1. news@dainikchattogramerkhabor.com : Admin Admin : Admin Admin
  2. info@dainikchattogramerkhabor.com : admin :
রবিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৫, ০৪:১৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
সিলেটে ‘আগামীর উন্নত জাতি গঠনে দিকনির্দেশনামূলক সুপারিশ’ ড. মোহাম্মদ ফয়েজ উদ্দিন এমবিই’র আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত আর কোন খাঁচা নয়—মানবতা প্রথমে: মাসুমা খানের মুক্তি ন্যায়বিচারের ঐতিহাসিক বিজয় বোয়ালখালীতে কক্সবাজারগামী ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে যুবক আহত বাংলাদেশ কলেজ শিক্ষক সমিতির আলোচনা সভায় আসলাম চৌধুরী; শিক্ষকরা কর্মঠ জনগোষ্ঠী বিনির্মানের মূল কারিগর তৈয়্যবিয়া মাদরাসার শিক্ষক মরহুম আবুল কাশেম ভূইয়ার স্বরণে দোয়া মাহফিল সম্পন্ন বাঘাইছড়িতে স্টেপ হজ্ব ও ওমরা পালন সংক্রান্ত মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত জুনিয়র ব্লাড ফাউন্ডেশনের পঞ্চম বর্ষপূর্তি: সুষ্ঠু নির্বাচন শেষে নতুন কার্যকরী কমিটি ঘোষণা চট্টগ্রাম-১১ (বন্দর-পতেঙ্গা) আসনে দক্ষিণ জেলা পেশাজীবী অধিকার পরিষদের সদস্য সচিব মহিউদ্দীন কাদের মনোনয়ন ফরম জমা শেখ হাসিনার রায়, যেকোনো বিশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ করতে হবে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীকে: আমীর খসরু চট্টগ্রামের পথশিশু ও অধিকার বঞ্চিত শিশুদের নিয়ে গ্রীণ চট্টগ্রাম এ্যালায়েন্সের বিভিন্ন কর্মসূচী

মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার এবং অবৈধ পাচার রোধে সোচ্চার হই -লায়ন মোঃ আবু ছালেহ্

  • সময় মঙ্গলবার, ২৫ জুন, ২০২৪
  • ২৭১ পঠিত

 

২৬ জুন আন্তর্জাতিক মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার ও অবৈধ পাচার বিরোধী দিবস। ১৯৮৭ সালে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের সভায় দিনটিকে মাদক বিরোধী আন্তর্জাতিক দিবস হিসেবে পালনের সিদ্ধান্ত হয়। এর মূল লক্ষ্য হল মানব সম্প্রদায়কে মাদকদ্রব্যের ক্ষতিকর প্রভাব সম্পর্কে সচেতন করা।
বাংলাদেশে প্রকৃত মাদকাসক্তের সংখ্যা নিয়ে কোন সঠিক পরিসংখ্যান নেই। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রয়ণ অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী,বাংলাদেশে মাদকাসক্ত ব্যক্তির সংখ্যা প্রায় ৫০ লাখ। এর মধ্যে ৪০ লাখই তরুণ। এই বাস্তবতায় বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে দিবসটি পালন করছে। এবারের প্রতিপাদ্য বিষয় প্রতিরোধ বা ‘প্রিভেনশন’। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর, মাদক বিরোধী সংগঠন ও বেসরকারি সংস্থাগুলো র্যালি, সভা, সেমিনারসহ সারা দেশে নানা কর্মসূচি পালন করছে।তিনভাবে মাদক প্রতিরোধ কার্যক্রম চলছে। একটি অপারেশনাল, যার মাধ্যমে মাদক ব্যবসায়ী ও চোরাকারবারীদের গ্রেফতার করে কোর্টে জমা দেওয়া হয়। আরেকটি হলো উদ্বুদ্ধুকরণ, যার মাধ্যমে মাদকবিরোধী প্রচারণা চালানো হয়। তৃতীয়টি হচ্ছে চিকিৎসা, যার মাধ্যমে মাদকের বিরুদ্ধে বর্তমান সরকারের জিরো টলারেন্স নীতি রয়েছে। এ ব্যাপারে কাউকে ছাড় দেওয়া হয় না।প্রতি জেলায় মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্র থাকা উচিত। সরকারি কেন্দ্রীয় মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্র ৪০ বেড থেকে ৫০ বেডে উন্নীত করা হয়েছে। বর্তমানে এটি ২৫০ বেডে উন্নীত করার কাজ চলছে। মাদকাসক্ত এই জনগোষ্ঠীর চিকিৎসাসেবা প্রয়োজনের তুলনায় বেশ কম। বাংলাদেশসহ বিশ্বব্যাপী মাদকের অবাধ বিস্তার রোধে মাদকবিরোধী আইনের যথাযথ প্রয়োগের পাশাপাশি মাদক নিরোধ-শিক্ষা ও সচেতনতা সৃষ্টি এবং ব্যাপক সামাজিক আন্দোলন গড়ে তোলার উপর জোর দেন সরকার। আসুন মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার এবং অবৈধ পাচার রোধে সোচ্চার হই।

লেখকঃ সমাজকর্মী ও সংগঠক

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
কপিরাইট © ২০২০ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট