আমাদের বাংলার ইতিহাসে এমন কিছু মনীষীর নাম রয়েছে, যাঁরা নিজেদের কর্মগুণে কালের গণ্ডি পেরিয়ে ইতিহাসের পাতায় অমর হয়ে আছেন। তবে দুঃখজনকভাবে, অনেক গৌরবোজ্জ্বল নাম সময়ের ধুলায় ঢাকা পড়ে গেছে। তেমনই
আশির দশকের শেষের দিকের কথা। আমাদের পরিবারে একটা নিয়ম ছিলো বড় ভাই প্রবাস থেকে আসলে প্রতিদিন রাতে সবাই বসে বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা চলতো। আলোচনার সদস্য হলো খালাতো ভাই মরহুম
আমাদের জীবন আদর্শের বাতিঘর অধ্যক্ষ মোহাম্মদ হোসেন খান। যিনি ইবনে সাজ্জাদ নামেও পরিচিত। আজ ১৪ আগস্ট, ২০২৫, সেই আলোকবর্তিকার জন্মদিন। জন্মগ্রহণ করেছিলেন ১৯৪০ সালের এই দিনে, এবং আমাদের ছেড়ে
চট্টগ্রামের ইতিহাসে কালজয়ী মহাপুরুষ মাহবুব উল আলম। ইতিহাস রচনায়,সাংবাদিকতা, সাহিত্যে তিনি গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন। সমাজে তিনি প্রাত: স্মরণীয়। সাহিত্যের ইতিহাসেও ব্যতিক্রমী ও বহুমাত্রিক প্রতিভা ছিলেন মাহবুব-উল আলম। কথাসাহিত্যিক, সাংবাদিক, সৈনিক,
অধ্যাপক ড.কাজী মোতাহার হোসেন একজন বিজ্ঞানী, পরিসংখ্যানবিদ, সাহিত্যিক, শিক্ষাবিদ এবং বাংলাদেশের জাতীয় ছিলেন । একজন চৌকস দাবারু হিসেবেও তাঁর যথেষ্ট খ্যাতি ছিল। তিনি ছিলেন কবি কাজী নজরুল ইসলামের অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ
ঘষেমেজে পরিষ্কার হচ্ছে আগুনে পোড়া ক্লাসরুমগুলো। দেয়াল ধুয়ে মুছে ফেলা হচ্ছে সব দাগ, মেঝে থেকে তুলে ফেলা হচ্ছে ঝলসে যাওয়া মাংসের গন্ধ, রক্তের দাগ, ছেঁড়া হাড়গোড় আর সেই বেদনাময়
আজ ২০২৫ সালের ২৮ জুলাই। বাংলা সাহিত্যের দুই দীপ্তিমান আলোকবর্তিকা—কবি আহমদ ছফা ও কবি মহাশ্বেতা দেবীর প্রয়াণ দিবস। এক দিনে, ভিন্ন সময়ে, এ দুই কীর্তিমান সাহিত্যিক বিদায় নিয়েছিলেন এই পৃথিবী
মানবিকতা আজ কোথায়? সবাই শুধু নিজের স্বার্থটাই বোঝে। এত ক্ষতিগ্রস্ত এত বিপদ সবাই শুধু নিচের ফোনটা বের করে ভিডিওতে ব্যস্ত, কিংবা অহেতুক ভিড়। এগুলো উদ্ধার কাজে ব্যাহত ঘটায়। এদের
ইসলামিক ফাউন্ডেশনের প্রাক্তন মহাপরিচালক, খ্যাতিমান প্রশাসক, জ্ঞানসাধক, লেখক, গবেষক ও চিন্তাবিদ, বহু গ্রন্থের প্রনেতা এ. জেড. এম. শামসুল আলম আমাদের মাঝে আর নেই। ২০২৫ সালের ২৬ জুলাই দিবাগত রাতে রাজধানীর
সেদিনও আকাশে হয়তো গুড়ি, গুড়ি বৃষ্টি নয়তো ঝলমলে রোদ ছিলো।কারও পরীক্ষা ছিলো কারও হয়তো ক্লাস করার তাড়া। ওরাও বসেছিলো চুপচাপ স্কুলে, কারও ব্যাগে ছিলো বাসা থেকে আনা টিফিন ও