1. news@dainikchattogramerkhabor.com : Admin Admin : Admin Admin
  2. info@dainikchattogramerkhabor.com : admin :
শনিবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৫, ০৬:১২ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
শিশু ইছহাক ও বোন চাঁদনী কর্ম জীবনে। মানুষের কষ্টে যারা ব্যাতিত নয়, তারা কি মানুষ? -আলমগীর আলম সেঞ্চুরিয়ান লিও ক্লাবের উদ্যোগে দিনভর সেবামূলক কার্যক্রম ঈদে মিলাদুন্নবী (স.) ও ফাতেহায়ে ইয়াজদাহম উপলক্ষে আজিমুশশান মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত আনোয়ারায় জয় বাংলা শ্লোগানের মামলায় আটক ৩ রাতের আধাঁরে জয় বাংলা স্লোগানে আনোয়ারায় জাবেদ ও ওয়াসিকাসহ ১৩৮ জনকে আসামি করে মামলা চট্টগ্রাম বন্দরে গেট পাস ফি বৃদ্ধিতে পরিবহন খাতে উত্তেজনা ; দ্রুত সমাধানের আহ্বান- শ্রমিক নেতা মো. শাহজাহানের চট্টগ্রাম-১১ আসনে জামায়াত প্রার্থী শফিউল আলমের সমর্থনে,মহিলা প্রতিনিধি সমাবেশ অনুষ্ঠিত শাহ আমানত সেতুর বেআইনি টোল প্রত্যাহারের দাবিতে কর্ণফুলীতে মানববন্ধন প্রত্যয় শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক একাডেমি উদ্যোগে দুই কীর্তিমানের কর্ম ও কীর্তিগাথা স্মরণ বৃহত্তর রাহাত্তারপুল মহল্লা কমিটির উদ্যোগে সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজদের আধিপত্যের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল

মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার এবং অবৈধ পাচার রোধে সোচ্চার হই -লায়ন মোঃ আবু ছালেহ্

  • সময় মঙ্গলবার, ২৫ জুন, ২০২৪
  • ২৩৯ পঠিত

 

২৬ জুন আন্তর্জাতিক মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার ও অবৈধ পাচার বিরোধী দিবস। ১৯৮৭ সালে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের সভায় দিনটিকে মাদক বিরোধী আন্তর্জাতিক দিবস হিসেবে পালনের সিদ্ধান্ত হয়। এর মূল লক্ষ্য হল মানব সম্প্রদায়কে মাদকদ্রব্যের ক্ষতিকর প্রভাব সম্পর্কে সচেতন করা।
বাংলাদেশে প্রকৃত মাদকাসক্তের সংখ্যা নিয়ে কোন সঠিক পরিসংখ্যান নেই। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রয়ণ অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী,বাংলাদেশে মাদকাসক্ত ব্যক্তির সংখ্যা প্রায় ৫০ লাখ। এর মধ্যে ৪০ লাখই তরুণ। এই বাস্তবতায় বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে দিবসটি পালন করছে। এবারের প্রতিপাদ্য বিষয় প্রতিরোধ বা ‘প্রিভেনশন’। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর, মাদক বিরোধী সংগঠন ও বেসরকারি সংস্থাগুলো র্যালি, সভা, সেমিনারসহ সারা দেশে নানা কর্মসূচি পালন করছে।তিনভাবে মাদক প্রতিরোধ কার্যক্রম চলছে। একটি অপারেশনাল, যার মাধ্যমে মাদক ব্যবসায়ী ও চোরাকারবারীদের গ্রেফতার করে কোর্টে জমা দেওয়া হয়। আরেকটি হলো উদ্বুদ্ধুকরণ, যার মাধ্যমে মাদকবিরোধী প্রচারণা চালানো হয়। তৃতীয়টি হচ্ছে চিকিৎসা, যার মাধ্যমে মাদকের বিরুদ্ধে বর্তমান সরকারের জিরো টলারেন্স নীতি রয়েছে। এ ব্যাপারে কাউকে ছাড় দেওয়া হয় না।প্রতি জেলায় মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্র থাকা উচিত। সরকারি কেন্দ্রীয় মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্র ৪০ বেড থেকে ৫০ বেডে উন্নীত করা হয়েছে। বর্তমানে এটি ২৫০ বেডে উন্নীত করার কাজ চলছে। মাদকাসক্ত এই জনগোষ্ঠীর চিকিৎসাসেবা প্রয়োজনের তুলনায় বেশ কম। বাংলাদেশসহ বিশ্বব্যাপী মাদকের অবাধ বিস্তার রোধে মাদকবিরোধী আইনের যথাযথ প্রয়োগের পাশাপাশি মাদক নিরোধ-শিক্ষা ও সচেতনতা সৃষ্টি এবং ব্যাপক সামাজিক আন্দোলন গড়ে তোলার উপর জোর দেন সরকার। আসুন মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার এবং অবৈধ পাচার রোধে সোচ্চার হই।

লেখকঃ সমাজকর্মী ও সংগঠক

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
কপিরাইট © ২০২০ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট