, ২০২৫
  • ১২৮ পঠিত

নিজস্ব প্রতিবেদক, বোয়ালখালী:

মোটরসাইকেল কিনে না দেওয়ায় অভিমান করে বিষপানের দুই দিন পর মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েছে সায়দুর রহমান সায়মন (১৯) নামে এক তরুণ। মঙ্গলবার (২২ জুলাই) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।

সায়মন চট্টগ্রামের বোয়ালখালী পৌরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ডের পূর্ব গোমদণ্ডী দরপপাড়া বদরুছ চেয়ারম্যানের নতুন বাড়ির মো. নাছেরের ছেলে। দুই ভাই-বোনের মধ্যে সায়মন ছিল বড়।

বিষয়টি নিশ্চিত করে বোয়ালখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) লুৎফুর রহমান বলেন, সম্প্রতি সায়মনের বাবা ধারদেনা পরিশোধের জন্য অল্প কিছু জমি বিক্রি করেন। সেই টাকা থেকে মোটরসাইকেল কিনে দেওয়ার জন্য চাপ দেয় সায়মন। কিনে না দেওয়ায় রবিবার (২০ জুলাই) সে বিষপান করে।

তিনি আরও জানান, পরিবার প্রথমে তাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে সেখান থেকে চমেক হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখানে পাকস্থলী পরিষ্কার করে চিকিৎসা দেওয়া হয়। কিছুটা সুস্থ হলে সেদিন রাতেই তাকে বাড়ি পাঠানো হয়। পরে আবারও অসুস্থ হয়ে পড়ে সে।

সায়মনের মা শেলি আক্তার বলেন, আমার ছেলে অটোমোবাইল ওয়ার্কশপে কাজ শিখছিল। তার বাবা একটি ভবনের দারোয়ান, মাসে চার-পাঁচ হাজার টাকা আয় হয়। সংসারই ঠিকমতো চলে না। তবুও সে মোটরসাইকেল কিনে দেওয়ার জন্য বায়না ধরে। অনেক বোঝানোর পরও শুনেনি।

তিনি জানান, বিষপানের পর রবিবার চমেক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। রাতে রিলিজ দিলে বাড়ি নিয়ে আসা হয়। পরদিন সোমবার রাতে হঠাৎ পায়খানা ও বমি শুরু হলে আবারও উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয় সায়মনকে। শারীরিক অবস্থার অবনতি ঘটলে মঙ্গলবার ভোরে আবার চমেক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানেই দুপুরে সাড়ে ১২টায় তার মৃত্যু হয়।

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
কপিরাইট © ২০২০ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট