1. news@dainikchattogramerkhabor.com : Admin Admin : Admin Admin
  2. info@dainikchattogramerkhabor.com : admin :
মঙ্গলবার, ০২ ডিসেম্বর ২০২৫, ০১:৪৬ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
পশ্চিম গুজরায় স্বামী স্বরুপানন্দ গিরি মহারাজের ১৫৪তম আবির্ভাব দিবসে আলোচনাও সম্মাননা প্রদান। ১৪শ লোকের ৪৭৫ মিলিয়ন দিরহাম ঋণ মাফ করলেন আমিরাতের প্রেসিডেন্ট আল নাহিয়ান ৩ হাজার বন্দী’কে ক্ষমা করলেন আমিরাতের প্রেসিডেন্ট শেখ জায়েদ “৬৪ জেলার নির্বাচিত নারী উদ্যোক্তা -৬” যৌথ গল্পগ্রন্থে “সেরা গল্প লেখিকা ২০২৫” হলেন যাঁরা সীতাকুণ্ডে সিকিউরসিটি শপিং কমপ্লেক্সের মাসব্যাপী বিক্রয় মেলার উদ্বোধন চট্টগ্রামে সাধু মিষ্টি ভান্ডারকে লাখ টাকা জরিমানা, মাছি, তেলাপোকা ও ইঁদুরের উপস্থিতি বোয়ালখালীতে বিদায়ী ইউএনওকে প্রেস ক্লাব নেতৃবৃন্দের শুভেচ্ছা বোয়ালখালীতে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় বিএনপির দোয়া মাহফিল খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় বোয়ালখালী বহদ্দারপাড়া বিএনপি’র দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত বোয়ালখালীর ইউএনও মোঃ রহমত উল্লাহকে বিনয়বাঁশী শিল্পীগোষ্ঠী কর্তৃক “লোকবাদক বিনয়বাঁশী” গ্রন্থ উপহার

দেশবরেণ্য লালনসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন মারা গেছেন

  • সময় শনিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
  • ১১৯ পঠিত

মোঃ শফিকুল ইসলাম

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ

দেশবরেণ্য লালনসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। শনিবার (১৩ সেপ্টেম্বর) রাত ১০টা ১৫ মিনিটে তিনি মারা যান। তার বয়স হয়েছিল ৭১ বছর। তিনি স্বামী এবং চার সন্তান রেখে গেছেন।

তার জামাতা সাজ্জাদুর রহমান খান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

দীর্ঘদিন ধরে কিডনি জটিলতায় ভুগছিলেন ফরিদা পারভীন। কিছুদিন ধরে পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে এসে দাঁড়িয়েছে, সপ্তাহে দুই দিন তাকে ডায়ালাইসিস করাতে হয়। নিয়মিত ডায়ালাইসিসের অংশ হিসেবে ২ সেপ্টেম্বর মহাখালীর ইউনিভার্সেল মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয় তাকে।

কিন্তু ডায়ালাইসিসের পর তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হয়। তখন চিকিৎসক তাকে হাসপাতালে ভর্তি করানোর পরামর্শ দেন। এর পর থেকে তিনি হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন ছিলেন। গত বুধবার অবস্থার অবনতি হলে তাকে ভেন্টিলেশনে রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
অবশেষে চিকিৎসকদের সব চেষ্টা ব্যর্থ করে তিনি চলে যান না-ফেরার দেশে।
১৯৫৪ সালে ৩১ ডিসেম্বর নাটোরের সিংড়া থানায় জন্ম নেওয়া ফরিদা পারভীন গানে গানে কাটিয়েছেন ৫৫ বছর। ১৪ বছর বয়সে ১৯৬৮ সালে ফরিদা পারভীনের পেশাদার সংগীতজীবন শুরু হয়। এরপর পার হতে হয় অনেক চড়াই-উতরাই। পারিবারিক সূত্রেই গানের ভুবনে আসা।

গানের প্রতি বাবার টান ছিল বেশি। দাদিও গান করতেন। বাবার চাকরির সুবাদে বিভিন্ন জেলায় যেতে হয়েছে তাকে।
ফরিদা পারভীন দীর্ঘদিন কুষ্টিয়া শহরে বসে লালনসংগীতের চর্চা করেছেন। নাটোরের সিংড়ায় জন্ম নেওয়া ফরিদা পারভীন ছোটবেলায় ছিলেন চঞ্চল প্রকৃতির। প্রায় সারাক্ষণ তিনি দৌড়ঝাঁপ আর খেলাধুলা করে বেড়াতেন।

ফরিদা পারভীন বাংলাদেশের লোকসংগীতের এক অমর ধারা ও প্রাণবন্ত উপস্থাপনার জন্য চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবেন। তার মৃত্যুতে দেশের সাংস্কৃতিক অঙ্গনে এক অপূরণীয় ক্ষতি বলে মনে করেন সঙ্গীত অনুরাগী সকল শ্রেণী পেশার মানুষ।

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
কপিরাইট © ২০২০ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট