1. news@dainikchattogramerkhabor.com : Admin Admin : Admin Admin
  2. info@dainikchattogramerkhabor.com : admin :
বৃহস্পতিবার, ০৬ নভেম্বর ২০২৫, ০৮:৫৪ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
বাংলাদেশের চৌষট্টি জেলার রন্ধন রেসিপি -১০ যৌথ রন্ধন রেসিপি গ্রন্থের “সেরা রন্ধন রেসিপি লেখিকা ২০২৫” হলেন যারা মারিশ্যা বাঘাইছড়ি কাঠ ব্যবসায়ী ও জোত মালিক কল্যাণ সমিতির কমিটির গঠন সভাপতি ওমর আলী সম্পাদক রহমত উল্লাহ খাজা সীতাকুণ্ডে ডিগ্রি কলেজ কতৃক সংবর্ধিত লায়ন আসলাম চৌধুরী জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে রাঙ্গামাটি পৌর জাসাস এর প্রস্তুতি সভা ও রাঙ্গামাটি জেলা বিএনপির সাথে মত বিনিময় সভা অনুষ্ঠিত রাউজানের সার্বজনীন রাসবিহারী ধামে রাসোৎসব ও ধর্মসম্মেলন বাঘাইছড়িতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত বোয়ালখালী উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্র থেকে ৯জন নার্স-মিডওয়াইফ বদলি বোয়ালখালীতে শাকপুরা রাস মহোৎসবের সভায় ইউএনও রহমত বলেন, শ্রীকৃষ্ণের জীবনাদর্শ অনুস্বরণের মধ্য দিয়ে সুন্দর ও সমৃদ্ধশালী বাংলাদেশ বিনির্মাণ সম্ভব উপজেলা, পৌরসভা বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের যৌথ উদ্যোগে দক্ষিণ রাউজানের নোয়াপাড়া পথের হাটে কাপ্তাই সড়কে স্বাগত মিছিল নোয়াপাড়া কল্পতরু সংঘের উদ্যোগে সর্বজনীন ষোড়শ প্রহরব্যাপী রাস মহোৎসব উদযাপন

সামান্য বৃষ্টি হলেই কাদায় বেহাল দশা বাকলিয়া কল্পলোক আবাসিক

  • সময় বুধবার, ২২ মার্চ, ২০২৩
  • ৪৬৭ পঠিত

মনিরুল ইসলাম রিয়াদ, মহানগর প্রতিনিধিঃ

বৃষ্টিতে ময়লা-কাঁদায় একাকার হয়ে গেছে বাকলিয়া কল্পলোক আবাসিক এলাকাটি
ভাঙ্গা ও কর্দমাক্ত রাস্তা নিয়ে মানুষের দুর্ভোগের শেষ নেই। শুধু প্রধান সড়ক নয় আবাসিক এলাকার বেশির ভাগ অলি গলিরেই এমন বেহাল দশা।

স্থানীয়দের দাবি, অতীতে কোনো সময় এত ভাঙ্গা সড়ক দেখেননি তারা। সব জায়গায় উন্নয়ন হলেও এই আবাসিকের রাস্তার চিত্র ভিন্ন তবে এমন দুর্ভোগ থেকে মুক্ত হবে কল্পলোক বাসি প্রশ্ন সচেতন মহলসহ সাধারণ জনগণের। পথচারীরা বলেন, নারী-পুরুষ সবাই শুধু ভাঙ্গা রাস্তা নিয়ে কথা বলে কারণ মানুষ সত্যিকার অর্থে রাস্তায় চলতে চরম অসুবিধায় পড়েছে।

উপরন্তু গত ২দিনের বৃষ্টিতে অবস্থা খুবই কাহিল হয়েছে। যত্রতত্র , আবর্জনা আর কাঁদায় সয়লাব হয়ে পড়েছে। গাড়ীগুলো চলতে গিয়ে রাস্তায় উল্টে যাওয়ার উপক্রম হয়েছে।পিচ্ছিল কাদায় অনেক মানুষ হাঁটতে গিয়ে পড়ে গিয়েছে।
একজন স্কুল শিক্ষার্থী বলেন যদি একটু বৃষ্টি হয় তাহলে এই রাস্তা দিয়ে আমাদের যাতায়াতের খুবই অসুবিধা হয়।
আমাদের জামা কাপড়ও নোংরা হয়ে যায়,রাস্তার এমন বেহাল দশার কারণে কোন রিক্সায় আসতে চাই না। যদিও কেউ আসে তাহলে দ্বিগুন ভাড়া গুনতে হয়। এরকম গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি হলে রাস্তার এমন বেহাল দশার কারণে আমরা অনেক সময় স্কুলেও যাই না।

কল্পলোক আবাসিকের এক হোটেল ব্যবসায়ী সরওয়ার সালাম বলেন,আমি বিগত পাঁচ ছয় বছর যাবত এখানে ব্যবসা করছি বর্তমানে আমাদের ব্যবসার অবস্থা খুবই খারাপ তার মধ্যে সামান্য বৃষ্টিতে রাস্তাঘাটের এমন অবস্থা হলে আমাদের ব্যবসা-বাণিজ্যের অনেক ক্ষতি হয়,রাস্তাঘাটের এমন অবস্থা হলে মানুষ ঘর থেকেই বের হতে চায় না,এক কথায় বলতে গেলে মরার উপর খাড়ার ঘা।এই কল্পলোক আবাসিক চট্টগ্রামের নাম করা আবাসিক,এখানে মডেল মসজিদ মাদ্রাসা,স্কুল,ব্যাংক,সবই আছে।মানুষজন ঠিকভাবে মসজিদে যেতে পারছে না। খুবই কষ্ট হয়ে যাচ্ছে।আমাদের সামনের সড়কের বাজে অবস্থা। জানিনা কর্তৃপক্ষ কি করে!

তিনি আরও বলেন, এসব সড়কে প্রায় সময় ভারি ভারি যানবাহন চলাচল করে। ফলে সড়কের এ খানা-খন্দের ও কাদার সৃষ্টি হয়,আর যখনই বৃষ্টি হয় তখন সাধারণ পথচারীদের কষ্টের সীমা থাকবে না। দিন দিন এসব সড়কের খানা-খন্দ বড় বড় গর্তে পরিণত হওয়ায় যানবাহন চলাচলেও সমস্যার সৃষ্টি হচ্ছে।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, ১ নং আবাসিক এর মুল গেট থেকে শুরু করে থানা রোড পর্যন্ত প্রধান সড়কের খুবই নাজুক অবস্থা। এছাড়া গলি-উপ গলির অবস্থা আরো ভয়াবহ। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে দ্রুত সড়কগুলো সংস্কার করার জন্য বিভিন্ন সামাজিক সংগঠন ও সচেতন কল্পলোক বাসী অনুরোধ জানান।

এই বিষয়ে প্রথম পর্যায়ের সভাপতি অ্যাডভোকেট জানে আলমের সাথে কথা বললে তিনি দৈনিক আনন্দবাজার কে বলেন। এই রাস্তার অবস্থা বেশ শোচনীয়। আমি বেশ কয়েকবার সি ডি এ তে গিয়েছি গত ১৫ দিন আরও গিয়েছি,কর্তৃপক্ষ বলছেন উন্নয়নের রাস্তার কাজ শেষ না হওয়া পর্যন্ত
সেনাবাহিনী এখন কোন কাজ করতে বারণ করেছে।
তারপরেও আমরা অনুরোধ করেছি রোজার আগে মসজিদ পর্যন্ত রাস্তার কাজটুকু করে দেওয়ার জন্য তবে এ বিষয়ে চেয়ারম্যান সাহেব আমাদেরকে সন্তুষ্ট করেছেন এবং আমার সামনেই সিডি এর প্রধান প্রকৌশলী শামীম সাহেব কে ডেকে জরুরী ভাবে এ বিষয়ে পদক্ষেপ নিতে বলেছেন।
তিনি আরো বলেন কিছু বেসরকারি কোম্পানির গাড়ি চলাচলের কারণে রাস্তার এমন বেহাল দশা
(স্পার্কটা,এন ডি ই,বিশ্বাস)ওদেরকে বারণ করলে ওরা বলে আর চালাবো না আস্তে চালাব আমাদের কাজ শেষ হয়ে গেছে। কিন্তু তাদের কাজ শেষ হচ্ছে না। এরা আমাদের কোন কথা কে তোয়াক্কাই করে না।আরো বলে এগুলো উন্নয়নের কাজ ২০২৬ সাল পর্যন্ত আপনাদেরকে অপেক্ষা করতেই হবে।

কবে এই দুর্ভোগ থেকে মুক্ত হবে কল্পলোক বাসী প্রশ্ন সাধারণ জনগণের।

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
কপিরাইট © ২০২০ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট