1. news@dainikchattogramerkhabor.com : Admin Admin : Admin Admin
  2. info@dainikchattogramerkhabor.com : admin :
রবিবার, ১৫ জুন ২০২৫, ০২:০৮ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
বান্দরবানে আপ বাংলাদেশর আয়োজনে পাহাড়ের নাগরিক ভাবনা ও জুলাই ঘোষণাপত্রের লক্ষ্যে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত মিরসরাইয়ে সিএনজি অটোরিকশা মুখোমুখি সংঘর্ষ নিহত -৩। বগুড়ায় ১৪ বছর বয়সী মেয়েকে বিয়ে দিতে রাজি না হওয়ায় বাবাকে পিটিয়ে হত্যা : গ্রেফতার ৩ শ্রী শ্রী লোকনাথ ব্রহ্মচারীর ১৩৫তম তিরোধান দিবস উপলক্ষে দক্ষিণ মাদার্শা সেবাশ্রমে তিনদিনব্যাপী মহোৎসব একই দিনে দুই প্রবাসীর মৃত্যু, চট্টগ্রামে নেমে এসেছে শোকের ছায়া  দেশে মব সৃষ্টি করে ১০ মাসে ১৭২ জনকে হত্যা পটিয়ার নুরুল হক খুনের ঘটনা- ধামাচাপা দিতে অপরাধীদের পক্ষে সংবাদ সম্মেলন আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাঁড়িয়েছেন চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির যুগ্ন আহবায়ক মিশকাতুল ইসলাম চৌধুরী (পাপ্পা) রাঙ্গামাটি আসবাবপত্র ব্যবসায়ীর পক্ষ থেকে অ্যাড. রহমত উল্লাহ’কে ফুলের সংবর্ধনা ১৬৪ পিস ইয়াবা ট্যাবলেটসহ স্বামী-স্ত্রী আটক চট্টগ্রামের কর্ণফুলীতে

পুঁজিবাজারে এক মাসে ১৭ হাজার কোটি টাকা ‘হাওয়া’

  • সময় বুধবার, ৩০ এপ্রিল, ২০২৫
  • ১৪৮ পঠিত

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ

শেয়ার বাজারের পরিস্থিতি উন্নয়নে কোনো পদক্ষেপই কাজে আসছে না। চলতি মাসের ১৮ কার্যদিবসের মধ্যে ১৫ দিনই কমেছে ডিএসইর প্রধান সূচক। এ মাসেই ডিএসইএক্স কমেছে ৩০০ পয়েন্টের বেশি। গেল এক মাসে বিনিয়োগকারীরা হারিয়েছেন ১৭ হাজার কোটি টাকার বেশি। তারল্য সংকট আর ধারাবাহিক পতনে দিশেহারা বিনিয়োগকারীরা। খাত সংশ্লিষ্টরা বলছেন, নিয়ন্ত্রক সংস্থার নিষ্ক্রিয়তাই বাজারের এ অবস্থার জন্য দায়ী।
শেয়ার বাজারে চলছে ধারাবাহিক দরপতন। এর ফলে বাজারে স্থিতিশীলতা ফিরে আনা চ্যালেঞ্জিং হয়ে পড়েছে। নানা উদ্যোগেও কার্যকর ফলাফল পাওয়া যায়নি। প্রতিদিন সূচকের পতনের সাথে মূলধন হারাচ্ছেন বিনিয়োগকারীরা।
প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, এপ্রিল মাসে বেশিরভাগ কার্যদিবসেই সূচকের পতন ছিল ডিএসইতে। ঈদের ছুটি শেষে মাসের শুরুতে ডিএসইএক্সের অবস্থান ছিল ৫ হাজার ২১৯ পয়েন্ট। মাস শেষে অবস্থান করছে ৪ হাজার ৯১৭ পয়েন্ট। ১৮ কাযদিবসে সূচক হারিয়েছে ৩০২ পয়েন্ট।
শুধু সূচকের পতন নয়। এসময় বাজার মূলধনও কমেছে। গেল এক মাসে বিনিয়োগকারীরা হারিয়েছেন ১৭ হাজার কোটি টাকার বেশি।   এ অবস্থায় নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসির কার্যক্রমে ক্ষোভ জানিয়েছেন বিনিয়োগকারীরা। বাজারের প্রতি তাদের আস্থা নেমে এসেছে তলানিতে।
পুঁজিবাজার সংস্কার টাস্কফোর্সের সদস্য এ এফ এম নেসারউদ্দীন বলেন, ‘মাঝখানে যারা কাজ করবে পরিচালক, ডেপুটি পরিচালক এই স্তরে লোক খুবই কম। লোক আছে নিচের লেভেলে অফিসার, তারা কিন্তু সিদ্ধান্ত নিতে পারছে না। তারা কেবল নোট লিখতে পারে, ফাইল নিয়ে দৌঁড়াতে পারে। এই যে সংস্থার কাঠামোটা হয়েছে, সেটা আসলে প্রত্যাশার না।’
বাজারের এই অবস্থার জন্য বিএসইসির নেতৃত্বের দুর্বলতাই দায়ী বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
কপিরাইট © ২০২০ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট