1. news@dainikchattogramerkhabor.com : Admin Admin : Admin Admin
  2. info@dainikchattogramerkhabor.com : admin :
মঙ্গলবার, ০৮ জুলাই ২০২৫, ০৪:৪২ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
চট্টগ্রামের ভাইরাল মেম্বার হোটেলসহ তিন প্রতিষ্ঠানকে ১ লাখ ৩৪ হাজার টাকা জরিমানা সীতাকুণ্ডে রাস্তা পারাপারের সময় এক পথচারীর মৃত্যু হাফেজ ক্বারী সৈয়্যদ মুহাম্মদ তৈয়্যব শাহ (রহঃ) ওরশ ও শোহাদায়ে কারবালা স্মরণে মিলাদ মাহফিল সাপের কামড় খেয়ে হলে বসা হয়নি হুলাইন ছালেহ্ নূর ডিগ্রি কলেজের এইচএসসি পরীক্ষার্থী। খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদে চেয়ারম্যানকে সকল কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশ চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থানে শ্রমিকজনতার অবদান ও ত্যাগ স্মরণীয় হয়ে থাকবে –আ ন ম শামসুল ইসলাম বাংলাদেশ হজ্জে বাইতুল্লাহর হজ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত কবিতাঃ জনৈকের বৃত্তান্ত -উত্তম কে. বড়ুয়া আমিরাতে বাংলাদেশ সমিতি আবুধাবীর কেন্দ্রীয় কমিটির নির্বাচন সম্পন্ন । গাছ লাগানোর উপযুক্ত সময় এখনই -লায়ন মোঃ আবু ছালেহ্

চট্টগ্রামে বিরল প্রজাতির এক জোড়া গোরখাদক উদ্ধার,আটক ২

  • সময় মঙ্গলবার, ৩১ অক্টোবর, ২০২৩
  • ২৩৭ পঠিত

মোঃ মনিরুল ইসলাম রিয়াদ
চট্টগ্রাম মহানগর প্রতিনিধিঃ

চট্টগ্রামের কর্ণফুলী নদীর শাহ আমানত সেতুর এলাকা দিয়ে বিরল প্রজাতির দুটি গোরখদক পাচারের সময় উদ্ধার করা হয়েছে।একই সাথে দুই পাচারকারীকেও আটক করেছে বাকলিয়া থানা পুলিশ।

গ্রেপ্তার দুজন হলেন- আমজাদ হোসেন ওরফে আমজু (২৬) ও মো. শাকিব (২২)।

বাকলিয়া থানার ওসি আব্দুর রহিম বলেন, বিরল প্রজাতির কোনো প্রাণী পাচার হচ্ছে বলে তথ্য পেয়েছিল পুলিশ। সেই তথ্যের ভিত্তিতে বাকলিয়া থানা পুলিশের একটি দল শহরের দিকে আসা একটি অটোরিকশায় তল্লাশি চালায়। সেখানেই গোরখোদক দুটি পাওয়া যায়।

গ্রেপ্তার আমজু বন্যপ্রাণী পাচার চক্রের সদস্য। সে বলেছে, টেকনাফ এলাকা থেকে গোরখোদক দুটি চট্টগ্রামে নিয়ে আসেন এক ব্যক্তি। মইজ্জ্যার টেক এলাকায় সেগুলো হাতবদল হয়।”

গ্রেপ্তার দুজনকে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাতে ওসি রহিম বলেন, গোরখোদক দুটি খুলনায় নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল। সেখান থেকে বিদেশে পাচার করার পরিকল্পনা ছিল।

“প্রাণী দুটো পাওয়ার পর আমরা সেগুলো চিনতে পারিনি। পরে বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ ইউনিটকে খবর দিলে তারা এসে জানায়, সেগুলো গোরখাোদক।”

ইংরেজিতে স্তন্যপায়ী প্রাণী এ প্রাণীর নাম হগ ব্যাজার, বৈজ্ঞানিক নাম Arctonyx collaris। নিজেই মাটি খুঁড়ে নিজের বাসা তৈরি করে। জীবজন্তুর পচাগলা মরদেহ খেয়ে পরিবেশ পরিচ্ছন্ন রাখে। সে কারণে বাংলায় নাম হয়েছে গোরখাোদক, অনেকে ঘরখুদিনি বা ঘরখোন্দকও বলেন।

আগে দক্ষিণ এশিয়া ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া এদের দেখা মিলত। ক্রমান্বয়ে বনভূমি ধ্বংসের কারণে এদের সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে।

প্রকৃতি সংরক্ষণ বিষয়ক আন্তর্জাতিক সংস্থা ‘ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন ফর কনজারভেশন অব নেচার’ বা আইইউসিএন এর করা লাল তালিকায় এ প্রাণীকে রাখা হয়েছে প্রকৃতিতে ‘সংকটাপন্ন’ প্রজাতির তালিকায়।

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
কপিরাইট © ২০২০ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট