1. news@dainikchattogramerkhabor.com : Admin Admin : Admin Admin
  2. info@dainikchattogramerkhabor.com : admin :
শুক্রবার, ০১ অগাস্ট ২০২৫, ০৫:১৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
চট্টগ্রাম প্রেসক্লাব থেকে ৪০ সাংবা‌দিক বহিস্কার। নির্যাতিত সাংবাদিকদের পাশে থাকবে ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান আবু জাফর! সীতাকুণ্ডে তেলবাহী ভাউচারের ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী মৃত্যু রাঙ্গুনিয়া অধ্যায়ের ইতি, চট্টগ্রাম-৮ এ ফিরল পুরোনো পরিচয় বাঘাইছড়িতে মুসলিম ব্লক সরকারি প্রাঃ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রহমত উল্লাহ দেওয়ানের বদলি জনিত বিদায় সংবর্ধনা বাঘাইছড়িতে বিজিবির অভিযানে অবৈধ সেগুন কাঠ জব্দ ক্লাসরুমের দেয়ালে পোড়া স্মৃতি -শাহিদা জাহান ঋণ নিয়ে পাচারের অভিযোগে সাবেক ভূমিমন্ত্রী জাবেদ সহ ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা বোয়ালখালীতে আওয়ামী লীগ নেতা ঘরে চুরি সিনহা হত্যাকারী ওসি প্রদীপের বোনের সংখ্যালঘুর উপর আক্রমনের নাটকের বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন

পুঁজিবাজারে এক মাসে ১৭ হাজার কোটি টাকা ‘হাওয়া’

  • সময় বুধবার, ৩০ এপ্রিল, ২০২৫
  • ১৮৬ পঠিত

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ

শেয়ার বাজারের পরিস্থিতি উন্নয়নে কোনো পদক্ষেপই কাজে আসছে না। চলতি মাসের ১৮ কার্যদিবসের মধ্যে ১৫ দিনই কমেছে ডিএসইর প্রধান সূচক। এ মাসেই ডিএসইএক্স কমেছে ৩০০ পয়েন্টের বেশি। গেল এক মাসে বিনিয়োগকারীরা হারিয়েছেন ১৭ হাজার কোটি টাকার বেশি। তারল্য সংকট আর ধারাবাহিক পতনে দিশেহারা বিনিয়োগকারীরা। খাত সংশ্লিষ্টরা বলছেন, নিয়ন্ত্রক সংস্থার নিষ্ক্রিয়তাই বাজারের এ অবস্থার জন্য দায়ী।
শেয়ার বাজারে চলছে ধারাবাহিক দরপতন। এর ফলে বাজারে স্থিতিশীলতা ফিরে আনা চ্যালেঞ্জিং হয়ে পড়েছে। নানা উদ্যোগেও কার্যকর ফলাফল পাওয়া যায়নি। প্রতিদিন সূচকের পতনের সাথে মূলধন হারাচ্ছেন বিনিয়োগকারীরা।
প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, এপ্রিল মাসে বেশিরভাগ কার্যদিবসেই সূচকের পতন ছিল ডিএসইতে। ঈদের ছুটি শেষে মাসের শুরুতে ডিএসইএক্সের অবস্থান ছিল ৫ হাজার ২১৯ পয়েন্ট। মাস শেষে অবস্থান করছে ৪ হাজার ৯১৭ পয়েন্ট। ১৮ কাযদিবসে সূচক হারিয়েছে ৩০২ পয়েন্ট।
শুধু সূচকের পতন নয়। এসময় বাজার মূলধনও কমেছে। গেল এক মাসে বিনিয়োগকারীরা হারিয়েছেন ১৭ হাজার কোটি টাকার বেশি।   এ অবস্থায় নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসির কার্যক্রমে ক্ষোভ জানিয়েছেন বিনিয়োগকারীরা। বাজারের প্রতি তাদের আস্থা নেমে এসেছে তলানিতে।
পুঁজিবাজার সংস্কার টাস্কফোর্সের সদস্য এ এফ এম নেসারউদ্দীন বলেন, ‘মাঝখানে যারা কাজ করবে পরিচালক, ডেপুটি পরিচালক এই স্তরে লোক খুবই কম। লোক আছে নিচের লেভেলে অফিসার, তারা কিন্তু সিদ্ধান্ত নিতে পারছে না। তারা কেবল নোট লিখতে পারে, ফাইল নিয়ে দৌঁড়াতে পারে। এই যে সংস্থার কাঠামোটা হয়েছে, সেটা আসলে প্রত্যাশার না।’
বাজারের এই অবস্থার জন্য বিএসইসির নেতৃত্বের দুর্বলতাই দায়ী বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
কপিরাইট © ২০২০ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট