হারাম মাসের অন্তর্ভুক্ত:
জিলক্বদ মাস ‘আশহুরুল হুরুম’ বা পবিত্র চার মাসের একটি। এই মাসে অন্যায়, জুলুম ও পাপ কাজ করা বিশেষভাবে গুনাহর কারণ। আল্লাহ বলেন:
“সুতরাং এই মাসগুলিতে তোমরা নিজেদের ওপর জুলুম করো না।” (সূরা আত-তাওবাহ: ৩৬)
ইবাদতের ফজিলত বেশি:
হারাম মাসগুলোতে নেক আমলের সওয়াব বৃদ্ধি পায়। যেমন: সালাত, রোজা, যিকির, কুরআন তেলাওয়াত ইত্যাদি।
হজের প্রস্তুতির মাস:
জিলক্বদ মাসে হজের প্রস্তুতি শুরু হয় এবং অনেকে এই মাসে হজের সফরে রওনা হন। এটি হজের মৌসুমের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
নবী (সা.) এই মাসে ওমরাহ করেছেন:
রাসুলুল্লাহ (সা.) তাঁর জীবনে চারবার ওমরাহ করেছেন, এবং সবগুলোই জিলক্বদ মাসে। এটা এই মাসে ওমরাহ করার ফজিলতকে নির্দেশ করে।
জিলক্বদ মাস আত্মশুদ্ধি, ইবাদত ও তওবার জন্য একটি ফজিলতপূর্ণ সময়। এই মাসে বেশি বেশি করে নেক আমল করা ও গুনাহ থেকে বেঁচে থাকা মু’মিনের দায়িত্ব।
Leave a Reply