1. news@dainikchattogramerkhabor.com : Admin Admin : Admin Admin
  2. info@dainikchattogramerkhabor.com : admin :
রবিবার, ১১ মে ২০২৫, ০৬:০৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
পলাশে ৫০০ টাকার জন্য প্রাণ গেল দিনমজুরের সমাজ গঠনে অবদান রাখার জন্য মেয়র মঈন কাদরী সম্মাননা পেলেন মীরা বড়ুয়া। বাইশারীতে শ্রমিক সংগঠনের ব্যতিক্রমী আয়োজন প্রীতি ফুটবল ম্যাচ: প্রাণবন্ত দিন নাছিরাবাদ ওষখাইনীরি নুরীয়া বিষু দরবার শরীফে খাইমাতু রুফাইদা ফ্রী মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত যুদ্ধ নয়, শান্তি চাই — ভারত বনাম পাকিস্তান: মুহাম্মদ আকতার উদদীন কক্সবাজার জেলা আওয়ামী-যুবলীগের সাবেক সভাপতি বাহাদুর গ্রেপ্তার বাঘাইছড়িতে জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা সপ্তাহ-২০২৫ উদযাপন মুস্তাফা জামান আব্বাসী আর নেই আগামী নির্বাচন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ: মোস্তাক আহমেদ খাঁন বোয়ালখালীতে স্প্রীডফাস্ট কুরিয়ার সার্ভিসের যাত্রা শুরু

বিনা চিকিৎসায় মৃত্যুর প্রহর গুনছেন ৩ প্রবাসীর মা

  • সময় শুক্রবার, ১৩ আগস্ট, ২০২১
  • ৩৮৬ পঠিত

ইসমাইল ইমন, চট্টগ্রাম মহানগর প্রতিনিধিঃ
চট্টগ্রামের জেলার হাটহাজারী থানার অন্তর্গত ১৩ নং দক্ষিণ মার্দাশা ইউনিয়নের ৪ নং ওয়ার্ডের কাজীপাড়া এলাকার স্হানীয় মেম্বার ও এলাকাবাসীর তথ্যের ভিত্তিতে সরেজমিন পরিদর্শন করে পাড়া-প্রতিবেশীদের দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে জানা যায়।
আবুধাবি প্রবাসী তিন ছেলে ও দুই মেয়ের জননী বৃদ্ধা আনোয়ারা বেগম দীর্ঘ তিন মাস নিজের স্বামীর ভিটার তিন তলা বিল্ডিংয়ের মেঝেতে পরে আছেন বিনা চিকিৎসায়।
প্রতিবেশী হাজী মোহাম্মদ ইউসুফ ও স্হানীয় মেম্বার ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ নেতা নুরুল আলম জানান, বৃদ্ধার তিন ছেলে দুবাই প্রবাসী বড় ছেলে হারুন, মেজো ছেলে সেকান্দার ও ছোট ছেলে নসিম,দুই মেয়ের পাশের গ্রামে বিয়ে দেওয়ার সুবাদে স্বামীর বাড়িতে থাকেন।
বড় ছেলে হারুন বিদেশ ফেরত বর্তমানে ভালো ছড়া এলাকায় মোদির দোকান চালালেও অন্য ২ ভাই আবুধাবিতে রয়েছেন
বিগত ৩ মাস আগে বৃদ্ধা আনোয়ারা বেগম পিছলে পড়ে পা ভেঙ্গে গেলে বড় ছেলের বউ ও প্রবাসী অপর ২ ভাইয়ের বৌয়েরা চিকিৎসার ব্যাপারে তেমন গুরুত্ব দেয়নি এক পর্যায়ে বৃদ্ধার কান্নার আহাজারিতে পাড়া-প্রতিবেশীরা এগিয়ে এসে বৃদ্ধাকে মেডিকেল নিয়ে এক্সরে করে দেখেন উনার পায়ের রানের অংশ ভেঙে গেছে, চিকিৎসা ও পরিচর্যার অভাবে আঘাত প্রাপ্ত স্থানটিতে পচঁন ধরেছে।
এলাকাবাসীর অভিযোগ বড় ছেলে বিদেশ ফেরত হারুন বউ নিয়ে শ্বশুরবাড়িতে অবস্থান করলে এরই মাঝে ছোট ছেলে নাছিমের স্ত্রী বৃদ্ধা অসুস্থ শ্বাশুড়িকে বাড়ীর তিনতলার বারান্দায় ফেলে রেখে স্বামীর দেয়া টাকা গহনা ও নিজের ব্যবহার সামগ্রী নিয়ে কাউকে না জানিয়ে বাপের বাড়ি চলে যায়। এমতাবস্থায় মেজো ছেলে সেকান্দারের স্ত্রী বৃদ্ধা শাশুড়িকে অচেতন অবস্থায় দেখে নিজের জীম্মায় নিয়ে এসে মেম্বার ও পাড়া প্রতিবেশীদের বিষয়টি জানান।
অসুস্থ বৃদ্ধা আনোয়ারা বেগমের সাথে কথা বলে জানা যায় উনার স্বামীর দেয়া ভিটার কিছু অংশ বিক্রি করে হলেও চিকিৎসা করা হোক,উনি সুস্থ হয়ে স্বামীর ভিটায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করতে চান, ছেলের ও বৌ দের হাতে তিনি নিরাপদ নন। এলাকাবাসীর সহযোগিতায় তিনি বাঁচতে চান।

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
কপিরাইট © ২০২০ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট