1. news@dainikchattogramerkhabor.com : Admin Admin : Admin Admin
  2. info@dainikchattogramerkhabor.com : admin :
সোমবার, ১২ মে ২০২৫, ০২:৫৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
ট্রাফিক সার্জেন্ট অপূর্ব কুমার মহন্তের বিরুদ্ধে অতিসম্পদের অভিযোগ আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের খবরে বাইশারীতে উচ্ছ্বাস, জামায়াতের আনন্দ মিছিল বন্দুকের ছবিই কাল, ছাত্রলীগ নেতারা ধরা পুলিশি অভিযানে মা -মোহাম্মদ আব্দুল হাকীম (খাজা হাবীব) মা দিবস -শায়ের মুহাম্মদ আকতার উদদীন চট্টগ্রামে জোড়া খুনের মামলার আসামি সাজ্জাদ হোসেনের স্ত্রীকে গ্রেপ্তার মা দিবস -লায়ন মোঃ আবু ছালেহ্ মা একটি অনুভবের নাম,পরম আশ্রয়ের নাম। লালখান বাজারে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে বিএনপির দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, দলীয় কার্যালয় ভাংচুর আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে সরকার, বিচার হবে ট্রাইব্যুনালে

চট্টগ্রামে বিরল প্রজাতির এক জোড়া গোরখাদক উদ্ধার,আটক ২

  • সময় মঙ্গলবার, ৩১ অক্টোবর, ২০২৩
  • ১৯০ পঠিত

মোঃ মনিরুল ইসলাম রিয়াদ
চট্টগ্রাম মহানগর প্রতিনিধিঃ

চট্টগ্রামের কর্ণফুলী নদীর শাহ আমানত সেতুর এলাকা দিয়ে বিরল প্রজাতির দুটি গোরখদক পাচারের সময় উদ্ধার করা হয়েছে।একই সাথে দুই পাচারকারীকেও আটক করেছে বাকলিয়া থানা পুলিশ।

গ্রেপ্তার দুজন হলেন- আমজাদ হোসেন ওরফে আমজু (২৬) ও মো. শাকিব (২২)।

বাকলিয়া থানার ওসি আব্দুর রহিম বলেন, বিরল প্রজাতির কোনো প্রাণী পাচার হচ্ছে বলে তথ্য পেয়েছিল পুলিশ। সেই তথ্যের ভিত্তিতে বাকলিয়া থানা পুলিশের একটি দল শহরের দিকে আসা একটি অটোরিকশায় তল্লাশি চালায়। সেখানেই গোরখোদক দুটি পাওয়া যায়।

গ্রেপ্তার আমজু বন্যপ্রাণী পাচার চক্রের সদস্য। সে বলেছে, টেকনাফ এলাকা থেকে গোরখোদক দুটি চট্টগ্রামে নিয়ে আসেন এক ব্যক্তি। মইজ্জ্যার টেক এলাকায় সেগুলো হাতবদল হয়।”

গ্রেপ্তার দুজনকে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাতে ওসি রহিম বলেন, গোরখোদক দুটি খুলনায় নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল। সেখান থেকে বিদেশে পাচার করার পরিকল্পনা ছিল।

“প্রাণী দুটো পাওয়ার পর আমরা সেগুলো চিনতে পারিনি। পরে বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ ইউনিটকে খবর দিলে তারা এসে জানায়, সেগুলো গোরখাোদক।”

ইংরেজিতে স্তন্যপায়ী প্রাণী এ প্রাণীর নাম হগ ব্যাজার, বৈজ্ঞানিক নাম Arctonyx collaris। নিজেই মাটি খুঁড়ে নিজের বাসা তৈরি করে। জীবজন্তুর পচাগলা মরদেহ খেয়ে পরিবেশ পরিচ্ছন্ন রাখে। সে কারণে বাংলায় নাম হয়েছে গোরখাোদক, অনেকে ঘরখুদিনি বা ঘরখোন্দকও বলেন।

আগে দক্ষিণ এশিয়া ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া এদের দেখা মিলত। ক্রমান্বয়ে বনভূমি ধ্বংসের কারণে এদের সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে।

প্রকৃতি সংরক্ষণ বিষয়ক আন্তর্জাতিক সংস্থা ‘ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন ফর কনজারভেশন অব নেচার’ বা আইইউসিএন এর করা লাল তালিকায় এ প্রাণীকে রাখা হয়েছে প্রকৃতিতে ‘সংকটাপন্ন’ প্রজাতির তালিকায়।

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
কপিরাইট © ২০২০ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট