1. news@dainikchattogramerkhabor.com : Admin Admin : Admin Admin
  2. info@dainikchattogramerkhabor.com : admin :
শনিবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৯:১০ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
বাংলাদেশ পেশাজীবী অধিকার পরিষদের উদ্যোগে আয়োজিত পেশাজীবী সম্মেলন ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত ইউনাইটেড ইয়ুথ ব্লাড ডোনেশন সোসাইটির কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটি গঠন আন্দরকিল্লায় গীতাধ্বনি’র উদ্যেগে গীতাজয়ন্তী সত্যিকারের শিক্ষিত প্রজন্ম তৈরীতে অধ্যাপক তপনজ্যোতি বড়ুয়ার মতো ব্যক্তিত্বদের রচনাসমূহ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার রোগ মুক্তির জন্য উরকিরচরে দোয়া মাহফিল। চট্টগ্রাম বিভাগ ছাড়িয়ে বৈশ্বিক বিস্তার—এসএসসি ’৯১ ব্যাচ এখন আন্তর্জাতিক প্ল্যাটফর্মে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী হকার্স দল ইপিজেড থানা শাখার আয়োজনে দেশ নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার রোগ মুক্তির জন্য দোয়া মাহফিল ১৭তম বর্ষপূর্তি ও প্রয়াস অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ আগামী ৬ ডিসেম্বর শনিবার অনুষ্ঠিত হবে মিরসরাইয়ে লায়ন্স ক্লাব অব চিটাগং প্রগ্রেসিভ ওয়েস্টের মেডিকেল ক্যাম্প সম্পন্ন নানিয়ারচর জোন (১৭ই বেংগল) এর উদ্যো‌গে দুর্গম পাহাড়ে বিনামূল্যে শিক্ষা সামগ্রী বিতরণ

মহেশখালীতে  লালশাক চাষে অর্থনৈতিক স্বচ্ছলতার পথে চাষীরা

  • সময় বুধবার, ৩১ আগস্ট, ২০২২
  • ৩০১ পঠিত
সরওয়ার কামাল মহেশখালীঃ
মহেশখালী উপজেলার বড় মহেশখালী, ছোট মহেশখালী, হোয়ানক, কুতুবজোম,শাপলাপুর ইউনিয়নে  লালশাক চাষ করে অর্থনৈতিক ভাবে ও  সফল উদ্যোক্তা হওয়ার সপ্ন দেখেছেন চাষীরা। হোয়ানক ইউনিয়নের কেরুনতলী এলাকার চাষী শফিউল করিম  চলতি মৌসুমে ৪৪ শতক জমিতে লাল শাক চাষ করেছেন। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় লালশাক বিক্রি করে বেশ লাভবান হবেন বলে জানান এই চাষী।
বড় মহেশখালী ও হোয়ানকে কৃষি খাতে নিরব বিপ্লব ঘটেছে। শুধু ধান চাষ করতো। কিন্তু এখন স্থানীয় অনেক চাষী আধুনিক পদ্ধতিতে নানা জাতের লালশাক উৎপাদন করছে। আর সেখান থেকে বীজ উৎপাদন করে আয় করছে লাখ লাখ টাকা। লাভের মুখ দেখায় চাষীদের  মধ্যে ব্যাপক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে এই লাল শাকের বীজ। মহেশখালী উপজেলায় প্রায় ১৩০ হেক্টর জমিতে এ বছর উচ্চফলনশীল লালশাকের আবাদ করা হয়েছে। পরে এসব শাক থেকে বীজ উৎপাদন করা হবে।
লাল শাক চাষী ও তরুন উদ্যোক্তা হোয়ানক ইউনিয়নের চাষী শফিউল করিম বলেন, আমি আগে আমার এই জমিতে ধান চাষ করতাম। কিন্তু এভাবে যে লাল শাকের বীজ উৎপাদন করে লাভবান হওয়া যায়, তা কখনো ভাবিনি। এলাকার অন্য চাষীদের  দেখে আমিও বীজ উৎপাদন শুরু করি। যদিও শুরুতে শুধুমাত্র ২৪ শতক জমিতে চাষ করেছিলাম, এখন ৪৪ শতক জমিতে চাষ করি। আমার খরচ হয়েছে ৫ হাজার টাকা। বিক্রির সম্ভাবনা রয়েছে ৫০ থেকে ৫২ হাজার টাকা। পাশাপাশি ধনিয়া, মুলা, ঢেঁড়স এবং ধান চাষ করেছি অন্য জমিতে। এই বীজ উৎপাদনে সুবিধা হচ্ছে এতে বেশি সময় লাগেনা। আবার পুঁজি ও খুব কম। কিন্তু লাভ অনেক বেশি। মহেশখালী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মোঃ রফিকুল ইসলাম বলেন, লালশাক ও বীজ উৎপাদন বদলে দিয়েছে গ্রামীণ অর্থনীতির চিত্র। এসব গ্রামের চাষীরা।  এখন লাল শাক ও বীজ উৎপাদনে অনেক বেশি অভিজ্ঞ। এছাড়া কৃষিকাজের  ক্ষেত্রে তাদের যে ধরনের সহযোগিতার প্রয়োজন হয় তার সবটুকুই আমাদের কাছ থেকে পায়।

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
কপিরাইট © ২০২০ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট