1. news@dainikchattogramerkhabor.com : Admin Admin : Admin Admin
  2. info@dainikchattogramerkhabor.com : admin :
মঙ্গলবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৮:৫০ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ সংগঠনের গোপন মিছিল আটক সাত বাঘাইছড়িতে খেদারমারা ইউনিয়নে পানি বন্দি পরিবারের মাঝে ত্রাণ বিতরণ সাজেক ইউনিয়নে জাবারাং সমিতির উদ্যোগে ইদুর বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের মাঝে খাদ্য সহায়তা প্রদান বাঘাইছড়িতে বিজিবির অভিযানে অবৈধ সেগুন কাঠ জব্দ। রংপুরে আওয়ামীলীগের সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানসহ গ্রেফতার- ০৪ মিরসরাইয়ে পিতার ছুরিকাঘাতে পুত্র খুন হওয়ার ঘটনার প্রধান আসামি পিতা নুরুজ্জামান গ্রেফতার। চট্টগ্রাম কক্সবাজার মহা-সড়ক যেন মরণ ফাঁদ: মৃত্যুর মিছিল থামাতে ছয় লাইনে উন্নীত করণ সময়ের দাবি -আলমগীর আলম ভাষা আন্দোলন সূচনাকারী বই: পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা বাংলা – না উর্দু? ডা. মআআ মুক্তাদীর রাসূল (সা.) এর আদর্শ ও শিক্ষা অনুসরণে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন সম্ভব -উম্ম আল কোয়াইনে মিলাদুন্নবী মাহফিলে বক্তারা গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন সহ বিভিন্ন কমিশনে বিতর্কিত আদিবাসী শব্দ ব্যাবহারের প্রতিবাদে পি‌সি‌সি‌পি জরুরি সংবাদ সম্মেলন।

বাঁশখালী গুনাগরী পল্লীবিদ্যুৎ অফিসের কর্মকর্তারা অফিসে বসে বিল বানিয়ে পকেট কাটছেন গ্রাহকদের।

  • সময় বৃহস্পতিবার, ২৯ মে, ২০২৫
  • ২০৫ পঠিত

জামশেদুল ইসলামঃ

সম্প্রতি চট্টগ্রাম জেলার বাঁশখালী উপজেলার কালীপুর, বাহারচরা, সাধনপুর, খানখানাবাদ ইউনিয়নের বিগত ফেব্রুয়ারী, মার্চ ও এপ্রিল মাসের বিলে মিটারের রিডিং থেকে অতিরিক্ত ১০০/২০০/এই রকম বেশি বিল তুলে দেওয়ার অভিযোগ স্থানীয় অনেক গ্রাহকের রয়েছে।

সরেজমিনে গিয়ে ঘুরে এবং ভুক্তভোগীদের কাছ থেকে জানতে পারলাম বর্তমান বিদ্যুৎ মিটার রিডিং এর চেয়ে অনেক বেশী বিল দাড়ঁ করিয়েছে দিয়েছে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্তৃপক্ষ। বিষয়টি তদন্ত সাপেক্ষে দোষীদের বিরুদ্ধে এখনই পদপেক্ষ না নিলে এমন হয়রানির শিকার হবেন এই উপজেলার হাজার হাজার গ্রাহকরা। স্থানীয় অনেক ভূক্তভোগীরা জানান,বিদ্যুৎ অফিসের লোকজন বিল তৈরী করার আগে কার মিটারে কত রিডিং আছে সেটা সরেজমিনে পরীক্ষা নিরিক্ষা না করেই অফিসে বসেই তাদের ইচ্ছেমতো বিল তৈরী করে গ্রাহকদের পকেট কেটে অধিক মুনাফা নিচ্ছেন কিছু দূর্নীতিবাজ বিদ্যুৎ অফিসের কর্মকর্তা কর্মচারীরাগণ,
ফলে আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ এবং ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন গ্রামের সহজ সরল গ্রাহকরা।
বাঁশখালী গুনাগরী পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কিছু কর্মকর্তা ও কর্মচারীর বিরুদ্ধে বেশ কিছুদিন ধরেই এমন অভিযোগ করে আসছেন উপজেলার গ্রাহকরা।
বাঁশখালী পল্লীবিদ্যুৎতের এমন সাগরচুরি বিষয়টি তদন্ত সাপেক্ষে দোষীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহনে জেলা প্রশাসকের সহযোগিতা কামনা করেন গ্রাহকরা।
এ ব্যাপারে গুনাগরী পল্লীবিদ্যুৎ অফিসের এ জি এম
সহকারী জেনারেল মেনেজার প্রকৌশলী মোহাম্মদ সালেকুর রহমান সকল অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, এই ধরনের কোনো অভিযোগ আমি পাই নি। আমার জানামতে বিদ্যুৎ বিলে কোনো ধরনের বাড়তি বিল নেওয়া হচ্ছে না।
বিদ্যুৎ অফিসের অন্য একজন অফিসার বলেন, এই বিল গুলো বিদ্যুৎ অফিস থেকে অনুমানের উপর তৈরী করা হয়েছে স্বীকার করে বিল গুলো সংশোধন করে দেয়ার প্রতিশ্রতি দেন। এ ব্যাপারে শাহ পরান নামের একজন বিলিং সহকারীর কাছে জানতে চাইলে বলেন, আমরাতো ঠিক মতো রেজিস্ট্রারে লিখে নিয়ে যায় কিন্তু অফিসে এই রকম হয় কেন জানি না।
পল্লী বিদ্যুৎ অফিসে যেসব হয়রানি পরীলক্ষিত হচ্ছে ঘনঘন লোডশেডিং। বিলের মধ্যে যত্রতত্র ফি। বিদ্যুতের ইউনিটের দাম বৃদ্ধি। বিদ্যুতের মিটার নিয়ে বিড়ম্বনা। মনগড়া টাকা বসিয়ে বিল তৈরি। কৃষি ক্ষেত্রে বিদ্যুতের লাইন সংযোগে হয়রানি। অতিরিক্ত ইউনিট যুগ করে বিদ্যুৎ বিল বাড়ানো।

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
কপিরাইট © ২০২০ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট