মোঃ শেখ ফরিদ মিরসরাই প্রতিনিধি।

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চট্রগ্রাম-১ মিরসরাই আসনে বিশিষ্ট জনদাবির সমাজসেবক জনাব নুরুল আমিন চেয়ারম্যান কে ধানের শীষ প্রতীকে দেখতে চান দলীয় নেতাকর্মী থেকে শুরু করে তৃণমূল পর্যায়ে জনসাধারণ, কারণ হচ্ছে নুরুল আমিন চেয়ারম্যান সাহেব সৎ ও যোগ্য ব্যক্তি ।
আওয়ামী সরকারের পতনের পর গণতন্ত্রের ধারা ফিরে এসেছে বাংলাদেশে। মানুষ মুখিয়ে আছে তার ভোটাধিকার প্রয়োগ করে যোগ্য প্রার্থী নির্বাচনের জন্য। সংসদীয় আসনটিতে সবচেয়ে এগিয়ে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির একাধিক মনোনয়ন প্রত্যাশী। মাঠে সক্রিয়ভাবে কাজ করে চলেছেন তাঁরা। তবে সবচেয়ে জনপ্রিয়তার তুঙ্গে রয়েছেন চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বাংলাদেশ জাতীয়বাদী দল বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক মিরসরাই উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান।জননেতা জনাব নুরুল আমিন।
ইতিমধ্যেই উপজেলা বিএনপির নবীন প্রবীণ নেতাকর্মীদের ভেদাভেদ ও বিভাজন ভুলিয়ে একই প্লাটফর্মে এনে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমানের ৩১ দফা. বাস্তবায়নে কাজ করে চলেছেন তিনি। এছাড়াও বিভিন্ন এলাকার অসহায় গরীব দুঃখী মানুষদের পাশে দাঁড়িয়ে সামাজিক উন্নয়নমূলক নানা কাজে অংশগ্রহণ করে দলীয় নেতাকর্মী থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষের আস্থাভাজন হয়ে উঠেছেন তিনি। এছাড়াও তিনি দীর্ঘ ১৭ বছর আওয়ামী শাসনামলে অসংখ্য নেতাকর্মীকে আর্থিক ও আইনিভাবে সহায়তা প্রদান করেছেন এবং একক অনুদানে মিরসরাই আসনে শতশত নেতাকর্মীকে ২০১৯ সালে আওয়ামী স্বৈরাশাসকের কারাগার থেকে মুক্ত করেন।এলাকার অসংখ্য বেকার যুবকের কর্মসংস্থান এর ব্যবস্থা করেছেন তিনি।
মিরসরাই উপজেলার জনসাধারণের মুখে মুখে নুরুল আমিন চেয়ারম্যান সর্বদাই নিঃস্বার্থভাবে সাধারণ মানুষ ও দলীয় নেতাকর্মীদের উপকারে কাজ করে চলেছেন। তিনি দীর্ঘদিন ধরে নিজ অর্থায়নে রাস্তাঘাট মেরামত, মসজিদ, মন্দির নির্মাণে সহযোগীতা, অসুস্থ মানুষের চিকিৎসা, কন্যাদায় গ্রস্থ পিতাকে কন্যার বিয়েতে সহযোগীতা প্রদান,ও অসহায় পঙ্গু ব্যক্তিদের জন্য হুইল চেয়ার, শীতার্তদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ, আর্থিকভাবে অসচ্ছল দলীয় নেতা কর্মীদের স্বাবলম্বী হওয়ার লক্ষ্যে গরু, ছাগল সহ নানা গৃহপালিত পশু উপহার দিয়েছেন। দলীয় নেতাকর্মী থেকে সাধারণ জনগণ সকলেই নুরুল আমিন চেয়ারম্যান এর সাথে কাজ করে চলেছেন। বিএনপির মনোনয়ন পেলে বিপুল ভোটে বিজয়ী হবেন বলে আশাবাদী সকলের ।
চট্টগ্রাম -১ মিরসরাই উপজেলার সাধারণ জনগন জানান, মহান মুক্তিযুদ্ধের পর থেকে মিরসরাই উপজেলা থেকে এমপি প্রত্যাশী প্রার্থী মিরসরাই আসনে ২০১৮ সালের নির্বাচনে সাবেক গণপূর্তমন্ত্রী মোশাররফ হোসেন এর সঙ্গে এই প্রথম একজন প্রার্থীকে পেয়েছি সেই কারণেই এলাকার জনসাধারণ, উপজেলা বিএনপি এবং এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মী নুরুল আমিন চেয়ারম্যান কে মনে প্রাণে গ্রহণ করেছেন, এবং প্রার্থী হিসেবে হাই কমান্ড তাকে নমিনেশন দেয় এই আশা রেখে নুরুল আমিন চেয়ারম্যান কে সহযোগিতা করছেন নেতা কর্মীরা।
তারেক রহমান যুব পরিষদের চট্টগ্রাম উত্তর জেলার আহবায়ক সাইফুল ইসলাম হৃদয় বলেন চট্টগ্রাম- ১ আসনের মনোনয়ন প্রত্যাশী জননেতা জনাব নুরুল আমিন চেয়ারম্যান। ক্ষুদ্র সামর্থ্য থেকে সর্বদা জনগণের পাশে থেকেছে তাদের সহযোগিতা করে আসছে। এবং অবহেলিত গরীব-দুঃখী, অভাবী অসহায় মানুষের অধিকার আদায়ের লক্ষে চেয়ারম্যান সাহেব নির্বাচনে অংশগ্রহণের প্রত্যাশা করেছে। মহান স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান তাঁর ১৯ দফা বাস্তবায়নের মাধ্যমে সল্প সময়ে দেশের অভূতপূর্ব উন্নয়ন করেছিলেন। যার ধারাবাহিকতা বজায় রেখেছিলেন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া। বিএনপির সূচনা লগ্ন থেকে আজ অবধি আদর্শিক কর্মী হিসেবে কাজ করে চলেছে।
শুধু তাই নয় আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে
বিএনপির এমপি মনোনয়ন পেতে লাগবে তিন যোগ্যতা,
সেই তিন যোগ্যতাতেই চট্টগ্রাম – ১ আসনের এমপি প্রার্থী জননেতা জনাব নুরুল আমিন চেয়ারম্যান মহোদয় সবার শীর্ষে।

তিনি বিগত সকল প্রকার আন্দোলন সংগ্রামে অংশগ্রহণ করে ত্যাগ ও সংগ্রাম মাধ্যমে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের লড়াইয়ে দেশ ও দলের জন্য সবচেয়ে বেশি ত্যাগ স্বীকারকারী।

তিনি সততার পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে স্থানীয় জনগণের কাছে ভালো মানুষ হিসেবে সুপরিচিত ব্যক্তি এবং সুনামের সাথে দীর্ঘ দিন থেকে সাধারণ মানুষের সঙ্গে মিশে রাজনীতির মাঠে আছেন।

তিনি নিজের নির্বাচনী এলাকায় চট্টগ্রাম -১ আসনে ভোটের রাজনীতিতে জনপ্রিয়তায় সবার শীর্ষে।

গত ১৮ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি ধানের শীষের এমপি প্রার্থী ছিলেন। মাত্র ১ ঘণ্টার ভোটে তিনি প্রায় বিপুল পরিমাণ ভোট পেয়েছিলেন।

যদি তিনি আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জননেতা জনাব নুরুল আমিন চেয়ারম্যান মহোদয় চট্টগ্রাম -১ মিরসরাই আসনে বিএনপির ধানের শীষের প্রার্থী হয়ে নির্বাচন করে তাহলে তিনি প্রায় লক্ষাধিক ভোটের ব্যবধানে এমপি হবেন। সাইফুল ইসলাম হৃদয় আরো বলেন
সেজন্যই আমরা ধানের শীষের মনোনয়ন প্রত্যাশী। নুরুল আমিন সাহেব নির্বাচিত হলে মিরসরাই খেটে খাওয়া অবহেলিত মানুষের জীবন মান উন্নয়ন,যোগাযোগ ব্যবস্থা, স্বাস্থ্য সেবাসেবা অবকাঠামোগত উন্নয়ন, টেকনিক্যাল শিক্ষার বিস্তার,বেকার সমস্যার সমাধান, এলাকায় শিল্প কারখানা স্থাপনসহ এলাকার উন্নয়ন ও শান্তির লক্ষ্যে সর্বোচ্চটা দিয়ে কাজ করে যাবে ইনশাআল্লাহ।