1. news@dainikchattogramerkhabor.com : Admin Admin : Admin Admin
  2. info@dainikchattogramerkhabor.com : admin :
বুধবার, ১৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৭:১৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
পটিয়া স্টেশন রোড ব্যাবসায়ী সমিতির এক বছর পর্দাপনে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত বিজয় দিবসে এপেক্স ক্লাব অব পটিয়ার কুইজ প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত এশিয়ান আবাসিক স্কুল অ্যান্ড কলেজে মহান বিজয় দিবস উদযাপন রাউজান প্রেসক্লাবের উদ্যোগে বিজয় দিবস পালন করা হয়েছে আলোকিত ফোরামের অভিষেক অনুষ্ঠান সম্পন্ন বিনয়বাঁশী শিল্পীগোষ্ঠী কর্তৃক বিজয় দিবস পালন মানবসেবায় বিজয়ের চেতনা,হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকদের অনন্য উদ্যোগ যুবদলের বিজয় র‍্যালি অনুষ্ঠিত চট্টগ্রামে এশিয়ান নারী ও শিশু অধিকার ফাউন্ডেশনের বিজয় র‍্যালী ও সহস্র কণ্ঠে জাতীয় সংগীত পরিবেশন বিজয় দিবসে আনোয়ারা প্রেসক্লাবের শ্রদ্ধা নিবেদন

সামাজিক দূরত্ব – শারিরিক দূরত্ব কোনোটিই তোয়াক্কা করছে না আমজনতা

  • সময় সোমবার, ৩ মে, ২০২১
  • ৭০৫ পঠিত

মোঃ শহিদুল ইসলাম (শহিদ):

করোনাভাইরাসে সংক্রমণ রোধে সামাজিক দূরত্ব এখন স্লোগানে রূপ নিয়েছে। সরকার থেকে শুরু করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বারবার সামাজিক দূরত্ব মেনে চলার কথা বললেও তা মানছে না সাধারণ মানুষ।

তাছাড়া কোভিড-১৯ নামের এই ভাইরাসের টিকা বা ঔষধ আবিষ্কার হলেও সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করা ছাড়া এই ভাইরাসের থাবা থেকে রক্ষা পাওয়ার কোনো উপায় নেই। এরই ধারাবাহিকতায় প্রায় ১ বছরের বেশি সময় বন্ধ রয়েছে

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো। চলাচল করছে না গণপরিবহন থেকে শুরু করে আন্তঃজেলা বাসগুলো।
করোনা আতংকে প্রাইভেট প্র্যাকটিস করছেন না চিকিৎসকরা। কিন্তু এক দেশে দুই কানুন তো মেনে নেয়াও সম্ভব না। তবে আরো কিছু কথা তুলে ধরা হলো যে, খোলা পোশাক কারখানাগুলো।

শর্ত দেয়া হলো শ্রমিকের স্বাস্থ্য সুরক্ষার পুরো দায়িত্ব নিতে হবে মালিক পক্ষকে। কিন্তু চলমান পোশাক কারাখানাগুলোতে শ্রমিকরা কতটুকু সুরক্ষা পাচ্ছে তার কোনো মনিটরিংও নেই।

তাছাড়া পোশাক কারখানার ভেতরে শ্রমিকদের সুরক্ষার কথা বলা হলেও এর বাইরে জনপদে সাধারণ নাগরিকেরা সুরক্ষিত কতটুকু?
ছোঁয়াচের মাধ্যমে যদি করোনার প্রাদুর্ভাব হয় তাহলে বাসা থেকে সামাজিক দূরত্ব না মেনে দলবেধে অফিসে যাওয়া-আসা কতটুকু

যৌক্তিক সে হিসেবের কষাকষি চলছে পোশাক কারখানার আশপাশের এলাকাগুলোতে।
মসজিদ থেকে শুরু করে সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে কাঁচাবাজার স্থানান্তরসহ সবকিছুই এখন ভাবিয়ে তুলেছে এলাকাসীকে।
সরেজমিনে ঘুরে দেখা গেছে, নগরীর অধিকাংশ পোশাক কারখানা খোলা থাকার কারণে ওই এলাকার

আশেপাশের দোকানপাট প্রায়ই খোলা। করোনা ভাইরাসের মহামারী ছড়িয়ে পড়ার শঙ্কায় রয়েছেন গার্মেন্টস এলাকার মানুষগুলো।
এ বিষয়ে বন্দরটিলার হক ভিলার বাসিন্দা এডভোকেট মনজুরুল হোসেন বলেন, দিনের পর দিন করোনার ঝুঁকি যখন বাড়ছে ঠিক সে সময় পোশাক কারখানার লাখ লাখ শ্রমিকদের পদচারণা লকডাউনে থাকা বিল্ডিং এর অন্যান্য ভাড়াটিয়াদেরও শঙ্কিত করছে।

ইপিজেড এলাকা দেখলে মনে হয় এখানে করোনাকে সবাই জয় করে ফেলেছে এই ডিজিটাল বাংলাদেশের মানুষ কিছুই মনে করছেন না করোনাকে।

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
কপিরাইট © ২০২০ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট