1. news@dainikchattogramerkhabor.com : Admin Admin : Admin Admin
  2. info@dainikchattogramerkhabor.com : admin :
শনিবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ১২:১১ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
১৭তম বর্ষপূর্তি ও প্রয়াস অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ আগামী ৬ ডিসেম্বর শনিবার অনুষ্ঠিত হবে মিরসরাইয়ে লায়ন্স ক্লাব অব চিটাগং প্রগ্রেসিভ ওয়েস্টের মেডিকেল ক্যাম্প সম্পন্ন নানিয়ারচর জোন (১৭ই বেংগল) এর উদ্যো‌গে দুর্গম পাহাড়ে বিনামূল্যে শিক্ষা সামগ্রী বিতরণ সীতাকুণ্ডে খুচরা সার বিক্রেতাদের স্মারকলিপি প্রদান সিলেট উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের প্রথম নির্বাহী পরিচালক হলেন মো. সাদি উর রহিম জাদিদ লায়ন্স ক্লাব ইন্টারন্যাশনাল ডিস্ট্রিক্ট ৩১৫ বি৪, বাংলাদেশ এর ২য় এডভাইজরি কমিটির মিটিং অনুষ্ঠিত। সাতকানিয়ায় খাগরিয়া ইউনিয়ন এলডিপির উদ্যোগে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া মাহফিল নৈতিকতার চর্চা ছাড়া নারী-শিশুর প্রতি সহিংসতা কমবে না : চট্টগ্রাম ডিসি আমিরাতে ৬শ গাড়ি দিয়ে ‘ঈদ আল ইতিহাদ ইউএই ৫৪’ বানিয়ে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে আজমান চট্টগ্রামে এশিয়ান নারী ও শিশু অধিকার ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে জলবায়ু প্রভাব মোকাবেলায় শিক্ষার্থীদের ভূমিকা শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

চট্টগ্রাম আদালতের ১,৯১১ মামলার নথি গায়েব, থানায় জিডি

  • সময় সোমবার, ৬ জানুয়ারী, ২০২৫
  • ২৮৩ পঠিত

মোঃ মনিরুল ইসলাম রিয়াদ
চট্টগ্রাম মহানগর প্রতিনিধিঃ

চট্টগ্রাম আদালতের এক হাজার ৯১১টি মামলার নথির (কেস ডকেট বা সিডি) খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না। এ ঘটনায় রোববার (৫ জানুয়ারি) নগরের কোতোয়ালি থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ আদালতের সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) মফিজুল হক ভুঁইয়া।

নথিগুলো হত্যা, মাদক, চোরাচালান, বিস্ফোরণসহ বিভিন্ন মামলার। এসব নথি বিচারিক কাজের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা। কারণ নথি না থাকলে অপরাধ প্রমাণ করা কঠিন হবে।

জিডিতে উল্লেখ করা হয়েছে, চট্টগ্রাম মহানগর পিপি কার্যালয়ে ২৮ থেকে ৩০টি আদালতের কেস ডকেট রক্ষিত ছিল। পিপি কার্যালয়ে জায়গা-স্বল্পতার কারণে ২০২৩ সালের ২৪ এপ্রিল থেকে পিপি কার্যালয়ের সামনের বারান্দায় প্লাস্টিকের বস্তায় এক হাজার ৯১১টি মামলার কেস ডকেট পলিথিনে মোড়ানো অবস্থায় রাখা ছিল।

কিন্তু আদালতের অবকাশকালীন ছুটির সময় অফিস বন্ধ থাকায় গত ১৩ ডিসেম্বর থেকে ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে নথিগুলো হারিয়ে গেছে। অনেক খোঁজাখুঁজি করেও সেগুলো পাওয়া যায়নি। বিষয়টি থানায় ডায়েরিভুক্ত করে রাখার জন্য আবেদন করা হলো।

এ বিষয়ে সরকারি কৌঁসুলি মফিজুল হক ভুঁইয়া বলেন, কে বা কারা এক হাজার ৯১১ মামলার সিডি নিয়ে গেল বুঝতে পারছেন না। গুরুত্বপূর্ণ মামলার নথিগুলো এত দিন বারান্দায় কেন রাখা হয়েছিল, এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, ‘আমি কিছুদিন হলো দায়িত্ব নিয়েছি। নথিগুলো রাখার জন্য কক্ষ পাওয়া যাচ্ছে না। কক্ষ চাওয়া হয়েছিল। আমার কক্ষটি নথিতে ঠাসা হয়ে আছে।’

কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আবদুল করিম বলেন, ‘মহানগর পিপির কার্যালয়ের সামনে রাখা এক হাজার ৯১১ মামলার নথি হারানোর ঘটনায় করা জিডির বিষয়ে তদন্ত করছে পুলিশ।’

চট্টগ্রাম জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি নাজিম উদ্দিন চৌধুরী বলেন, বিচারিক কাজে সিডি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। অভিযোগপত্রের সঙ্গে আদালতে সিডি জমা দিতে হয়। মামলা তদন্তকারী কর্মকর্তারা সিডিতে ধারাবাহিক তথ্য লিখে রাখেন। নথি থাকলে ৫ থেকে ১০ বছর পরও এ তথ্য ব্যবহার করতে সুবিধা হয়। যদি নথি না থাকে, তবে মামলা ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
কপিরাইট © ২০২০ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট