লোহাগাড়া প্রতিনিধিঃ চট্টগ্রাম জেলার লোহাগাড়া উপজেলার পদুয়া, চরম্বা, আমিরাবাদ, লোহাগাড়া সদর, বডহাতিয়া, চুনতি, আধুনগর,কলা উজান, পুটিবিলা ইউনিয়ণে অবৈধভাবে গড়ে উঠা ইট ভাটা গুলো বিভিন্ন দাপে কয়েকটি উচ্ছেদ, কয়েকটি কে জরিমানা করে বসে নেই অভিযান পরিচালনা কারী জেলা প্রশাসন ও পরিবেশ অধিদপ্তর চট্টগ্রাম।
কিন্তু্ু কি ভাবে সম্ভব ভেঙে পেলা ইট ভাটা ১/২ দিনের মধ্যে পুর্নরাই চালু করে, সাধারণ মানুষের মনের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি জন্মেছে। তৎ মধ্যে (১)শাহ জব্বারিয় ব্রিকস জে বি এম, নাওঘাটা সড়ক পদুয়া লোহাগাড়া চট্টগ্রাম প্রোঃ- সাহাব উদ্দীন চৌধুরী পিতাঃ- আবদুর রাজ্জাক চৌধুরী।(২) মেসার্স পদুয়া ব্রিকস পি বি এম নাওঘাটা সড়ক পদুয়া লোহাগাড়া চট্টগ্রাম প্রোঃ- লিয়াকত আলী মেম্বার পিতা মৃত আবদুল মাবুদ। (৩) শাহ মজিদিয়া রশিদিয়া ব্রিকস এম আর বি প্রোঃ- জামাল হোসেন পিতাঃ- মৃত আবদুল মজিদ আলি সিকদার পাড়া পদুয়া লোহাগাড়া চট্টগ্রাম।( ৪) সি বি এম ( c b m.1) প্রোঃ- আবিদ হোসেন মানু তেওয়ারিখীল, পদুয়া লোহাগাড়া চট্টগ্রাম। এস এম বি প্রোঃ- জামাল কোম্পানি চরম্বা নতুন চৌধুরী হাট, লোহাগাড়া চট্টগ্রাম। এম এম বি প্রোঃ- জসিমউদদীন পিতা ঃ-গুরামিয়া কালুয়ার পাড়া, চরম্বা লোহাগাড়া চট্টগ্রাম. উক্ত ইট ভাটা গুলো টিনের চিমনি দিয়ে ইট ভাটার কার্যক্রম চালাচ্ছে এবং সাথে সাথে বয়লার বা ঝিকঝাক চিমনি তৈরি করে যাচ্ছে। জেলা প্রশাসন ও পরিবেশ অধিদপ্তর এবং উপজেলা প্রশাসন অবগত থাকা সত্ত্বেও পুর্নরাই পরিবেশ দুষুন কারী মালিকগন কিসের ক্ষমতার দাপটে কাজ চালিয়ে যাচ্ছে ? সাধারণ মানুষের বোধগাম্য নহে। এইভাবে টিনের চিমনি দিয়ে পুর্নরাই পরিবেশ দুষুন করতে দিলে? কি দরকার ছিল সরকারের লক্ষ লক্ষ টাকা খরচ করে অবৈধ ইট ভাটা বন্ধ করা? পরিদর্শন করতে গিয়ে দেখতে পাচ্ছি বীরদর্পে আগের চেয়ে অনেক শক্তি দিয়ে কাজ করে যাচ্ছে , এই অবৈধ ইট ভাটার মালিক ও ভুমিদূর্শ্য গন। দ্রুত সময়ে ব্যবস্হা না নিলে ? করোনার চেয়ে ভয়াবহতা রূপ নিবে লোহাগাড়া পরিবেশ। এখনো পর্যন্ত কোনো লাইসেন্স বা ছাড়পত্র পেয়েছে, এইরকম কোনো তথ্য নেই। কিন্তু্ু উচ্ছেদ অভিযান কচ্ছপ গতিতে এবং অবৈধভাবে গড়ে উঠা ইট ভাটার কার্যক্রম পুরোদমে এগিয়ে যাচ্ছে, মনেহয় দেখার কেউ নেই।
Leave a Reply