1. news@dainikchattogramerkhabor.com : Admin Admin : Admin Admin
  2. info@dainikchattogramerkhabor.com : admin :
মঙ্গলবার, ১৮ নভেম্বর ২০২৫, ০১:০৪ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
লায়ন্স ও লিও ক্লাব অব চিটাগাং সেঞ্চুরিয়ানের উদ্যোগে স্বাস্থ্যসেবা ও সচেতনতামূলক কার্যক্রম অনুষ্ঠিত চরতী মুহাম্মদীয়া (দ.) সিনিয়র মাদরাসায় নবাগত সভাপতিকে বরণ—উন্নয়নের প্রত্যয়ে প্রাণবন্ত আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত সীতাকুণ্ডে উপজেলা মুক্তি যোদ্ধা কমান্ড কাউন্সিলের আহবায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা মাসুক ই এলাহি ও সদস্য সচিব আবদুল মন্নান চট্টগ্রামে সেনবাগ ফোরামের উদ্যোগে নোয়াখালী-২, আসনের সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী অধ্যক্ষ সৈয়দ আহমদের সমর্থনে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে বোয়ালখালীতে মিষ্টি বিতরণ স্কটল্যান্ডে বাংলাদেশের অনারারী কনসাল নিযুক্ত ড. ওয়ালী তছর উদ্দিন এমবিই সম্মিলিত – ঝিলটেক ই-কমার্স পুরস্কার ২০২৫ পেলেন যাঁরা কাপ্তাই রাঙ্গামাটি আসামবস্তি সড়কে বন্য হাতির আক্রমণে অটোরিকশা খাদে একজনের মৃত্যু কানাডা’র মন্ট্রিয়লে আবারো নতুন ট্টেন। সীতাকুণ্ডে শেখ হাসিনার বিচারের দাবীতে বিএনপির মিছিল – সমাবেশ

মহেশখালীতে  লালশাক চাষে অর্থনৈতিক স্বচ্ছলতার পথে চাষীরা

  • সময় বুধবার, ৩১ আগস্ট, ২০২২
  • ২৮৮ পঠিত
সরওয়ার কামাল মহেশখালীঃ
মহেশখালী উপজেলার বড় মহেশখালী, ছোট মহেশখালী, হোয়ানক, কুতুবজোম,শাপলাপুর ইউনিয়নে  লালশাক চাষ করে অর্থনৈতিক ভাবে ও  সফল উদ্যোক্তা হওয়ার সপ্ন দেখেছেন চাষীরা। হোয়ানক ইউনিয়নের কেরুনতলী এলাকার চাষী শফিউল করিম  চলতি মৌসুমে ৪৪ শতক জমিতে লাল শাক চাষ করেছেন। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় লালশাক বিক্রি করে বেশ লাভবান হবেন বলে জানান এই চাষী।
বড় মহেশখালী ও হোয়ানকে কৃষি খাতে নিরব বিপ্লব ঘটেছে। শুধু ধান চাষ করতো। কিন্তু এখন স্থানীয় অনেক চাষী আধুনিক পদ্ধতিতে নানা জাতের লালশাক উৎপাদন করছে। আর সেখান থেকে বীজ উৎপাদন করে আয় করছে লাখ লাখ টাকা। লাভের মুখ দেখায় চাষীদের  মধ্যে ব্যাপক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে এই লাল শাকের বীজ। মহেশখালী উপজেলায় প্রায় ১৩০ হেক্টর জমিতে এ বছর উচ্চফলনশীল লালশাকের আবাদ করা হয়েছে। পরে এসব শাক থেকে বীজ উৎপাদন করা হবে।
লাল শাক চাষী ও তরুন উদ্যোক্তা হোয়ানক ইউনিয়নের চাষী শফিউল করিম বলেন, আমি আগে আমার এই জমিতে ধান চাষ করতাম। কিন্তু এভাবে যে লাল শাকের বীজ উৎপাদন করে লাভবান হওয়া যায়, তা কখনো ভাবিনি। এলাকার অন্য চাষীদের  দেখে আমিও বীজ উৎপাদন শুরু করি। যদিও শুরুতে শুধুমাত্র ২৪ শতক জমিতে চাষ করেছিলাম, এখন ৪৪ শতক জমিতে চাষ করি। আমার খরচ হয়েছে ৫ হাজার টাকা। বিক্রির সম্ভাবনা রয়েছে ৫০ থেকে ৫২ হাজার টাকা। পাশাপাশি ধনিয়া, মুলা, ঢেঁড়স এবং ধান চাষ করেছি অন্য জমিতে। এই বীজ উৎপাদনে সুবিধা হচ্ছে এতে বেশি সময় লাগেনা। আবার পুঁজি ও খুব কম। কিন্তু লাভ অনেক বেশি। মহেশখালী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মোঃ রফিকুল ইসলাম বলেন, লালশাক ও বীজ উৎপাদন বদলে দিয়েছে গ্রামীণ অর্থনীতির চিত্র। এসব গ্রামের চাষীরা।  এখন লাল শাক ও বীজ উৎপাদনে অনেক বেশি অভিজ্ঞ। এছাড়া কৃষিকাজের  ক্ষেত্রে তাদের যে ধরনের সহযোগিতার প্রয়োজন হয় তার সবটুকুই আমাদের কাছ থেকে পায়।

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
কপিরাইট © ২০২০ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট