1. bappy.ador@yahoo.com : admin :
  2. chattogramerkhobor@gmail.com : Admin Admin : Admin Admin
মঙ্গলবার, ২১ মার্চ ২০২৩, ০৮:৪৩ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
বিয়ের অনুষ্ঠানে অতিথি সেজে স্বর্ণের নেকলেস চুরি আসামি গ্রেফতার ও চুরি হওয়া নেকলেস উদ্ধার ইউনিয়ন অফ এসএসসি ৯৪ বাংলাদেশ গ্রুপের প্রথম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী ও ফ্যামিলি ডে পালন প্রায় তিনশত মানুষের রক্তের গ্রুপ নির্ণয় করেছে এন.ওয়াই.এম. ইয়ুথ ফাউন্ডেশন। পুনাকের উদ্যোগে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৩ তম জন্ম বার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস অনুষ্ঠিত অন্ধকারেও আলোয় ঝলমলে লড়িহরা গ্রাম ৯৬ এর অসহযোগ আন্দোলনে নিহত যুবলীগ নেতা শহীদ গোলাম নূর টুকুর ২৭ তম শাহাদাত বার্ষিকী পালন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৩ তম জন্মবার্ষিকীতে দোয়া, কেককাটা ও মিষ্টি বিতরণ অবসরপ্রাপ্ত ১১ জন গুণী শিক্ষক পেলেন সাপ্তাহিক আলোকিত সন্দ্বীপ সম্মাননা স্মারক মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে, নিজেকে স্মার্ট নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। বঙ্গবন্ধুর ম্যুরালে চট্টগ্রাম ফটোজার্নালিস্ট এসোসিয়েশনের শ্রদ্ধা নিবেদন

বিশ্ব কন্যা দিবসে একজন কন্যা মর্মান্তিক মৃত্যু মেনে নেওয়া যায় না- লায়ন নবাব হোসেন মুন্না।

  • সময় বুধবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২১
  • ১৯৮ পঠিত

আমার আজো মনে পড়ে তৎকালীন এই বিশাল ড্রেনের বিরোধিতা করেছিলেন চট্টলবীর এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরীর কিন্তু তৎকালীন বিএনপির সরকাররে মেয়র মীর নাছির এই ড্রেনের কাজ করেন, কেন এই কথা গুলো বলছি কারণে সব সময় জ্যাম লেগে থাকা এই রাস্তার মাঝখানে বিশাল ড্রেন নির্মাণ করার ফলে বছরের পর বছর এই ড্রেন পরিস্কার করা সম্ভব হয় না। এই ড্রেনের সাথে বিভিন্ন এলাকার শাখা প্রশাখা সংযুক্ত হয়েছে তাছাড়া ড্রেন টি মুখ চট্টগ্রাম বন্দরে ১নং জেটিতে গিয়ে পড়ছে তার কারণে কর্ণফুলী নদী দিন দিন ভরাট হয়ে যাচ্ছে বড় জাহাজ বন্দরে আসতে পারছে না, এই ড্রেনের নির্মাণের ফলে কর্ণফুলীর টানেলের বিশাল ক্ষতি করে দিয়েছেন। তার পরবর্তীতে আলহাজ্ব এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরীর সময় কাজ হলেও মেয়র আলহাজ্ব মনজুর আলম তারপর আলহাজ্ব আ জ ম নাছির উদ্দীন বর্তমানে যদিও বিগত ৬/৭ মাস দায়িত্ব পালন করছেন রেজাউল করিম চৌধুরী, আমলে এই ড্রেনে বছরের পর বছর ড্রেন গুলো সংস্কার হয়নি এমনকি সিডিএ,ওয়াসা,আরো সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ কেউ এর ঠিক মত দায়িত্ব পালন করে নাই, তাই তারা কেউও অবহেলা এড়িয়ে যেতে পারে না।

এছাড়া নির্দিষ্ট কাজ সংস্কার করনে জনগণের চলাচল পথে যথাযথ তদারকি ও সতর্ক সহিত নোটিশ দেয়া অথবা বিপদজনক পথ চিহ্নিত না করে জনগণকে অবহিত থেকে বিরত রেখে,দ্রুত কার্যসম্পন্নে অলসতা প্রমাণে মৃত্যুপল্লী রূপ ধারণ করছে।কিছুদিন আগে অতিরিক্ত বৃষ্টি পড়ায় রাস্তা এবং ড্রেন চিহ্নিত না করায় একজন পথচারী প্রাণ হারায় তার খোজ এখনো পাওয়া যায়নি।এইভাবে উন্নয়নের নামে একটার পর একটা প্রাণহানি যা চট্টগ্রামবাসীর জন্য দুঃখজনক বটে। এই অনাকাঙ্ক্ষিত মৃত্যু রাষ্ট্রের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ নিকট ও জনগণের নিরাপত্তা বিধানে খামখেয়ালি চট্টগ্রাম বাসি জানতে চায়। আর কত লাশের বিনিময়ে এই সমস্যা সমাধান হবে।
লেখক:- সামাজিক সংগঠক, মানবিক কর্মী, রাজনীতিবিদ।

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
কপিরাইট © ২০২০ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট