মোঃ কায়সার চট্টগ্রাম প্রতিনিধি।
রাঙামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলার মুসলিম ব্লক মুন্সি পাড়া সমাজের ইবাদাত খানা মসজিদে মাইক উপহার দিয়েছেন উপজেলা সেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক ও জনবান্ধব রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব নুর উদ্দিন রাজু।
রবিবার (২৮ জুলাই ২০২৫) সন্ধ্যায় মসজিদ প্রাঙ্গণে আয়োজিত এক সংক্ষিপ্ত অনুষ্ঠানে তিনি এই মাইক সেটটি মসজিদ কমিটির হাতে তুলে দেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ, মসজিদ কমিটির সদস্য, স্থানীয় মুসল্লি ও যুব সমাজ।
অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন নুর উদ্দিন রাজু। তিনি বলেন,
“মসজিদ শুধু নামাজের স্থান নয়, এটি আমাদের সমাজ ও নৈতিক শিক্ষার অন্যতম কেন্দ্র। আমি বিশ্বাস করি, ইবাদতের পরিবেশ যত উন্নত হবে, মানুষের চিন্তা-চেতনায় তত ইতিবাচক পরিবর্তন আসবে। এই মাইক উপহার আমার পক্ষ থেকে একটি ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা মাত্র। ইনশাআল্লাহ, ভবিষ্যতেও আমি ধর্মীয় ও সামাজিক উন্নয়নের কাজে পাশে থাকবো।”
উপহার পাওয়ার পর মসজিদ কমিটির পক্ষ থেকে নুর উদ্দিন রাজুর প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানানো হয়। তাঁরা বলেন,
“বর্তমান সময়ে এমন সহানুভূতিশীল উদ্যোগ অত্যন্ত অনুপ্রেরণাদায়ক। মসজিদের জন্য প্রয়োজনীয় এই উপহার পেয়ে আমরা সত্যিই উপকৃত হয়েছি।”
স্থানীয় যুব সমাজও নুর উদ্দিন রাজুর এ মহতী কর্মকাণ্ডের ভূয়সী প্রশংসা করে। তাঁরা আশা প্রকাশ করেন, এই ধরনের সামাজিক উদ্যোগ সমাজের অন্যান্য বিত্তবান ও সচেতন ব্যক্তিদেরও অনুরূপ কাজে উৎসাহিত করবে।
উল্লেখ্য, নুর উদ্দিন রাজু ইতিপূর্বেও বিভিন্ন সময় ধর্মীয়, সামাজিক ও মানবিক কর্মকাণ্ডে অংশ নিয়ে জনসাধারণের হৃদয়ে জায়গা করে নিয়েছেন।
রাঙামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলার মুসলিম ব্লক মুন্সি পাড়া সমাজের ইবাদাত খানা মসজিদে মাইক উপহার দিয়েছেন উপজেলা সেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক ও জনবান্ধব রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব নুর উদ্দিন রাজু।
রবিবার (২৮ জুলাই ২০২৫) সন্ধ্যায় মসজিদ প্রাঙ্গণে আয়োজিত এক সংক্ষিপ্ত অনুষ্ঠানে তিনি এই মাইক সেটটি মসজিদ কমিটির হাতে তুলে দেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ, মসজিদ কমিটির সদস্য, স্থানীয় মুসল্লি ও যুব সমাজ।
অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন নুর উদ্দিন রাজু। তিনি বলেন,
“মসজিদ শুধু নামাজের স্থান নয়, এটি আমাদের সমাজ ও নৈতিক শিক্ষার অন্যতম কেন্দ্র। আমি বিশ্বাস করি, ইবাদতের পরিবেশ যত উন্নত হবে, মানুষের চিন্তা-চেতনায় তত ইতিবাচক পরিবর্তন আসবে। এই মাইক উপহার আমার পক্ষ থেকে একটি ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা মাত্র। ইনশাআল্লাহ, ভবিষ্যতেও আমি ধর্মীয় ও সামাজিক উন্নয়নের কাজে পাশে থাকবো।”
উপহার পাওয়ার পর মসজিদ কমিটির পক্ষ থেকে নুর উদ্দিন রাজুর প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানানো হয়। তাঁরা বলেন,
“বর্তমান সময়ে এমন সহানুভূতিশীল উদ্যোগ অত্যন্ত অনুপ্রেরণাদায়ক। মসজিদের জন্য প্রয়োজনীয় এই উপহার পেয়ে আমরা সত্যিই উপকৃত হয়েছি।”
স্থানীয় যুব সমাজও নুর উদ্দিন রাজুর এ মহতী কর্মকাণ্ডের ভূয়সী প্রশংসা করে। তাঁরা আশা প্রকাশ করেন, এই ধরনের সামাজিক উদ্যোগ সমাজের অন্যান্য বিত্তবান ও সচেতন ব্যক্তিদেরও অনুরূপ কাজে উৎসাহিত করবে।
উল্লেখ্য, নুর উদ্দিন রাজু ইতিপূর্বেও বিভিন্ন সময় ধর্মীয়, সামাজিক ও মানবিক কর্মকাণ্ডে অংশ নিয়ে জনসাধারণের হৃদয়ে জায়গা করে নিয়েছেন।
Leave a Reply