1. news@dainikchattogramerkhabor.com : Admin Admin : Admin Admin
  2. info@dainikchattogramerkhabor.com : admin :
রবিবার, ০২ নভেম্বর ২০২৫, ০১:৪২ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
আসুন স্বেচ্ছায় রক্ত ও চক্ষু দানকে উৎসাহিত করি – লায়ন মোঃ আবু ছালেহ্ এপেক্স ক্লাব অব পটিয়ার বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত গণবন্ধু নুরুল হক নুরের রাজনৈতিক জীবন ও উত্থান -মহিউদ্দীন কাদের মিরসরাইয়ে বড় ভাইয়ের হাতে ছোট ভাই খুন। আনোয়ারায় কুসুমকলি আর্ট স্কুলের চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত বাঘাইছড়িতে ৫৪তম জাতীয় সমবায় দিবস পালিত সিএমপি’র চকবাজার থানার চেষ্টপোস্ট কার্যক্রমে ১৮ টি চোরাই মোবাইলসহ চোর চক্রের এক সদস্য গ্রেফতার CLUB 94 BD এর উদ্যোগে ১৯৯৪ সালের এসএসসি ব্যাচের প্রয়াত বন্ধুদের স্মরণে দোয়া, মিলাদ মাহফিল ও তবারক বিতরণ অনুষ্ঠিত সীতাকুণ্ডে হাজী বিরিয়ানি ও নিরাপদ বেকারিকে ৩৫ হাজার জরিমানা স্বপ্নছোঁয়া ফাউন্ডেশনের পূর্ণাঙ্গ কার্যকরী কমিটি গঠিত— মানবতার সেবায় নতুন নেতৃত্বের অঙ্গীকার

বিশ্ব কন্যা দিবসে একজন কন্যা মর্মান্তিক মৃত্যু মেনে নেওয়া যায় না- লায়ন নবাব হোসেন মুন্না।

  • সময় বুধবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২১
  • ৭০৫ পঠিত

আমার আজো মনে পড়ে তৎকালীন এই বিশাল ড্রেনের বিরোধিতা করেছিলেন চট্টলবীর এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরীর কিন্তু তৎকালীন বিএনপির সরকাররে মেয়র মীর নাছির এই ড্রেনের কাজ করেন, কেন এই কথা গুলো বলছি কারণে সব সময় জ্যাম লেগে থাকা এই রাস্তার মাঝখানে বিশাল ড্রেন নির্মাণ করার ফলে বছরের পর বছর এই ড্রেন পরিস্কার করা সম্ভব হয় না। এই ড্রেনের সাথে বিভিন্ন এলাকার শাখা প্রশাখা সংযুক্ত হয়েছে তাছাড়া ড্রেন টি মুখ চট্টগ্রাম বন্দরে ১নং জেটিতে গিয়ে পড়ছে তার কারণে কর্ণফুলী নদী দিন দিন ভরাট হয়ে যাচ্ছে বড় জাহাজ বন্দরে আসতে পারছে না, এই ড্রেনের নির্মাণের ফলে কর্ণফুলীর টানেলের বিশাল ক্ষতি করে দিয়েছেন। তার পরবর্তীতে আলহাজ্ব এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরীর সময় কাজ হলেও মেয়র আলহাজ্ব মনজুর আলম তারপর আলহাজ্ব আ জ ম নাছির উদ্দীন বর্তমানে যদিও বিগত ৬/৭ মাস দায়িত্ব পালন করছেন রেজাউল করিম চৌধুরী, আমলে এই ড্রেনে বছরের পর বছর ড্রেন গুলো সংস্কার হয়নি এমনকি সিডিএ,ওয়াসা,আরো সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ কেউ এর ঠিক মত দায়িত্ব পালন করে নাই, তাই তারা কেউও অবহেলা এড়িয়ে যেতে পারে না।

এছাড়া নির্দিষ্ট কাজ সংস্কার করনে জনগণের চলাচল পথে যথাযথ তদারকি ও সতর্ক সহিত নোটিশ দেয়া অথবা বিপদজনক পথ চিহ্নিত না করে জনগণকে অবহিত থেকে বিরত রেখে,দ্রুত কার্যসম্পন্নে অলসতা প্রমাণে মৃত্যুপল্লী রূপ ধারণ করছে।কিছুদিন আগে অতিরিক্ত বৃষ্টি পড়ায় রাস্তা এবং ড্রেন চিহ্নিত না করায় একজন পথচারী প্রাণ হারায় তার খোজ এখনো পাওয়া যায়নি।এইভাবে উন্নয়নের নামে একটার পর একটা প্রাণহানি যা চট্টগ্রামবাসীর জন্য দুঃখজনক বটে। এই অনাকাঙ্ক্ষিত মৃত্যু রাষ্ট্রের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ নিকট ও জনগণের নিরাপত্তা বিধানে খামখেয়ালি চট্টগ্রাম বাসি জানতে চায়। আর কত লাশের বিনিময়ে এই সমস্যা সমাধান হবে।
লেখক:- সামাজিক সংগঠক, মানবিক কর্মী, রাজনীতিবিদ।

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
কপিরাইট © ২০২০ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট