1. news@dainikchattogramerkhabor.com : Admin Admin : Admin Admin
  2. info@dainikchattogramerkhabor.com : admin :
বৃহস্পতিবার, ০১ মে ২০২৫, ০১:২৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
চোরাচালান রুখতে মরিয়া বিজিবি: নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে ট্রাকভর্তি পণ্য ও ২০ বার্মিজ গরু জব্দ মে দিবস পালিত হচ্ছে ঠিকই কিন্তু শ্রমিকদের কি ভাগ‍্য বদলাচ্ছে? মোহাম্মদ আলী চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টা নির্দেশ। পুঁজিবাজারে এক মাসে ১৭ হাজার কোটি টাকা ‘হাওয়া’ দিনভর নাটকীয়তা শেষে চিন্ময়ের জামিন স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার ঈদগাঁও বাজারে অল্প বৃষ্টিতে হাটু পরিমান পানি ইসকন নেতা চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত মহান মে দিবস উপলক্ষে সার্ক মানবাধিকার ফাউন্ডেশন চট্টগ্রাম বিভাগের আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত আদালতে পুলিশকে ফাঁকি দিয়ে পালানো হত্যা মামলার আসামি। গ্রেপ্তার সাঈদ আল নোমান পাট শ্রমিক দলের সভাপতি নির্বাচিত।

পুঁজিবাজারে এক মাসে ১৭ হাজার কোটি টাকা ‘হাওয়া’

  • সময় বুধবার, ৩০ এপ্রিল, ২০২৫
  • ৭২ পঠিত

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ

শেয়ার বাজারের পরিস্থিতি উন্নয়নে কোনো পদক্ষেপই কাজে আসছে না। চলতি মাসের ১৮ কার্যদিবসের মধ্যে ১৫ দিনই কমেছে ডিএসইর প্রধান সূচক। এ মাসেই ডিএসইএক্স কমেছে ৩০০ পয়েন্টের বেশি। গেল এক মাসে বিনিয়োগকারীরা হারিয়েছেন ১৭ হাজার কোটি টাকার বেশি। তারল্য সংকট আর ধারাবাহিক পতনে দিশেহারা বিনিয়োগকারীরা। খাত সংশ্লিষ্টরা বলছেন, নিয়ন্ত্রক সংস্থার নিষ্ক্রিয়তাই বাজারের এ অবস্থার জন্য দায়ী।
শেয়ার বাজারে চলছে ধারাবাহিক দরপতন। এর ফলে বাজারে স্থিতিশীলতা ফিরে আনা চ্যালেঞ্জিং হয়ে পড়েছে। নানা উদ্যোগেও কার্যকর ফলাফল পাওয়া যায়নি। প্রতিদিন সূচকের পতনের সাথে মূলধন হারাচ্ছেন বিনিয়োগকারীরা।
প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, এপ্রিল মাসে বেশিরভাগ কার্যদিবসেই সূচকের পতন ছিল ডিএসইতে। ঈদের ছুটি শেষে মাসের শুরুতে ডিএসইএক্সের অবস্থান ছিল ৫ হাজার ২১৯ পয়েন্ট। মাস শেষে অবস্থান করছে ৪ হাজার ৯১৭ পয়েন্ট। ১৮ কাযদিবসে সূচক হারিয়েছে ৩০২ পয়েন্ট।
শুধু সূচকের পতন নয়। এসময় বাজার মূলধনও কমেছে। গেল এক মাসে বিনিয়োগকারীরা হারিয়েছেন ১৭ হাজার কোটি টাকার বেশি।   এ অবস্থায় নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসির কার্যক্রমে ক্ষোভ জানিয়েছেন বিনিয়োগকারীরা। বাজারের প্রতি তাদের আস্থা নেমে এসেছে তলানিতে।
পুঁজিবাজার সংস্কার টাস্কফোর্সের সদস্য এ এফ এম নেসারউদ্দীন বলেন, ‘মাঝখানে যারা কাজ করবে পরিচালক, ডেপুটি পরিচালক এই স্তরে লোক খুবই কম। লোক আছে নিচের লেভেলে অফিসার, তারা কিন্তু সিদ্ধান্ত নিতে পারছে না। তারা কেবল নোট লিখতে পারে, ফাইল নিয়ে দৌঁড়াতে পারে। এই যে সংস্থার কাঠামোটা হয়েছে, সেটা আসলে প্রত্যাশার না।’
বাজারের এই অবস্থার জন্য বিএসইসির নেতৃত্বের দুর্বলতাই দায়ী বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
কপিরাইট © ২০২০ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট