1. news@dainikchattogramerkhabor.com : Admin Admin : Admin Admin
  2. info@dainikchattogramerkhabor.com : admin :
সোমবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৫, ০৮:৩৯ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
সাজেকে ইঁদুর বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত ১৬৬ জুমচাষী পরিবারের মাঝে খাদ্য সহায়তা বিতরণ সীতাকুণ্ডে আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস উদযাপন সীতাকুণ্ডে গ্রাম পুলিশ বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ কর্মশালার উদ্বোধন আবুরখীল নন্দন কানন বিদর্শন বিহারে কঠিন চীবর দান প্রথম পর্বে ট্রাষ্টির নেতৃবৃন্দ বান্দরবানে ১৩অক্টোবর সোমবারের হরতা‌ল প্রত্যাহার করছে নাগরিক পরিষদ আসছে নাটক ‘অপ্রকাশিত ভালোবাসা’ মাইজভান্ডারী গাউছিয়া হক কমিটি দক্ষিণ ধর্ম পুর শাখার মাহফিলে বক্তারাঃ আউলিয়াদের সংস্পর্শে মানুষের মধ্যে মানবিক গুণাবলি অর্জিত হয় পুলিশের প্রভুত্ব নয়, জনগণের সেবা চাই”— দৃঢ় অবস্থানে সাগুফতা বুশরা মিশমা জমকালো অনুষ্ঠানের মাধ্যমে উপকূল গার্ডেন আবাসিক ভবনের ফ্ল্যাট বন্টন অনুষ্ঠান সম্পন্ন চুয়াডাঙ্গায় ওভারপাস নির্মাণে ভোগান্তির প্রতিবাদে ব্যবসায়ীদের মানববন্ধন

সাজেকে ইঁদুর বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত ১৬৬ জুমচাষী পরিবারের মাঝে খাদ্য সহায়তা বিতরণ

  • সময় সোমবার, ১৩ অক্টোবর, ২০২৫
  • ২৭ পঠিত

বাঘাইছড়ি প্রতিনিধি-


‎রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলার বাঘাইছড়ি উপজেলার সাজেক ইউনিয়নের ৮টি গ্রাম থেকে ইঁদুর বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত ১৬৬টি পরিবারের মাঝে খাদ্য সহায়তা প্যাকেজ বিতরণ করা হয়েছে।

‎সোমবার (১৩ অক্টোবর) সকালে স্টার্ট ফান্ড বাংলাদেশ-এর পৃষ্ঠপোষকতায় ও কারিতাস বাংলাদেশ-এর কারিগরী সহযোগিতায় জাবারাং কল্যাণ সমিতি এই সহায়তা প্রদান করে। ক্ষতিগ্রস্ত জুমচাষীদের মাঝে বিতরণ করা খাদ্য প্যাকেজে ছিল, চাউল ৬০ কেজি, ডাল ১ কেজি, লবণ ২ কেজি, ভোজ্য তেল ২ লিটার এবং শুঁটকি (সিদোল) ৫০০ গ্রাম।

‎এই সহায়তা প্রদান করা হচ্ছে Alert B0-67 প্রকল্পের আওতায়, যার মেয়াদ ৪৫ দিন। প্রকল্পের মাধ্যমে মোট ৪৬৬ পরিবারের জন্য দুই মাসের এবং আরও ১৪০ পরিবারের জন্য এক মাসের খাদ্য সহায়তা প্রদান করা হবে বলে জানিয়েছে জাবারাং কল্যাণ সমিতি।

‎বিতরণ কার্যক্রমে উপস্থিত ছিলেন সাজেক ইউনিয়ন পরিষদের ৮ নং ওয়ার্ড সদস্য মন্টু কুমার ত্রিপুরা।

‎খাদ্য সামগ্রী গ্রহণের পর পুরাতন থাংনাং পাড়ার বাসিন্দা শাসন ত্রিপুরা ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়ার পর দ্রুত সহায়তা পৌঁছে দেওয়ার জন্য স্টার্ট ফান্ড, কারিতাস বাংলাদেশ ও জাবারাং কল্যাণ সমিতির প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, “এই প্রকল্পে নির্বাচিত ২৮টি পাড়ার বাইরেও আরও ২৫টির বেশি পাড়ায় অনেক জুমচাষী ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। তাদের জন্যও সহায়তার ব্যবস্থা করা জরুরি।”

‎বিতরণের শুরুতে জাবারাং কল্যাণ সমিতির প্রোগ্রাম ডিরেক্টর ও প্রকল্পের ফোকাল পারসন বিনোদন ত্রিপুরা প্রশ্নোত্তর পর্বের আয়োজন করেন। তিনি গত মাসে বিতরণকৃত প্যাকেজের মান ও স্বাস্থ্যবিধি চর্চা সম্পর্কে অংশগ্রহণকারীদের মতামত নেন।

‎অনেক অংশগ্রহণকারী জানান, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার ক্ষেত্রে পানীয় জলের সংকট বড় প্রতিবন্ধকতা হয়ে দাঁড়িয়েছে। তারা এ সমস্যা সমাধানে ইউনিয়ন পরিষদ, উপজেলা প্রশাসন ও সংশ্লিষ্ট উন্নয়ন সংস্থাগুলোর দৃষ্টি আকর্ষণ করেন।

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
কপিরাইট © ২০২০ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট