1. news@dainikchattogramerkhabor.com : Admin Admin : Admin Admin
  2. info@dainikchattogramerkhabor.com : admin :
রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৪:০১ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
নিউইয়র্কে প্রথমবারের মতো মসজিদে গেলেন মেয়র প্রার্থী ‘কুমো’ ফজলুর রহমানকে গালি দিয়ে স্লোগান দেওয়া সেই ফারজানা চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার কেন্দ্রীয় যুবদলের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ইসহাক সরকারের মুক্তির দাবিতে সীতাকুণ্ডে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত দেশবরেণ্য লালনসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন মারা গেছেন গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি জনাব নুরুল হক নুর সহ আহত সকল নেতাকর্মীদের জন‍্য দোয়া বুড়িমারী স্থলবন্দরে বিপুল পরিমাণ দুই টাকার নোট জব্দ। বাঘাইছড়িতে এসএসসি পরিক্ষায় উত্তীর্ণ কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা সার্ক মানবাধিকার ফাউন্ডেশন চট্টগ্রাম বিভাগের আয়োজনে পবিত্র ঈদ এ মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে মিলাদ ও দোয়া মাহফিল পটিয়ায় ১ হাজার কৃতি শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা দেবে গাজী কে.ডি ফাউন্ডেশন বাঘাইছড়িতে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (স.) উপলক্ষে মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত

দেশবরেণ্য লালনসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন মারা গেছেন

  • সময় শনিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
  • ২৩ পঠিত

মোঃ শফিকুল ইসলাম

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ

দেশবরেণ্য লালনসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। শনিবার (১৩ সেপ্টেম্বর) রাত ১০টা ১৫ মিনিটে তিনি মারা যান। তার বয়স হয়েছিল ৭১ বছর। তিনি স্বামী এবং চার সন্তান রেখে গেছেন।

তার জামাতা সাজ্জাদুর রহমান খান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

দীর্ঘদিন ধরে কিডনি জটিলতায় ভুগছিলেন ফরিদা পারভীন। কিছুদিন ধরে পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে এসে দাঁড়িয়েছে, সপ্তাহে দুই দিন তাকে ডায়ালাইসিস করাতে হয়। নিয়মিত ডায়ালাইসিসের অংশ হিসেবে ২ সেপ্টেম্বর মহাখালীর ইউনিভার্সেল মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয় তাকে।

কিন্তু ডায়ালাইসিসের পর তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হয়। তখন চিকিৎসক তাকে হাসপাতালে ভর্তি করানোর পরামর্শ দেন। এর পর থেকে তিনি হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন ছিলেন। গত বুধবার অবস্থার অবনতি হলে তাকে ভেন্টিলেশনে রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
অবশেষে চিকিৎসকদের সব চেষ্টা ব্যর্থ করে তিনি চলে যান না-ফেরার দেশে।
১৯৫৪ সালে ৩১ ডিসেম্বর নাটোরের সিংড়া থানায় জন্ম নেওয়া ফরিদা পারভীন গানে গানে কাটিয়েছেন ৫৫ বছর। ১৪ বছর বয়সে ১৯৬৮ সালে ফরিদা পারভীনের পেশাদার সংগীতজীবন শুরু হয়। এরপর পার হতে হয় অনেক চড়াই-উতরাই। পারিবারিক সূত্রেই গানের ভুবনে আসা।

গানের প্রতি বাবার টান ছিল বেশি। দাদিও গান করতেন। বাবার চাকরির সুবাদে বিভিন্ন জেলায় যেতে হয়েছে তাকে।
ফরিদা পারভীন দীর্ঘদিন কুষ্টিয়া শহরে বসে লালনসংগীতের চর্চা করেছেন। নাটোরের সিংড়ায় জন্ম নেওয়া ফরিদা পারভীন ছোটবেলায় ছিলেন চঞ্চল প্রকৃতির। প্রায় সারাক্ষণ তিনি দৌড়ঝাঁপ আর খেলাধুলা করে বেড়াতেন।

ফরিদা পারভীন বাংলাদেশের লোকসংগীতের এক অমর ধারা ও প্রাণবন্ত উপস্থাপনার জন্য চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবেন। তার মৃত্যুতে দেশের সাংস্কৃতিক অঙ্গনে এক অপূরণীয় ক্ষতি বলে মনে করেন সঙ্গীত অনুরাগী সকল শ্রেণী পেশার মানুষ।

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
কপিরাইট © ২০২০ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট