1. news@dainikchattogramerkhabor.com : Admin Admin : Admin Admin
  2. info@dainikchattogramerkhabor.com : admin :
বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ০৮:০৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিলো ১৪২ দেশ, সর্বশেষ জ্যামাইকা পটিয়ার সংসদ সদস্য জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আলহাজ্ব মোতাহেরুল ইসলাম চৌধুরী এমপির জন্মদিন উদযাপন করলেন পটিয়া উপজেলা কৃষকলীগ। বঙ্গবন্ধু মানব কল্যাণ পরিষদ এর চট্টগ্রাম বিভাগের কমিটি ঘোষণা মাদকের ভয়াল থাবায় গ্রাস তরুন প্রজন্ম, সর্বোচ্চ ঝুঁকিতে পথশিশুরা-মোহাম্মদ আলী ইপিজেড থানা কমিউনিটি পুলিশিং এর উদ্যোগে আইন শৃঙ্খলা ও কিশোর গ্যাং প্রতিরোধ বিষয়ক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত চট্টগ্রামে র‍্যাবের নামে চাঁদা আদায়, গ্রেপ্তার ৪ বেলখাইন স্পোটিং ক্লাবের অলনাইট অলিম্পিক ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল ম্যাচ সম্পন্ন চট্টগ্রামে জব্বারের বলী খেলা ২৫ এপ্রিল থেকে চট্টগ্রামের পটিয়ায় বর্ণাঢ্য আয়োজনে কৃষক লীগের ৫২ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত বেলখাইন স্পোটিং ক্লাবের অলনাইট ফুটবল টুর্নামেন্টের সেমিফাইনাল সম্পন্ন

মহেশখালীতে  লালশাক চাষে অর্থনৈতিক স্বচ্ছলতার পথে চাষীরা

  • সময় বুধবার, ৩১ আগস্ট, ২০২২
  • ১০৯ পঠিত
সরওয়ার কামাল মহেশখালীঃ
মহেশখালী উপজেলার বড় মহেশখালী, ছোট মহেশখালী, হোয়ানক, কুতুবজোম,শাপলাপুর ইউনিয়নে  লালশাক চাষ করে অর্থনৈতিক ভাবে ও  সফল উদ্যোক্তা হওয়ার সপ্ন দেখেছেন চাষীরা। হোয়ানক ইউনিয়নের কেরুনতলী এলাকার চাষী শফিউল করিম  চলতি মৌসুমে ৪৪ শতক জমিতে লাল শাক চাষ করেছেন। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় লালশাক বিক্রি করে বেশ লাভবান হবেন বলে জানান এই চাষী।
বড় মহেশখালী ও হোয়ানকে কৃষি খাতে নিরব বিপ্লব ঘটেছে। শুধু ধান চাষ করতো। কিন্তু এখন স্থানীয় অনেক চাষী আধুনিক পদ্ধতিতে নানা জাতের লালশাক উৎপাদন করছে। আর সেখান থেকে বীজ উৎপাদন করে আয় করছে লাখ লাখ টাকা। লাভের মুখ দেখায় চাষীদের  মধ্যে ব্যাপক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে এই লাল শাকের বীজ। মহেশখালী উপজেলায় প্রায় ১৩০ হেক্টর জমিতে এ বছর উচ্চফলনশীল লালশাকের আবাদ করা হয়েছে। পরে এসব শাক থেকে বীজ উৎপাদন করা হবে।
লাল শাক চাষী ও তরুন উদ্যোক্তা হোয়ানক ইউনিয়নের চাষী শফিউল করিম বলেন, আমি আগে আমার এই জমিতে ধান চাষ করতাম। কিন্তু এভাবে যে লাল শাকের বীজ উৎপাদন করে লাভবান হওয়া যায়, তা কখনো ভাবিনি। এলাকার অন্য চাষীদের  দেখে আমিও বীজ উৎপাদন শুরু করি। যদিও শুরুতে শুধুমাত্র ২৪ শতক জমিতে চাষ করেছিলাম, এখন ৪৪ শতক জমিতে চাষ করি। আমার খরচ হয়েছে ৫ হাজার টাকা। বিক্রির সম্ভাবনা রয়েছে ৫০ থেকে ৫২ হাজার টাকা। পাশাপাশি ধনিয়া, মুলা, ঢেঁড়স এবং ধান চাষ করেছি অন্য জমিতে। এই বীজ উৎপাদনে সুবিধা হচ্ছে এতে বেশি সময় লাগেনা। আবার পুঁজি ও খুব কম। কিন্তু লাভ অনেক বেশি। মহেশখালী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মোঃ রফিকুল ইসলাম বলেন, লালশাক ও বীজ উৎপাদন বদলে দিয়েছে গ্রামীণ অর্থনীতির চিত্র। এসব গ্রামের চাষীরা।  এখন লাল শাক ও বীজ উৎপাদনে অনেক বেশি অভিজ্ঞ। এছাড়া কৃষিকাজের  ক্ষেত্রে তাদের যে ধরনের সহযোগিতার প্রয়োজন হয় তার সবটুকুই আমাদের কাছ থেকে পায়।

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
কপিরাইট © ২০২০ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট