1. news@dainikchattogramerkhabor.com : Admin Admin : Admin Admin
  2. info@dainikchattogramerkhabor.com : admin :
শনিবার, ০১ নভেম্বর ২০২৫, ০৯:০১ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
চট্টগ্রামসহ তিন জেলার ১৫৩ ইউনিয়ন ও ৭২ মৌজাকে পানি সংকটাপন্ন জোন ঘোষণা চট্টগ্রামে বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচে দায়িত্ব পালনে যাওয়ার সময় বাস দুর্ঘটনায় অন্তত ২০ নারী পুলিশ সদস্য আহত। আগামীকাল থেকে পর্যটকদের জন্য সেন্টমার্টিন উন্মুক্ত রহমান আদর্শ শিক্ষালয়ে এশিয়ান নারী ও শিশু অধিকার ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে সচেতন সমাজ গড়ার প্রত্যয়ে শিক্ষার্থী-অভিভাবক সমাবেশ ফেনীতে র‍্যাব-৭-এর সাঁড়াশি অভিযান: আশ্রয়ণ প্রকল্প থেকে এক কোটি টাকার ভারতীয় শাড়ি ও ওষুধ বাজেয়াপ্ত প্রত্যয়ের অন্তর মম বিকশিত করো শিরোনামে চিত্র প্রদর্শনী অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সময় দাবিদাওয়ার ঝড়, কিন্তু নীরব প্রবাসীরা শারজাহ বাংলাদেশ সমিতি’র ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হলেন শাহাদাত হোসেন ন্যাশনাল ইংলিশ স্কুল চিটাগাং’র উদ্যোগে ‘বিজ্ঞান মেলা’ উদযাপন দক্ষিন চট্টগ্রামে কৃষি জমির উৎপাদিত ফসলে কাংখিত সফলতা না পাওয়ায় জমিতে পাকা বাড়ী নির্মান করছেন মালিকরা। – আলমগীর আলম

চট্টগ্রামসহ তিন জেলার ১৫৩ ইউনিয়ন ও ৭২ মৌজাকে পানি সংকটাপন্ন জোন ঘোষণা

  • সময় শুক্রবার, ৩১ অক্টোবর, ২০২৫
  • ৪১ পঠিত

চট্টগ্রাম, রাজশাহী, চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও নওগাঁ জেলার মোট ১৫৩টি ইউনিয়ন ও ৭২টি মৌজাকে পানি সংকটাপন্ন জোন/এলাকা হিসেবে ঘোষণা করেছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার।

এ বিষয়ে গত ২৮ অক্টোবর গেজেট প্রজ্ঞাপন জারি করা হয় এবং বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, দেশের উত্তর-পশ্চিম হাইড্রোলজিক্যাল অঞ্চলের রাজশাহী, চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও নওগাঁ জেলার ২৫টি উপজেলার ৪৭টি ইউনিয়নকে অতি উচ্চ পানি সংকটাপন্ন, ৪০টি ইউনিয়নকে উচ্চ পানি সংকটাপন্ন এবং ৬৬টি ইউনিয়নকে মধ্যম মাত্রার পানি সংকটাপন্ন এলাকা হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
এছাড়া চট্টগ্রাম জেলার পটিয়া উপজেলার পটিয়া পৌরসভার ৫টি মৌজাকে অতি উচ্চ পানি সংকটাপন্ন এবং ৩টি মৌজাকে উচ্চ পানি সংকটাপন্ন এলাকা হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে।
পানি সম্পদ মন্ত্রণালয় জানায়, বাংলাদেশ পানি আইন, ২০২৩-এর ধারা ১৭ অনুযায়ী পানি সংকটাপন্ন এলাকার সুষ্ঠু পানি ব্যবস্থাপনার উদ্দেশ্যে এবং জলাধার বা পানি ধারক স্তরের সুরক্ষার জন্য যথাযথ অনুসন্ধান, পরীক্ষা, নিরীক্ষা ও জরিপের ফলাফলের ভিত্তিতে এই ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।
আরও বলা হয়েছে, নদী-জলাশয়-লেক-জলাভূমিতে বসতবাড়ি, শিল্প প্রতিষ্ঠান এবং অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের তরল ও কঠিন অপরিশোধিত বর্জ্য নির্গমন ও দূষণ করা যাবে না। অধিক পানি নির্ভর ফসল উৎপাদন নিরুৎসাহিত/ সীমিত করতে হবে এবং পর্যায়ক্রমে পানি সাশ্রয়ী ফসলের আবাদ বৃষ্টি করতে হবে।
এসব নির্দেশনা লঙ্ঘন করলে বাংলাদেশ পানি আইন, ২০২৩ এর ধারা ২৯ ধারা অনুযায়ী দণ্ডনীয় অপরাধ বলে গণ্য হবে।

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
কপিরাইট © ২০২০ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট