1. news@dainikchattogramerkhabor.com : Admin Admin : Admin Admin
  2. info@dainikchattogramerkhabor.com : admin :
সোমবার, ২৫ অগাস্ট ২০২৫, ০৭:৩২ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
বোয়ালখালীতে গ্রাম পুলিশের সঙ্গে ইউএনও’র মতবিনিময় সীতাকুণ্ডে চাল বিতরণ নিয়ে দুপক্ষের সংঘর্ষ চট্টগ্রামে আইনজীবী হত্যায় চিন্ময় দাস সহ ৩৯ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র গ্রহণ। সীতাকুন্ডে ষড়যন্ত্রের শিকার বিএনপি নেতা চট্টগ্রামে শুরু হবে ‘নেক্সাস ফেস্ট ২৫ আগস্ট ২০২৫’চট্টগ্রাম। সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত মোটর সাইকেল আরোহী জনির জানাজা সম্পন্ন প্রত্যয়ের ১৫ বছর পূর্তি উপলক্ষে প্রীতি সম্মিলন ও আনন্দ আড্ডা আল্লামা কাজী নুরুল ইসলাম হাশেমী (রাহ.) : আলোকিত রাহবার। -সোহেল মো. ফখরুদ-দীন কন্টেন্ট ক্রিয়েটর তৌহিদ আফ্রিদি বৈষম্যবিরোধী মামলায় গ্রেপ্তার রাঙ্গামাটিতে সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী জনির মৃত্যু।

মাত্র ৮৪ দিনে পবিত্র কুরআন শরীফ মুখস্থ সম্পন্ন করেন ১০ বছর বয়সী বালক আবু বকর

  • সময় শনিবার, ১৭ মে, ২০২৫
  • ১৯৩ পঠিত

মোঃ শফিকুল ইসলাম

রংপুর বিভাগীয় প্রধানঃ
আলহামদুলিল্লাহ,মাত্র ৮৪ দিনে পবিত্র কোরআনুল কারীমের হিফজ (মুখস্থ) সম্পন্ন করেছেন ১০ বছর বয়সী বিস্ময়কর বালক আবু বকর। তিনি রাজধানী ঢাকার ৩০০ ফিট আল ইন্তিফাদাহ ইনস্টিটিউট, ইংলিশ ভার্সন স্কুল এন্ড হিফয মাদরাসার হিফজ বিভাগের শিক্ষার্থী। হিফজুল কোরআন বিভাগের বিস্ময়কর ও প্রখর মেধাবী ছাত্র আবু বকর পাবনা জেলার সুজানগর উপজেলাধীন বোনতোলা গ্রামের পিতা ওবায়দুল্লাহ ও মাতা আসমা বেগমের ছেলে।
এত অল্প বয়সে মাত্র ৮৪ দিনে হাফেজ হওয়ার এই অলৌকিক ও বিস্ময়কর সাফল্য অর্জন করার বিষয়ে জানতে চাইলে আবু বকরের শিক্ষক বলেন, ‘মহাগ্রন্থ আল কোরআনের অলৌকিক মোজেজায় এমন ঘটনা বিশ্বে প্রায় ঘটছে। আলহামদুলিল্লাহ আমাদের শিক্ষার্থী আবু বকর মাত্র ৮৪ দিনে পবিত্র কোরআন মুখস্থ করেছেন। আমরা তার সাফল্য কামনা করি। তবে বিষয়টি মোটেও সহজ নয়। বরং এর পেছনে শিক্ষক থেকে শুরু করে বাবা মায়ের অনেক চেষ্টা শ্রম ও আত্মত্যাগের প্রয়োজন। একজন কোরআনে হাফেজ আল্লাহর কাছে সবচেয়ে প্রিয়। আল্লাহ এ শিশুকে দ্বীনের জন্য কবুল করুন।’ হাফেজ আবু বকরের শিক্ষক আরও বলেন, আবু বকর শুরুতে দুই পৃষ্ঠা করে সবক দিলেও শেষের দিকে দিনে ১০ পৃষ্ঠা করে সবক দিয়েছেন আলহামদুলিল্লাহ।’ আল ইন্তিফাদাহ ইনস্টিটিউট, ইংলিশ ভার্সন স্কুল এন্ড হিফয মাদরাসার প্রিন্সিপাল আশরাফুল ইসলাম বলেন এমন অনেক বাচ্চা আমাদের এখানে আছে। তারা দ্বীন ও ইসলাম শিক্ষা অর্জন করছে। বাচ্চারা কোরআনে হাফেজ হচ্ছে, পাশাপাশি স্কুলের পড়াও চালিয়ে যাচ্ছে। আলহামদুলিল্লাহ মাদ্রাসার শিক্ষা এখন আধুনিকই নয়, অত্যাধুনিক। আমি চাই আমাদের সন্তানদের আমরা দ্বীনের শিক্ষা দেব। পাশাপাশি সাধারণ শিক্ষায় শিক্ষিত করব। আমরা অনেক বছর ধরে শত শত বাবা-মায়ের স্বপ্ন পূরণে কাজ করে যাচ্ছি। প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা নাঈম তানভীর বলেন, আমাদের প্রতিষ্ঠানের একাডেমিক ক্লাস প্রি-প্লে থেকে দশম শ্রেণি পর্যন্ত। প্রত্যেক মাসে মূল্যায়ন পরীক্ষা ও ইন্টারভিউর মাধ্যমে প্রতিটি বাচ্চাকে কাউন্সিলিং করা হয়। পরে তাকে পরবর্তী সেশনে উত্তীর্ণ করা হয়। এভাবে প্রত্যেকটি বাচ্চাকে আমরা টার্গেট ফিক্সড করে পড়াশোনা করাই। সেই অনুযায়ী আবু বকর আন্তরিকতার সঙ্গে পরিশ্রম করেছেন এবং শিক্ষক সর্বস্ব ব্যয় করে তাকে যোগ্য করে গড়ে তুলেছেন। আমাদের প্রতিটি ছাত্রকে এভাবে আন্তরিকতার সঙ্গে পাঠদান দিয়ে থাকি। আবু বকরের বাবা ওবায়দুল্লাহ ও তার মা আসমা আক্তার আশাবাদ ব্যক্ত করেন তাদের এই ছোট্ট সন্তান একসময় বড় আলেম হবেন এবং বিশ্বব্যাপী ইসলামের তাৎপর্য প্রচার ও প্রসারে নিজেকে বিলিয়ে দিবেন।

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
কপিরাইট © ২০২০ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট