আজ আন্তর্জাতিক পুরুষ দিবস। বিশ্বব্যাপী লিঙ্গভিত্তিক সমতা, বালক ও পুরুষদের সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করা এবং পুরুষের ইতিবাচক ভাবমূর্তি তুলে ধরার প্রধান উপলক্ষ হিসেবে প্রতি বছর ১৯ নভেম্বর দিবসটি পালন করা হয়।
স্বাধীন বাংলাদেশের সমসাময়িক বিষয় নিয়ে লেখালিখি যে এখন বেশ ঝুকিপূর্ণ তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। তারপরও দীর্ঘ সময় অপেক্ষার আজ কেনো যেন মনে হলো জাতির এই কান্তি লগ্নে দেশের
সম্পাদকীয়ঃ তিন দশক আগেও উচ্চ শিক্ষাঙ্গনে র্যাগিং নামের নেতিবাচক শব্দটির সঙ্গে অধিকাংশের পরিচয় ছিল না। বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিচিত ছিল র্যাগ-ডে নামের শব্দটি। স্নাতকোত্তর পড়া শেষে বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়ার আগে ছাত্রছাত্রীরা একটি বিদায়ী
সুজলা-সুফলা, শস্য-শ্যামলা আমার এই বাংলাদেশ । অতীব দু:খ যে নানান কারনে তা আজ শ্রীহীন হয়ে পড়েছে। অভাব ও দারিদ্র্যের কষাঘাতে জনজীবন দুঃখ ও হাহাকারে ভিবিষিকাময়।আমরা জানি যে, বেঁচে থাকার মূল
১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর। বাংলাদেশের ইতিহাসে কলঙ্কময় ও বেদনাবিধুর একটি দিন। ১৯৭৫ সালের ১৫ অগাস্টে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার পর ৩ নভেম্বর মধ্যরাতে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের এক শিক্ষার্থী সহপাঠীদের নির্মম নিষ্ঠুরতার শিকার হয়েছে। সন্তানকে ডাক্তার বানানোর স্বপ্ন দেখা শিক্ষক বাবা সন্তানকে সুস্থ ফিরে পাবে কিনা আল্লাহ ভালো জানেন। চট্টগ্রাম মেডিকেলের আইসিইউতে লাইফ সাপোর্টে
১৯৭১ সালে বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জন হয়েছিলো অসাম্প্রদায়িক চেতনার ভিক্তিতে তাই খেয়াল রাখতে হবে এই দেশ অসাম্প্রদায়িক চেতনার দেশ। মানবতার এক অন্য প্রদর্শন,যার নেই কোনো ভেদাভেদ, জাতি, বর্ণ,ধর্ম, নির্বিশেষে সম্প্রাদায়িক জাতীয়
ইসলাম সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির শুধু থিওরি দিয়েই ক্ষান্ত থাকেনি। সমাজ ও রাষ্ট্রে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতিকে প্রাকটিক্যালি রূপদান করেছে ইসলাম। মদিনায় হিজরতের পর রাসুলুল্লাহ (সা.) মদিনাকে একটি স্বাধীন রাষ্ট্ররূপে প্রতিষ্ঠা করার পরিকল্পনা গ্রহণ
চট্টগ্রামের সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারের সন্তান আতাউর রহমান খান কায়সার ছিলেন বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ,মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক,কুটনৈতিক, আদর্শিক,সততার মুর্ত প্রতীক,মুক্ত চিন্তার অধিকারী,প্রগতিশীল,সাংস্কৃতিক,ক্রীড়াবিদ,বিদ্যোৎসাহী,পরোপকারী,বিশ্বস্থ,নিরংকার,নির্লোভ,প্রচারবিমুখ,আধুনিক চিন্তা চেতনার ব্যক্তি। চট্রগ্রাম আনোয়ারা উপজেলার বারখাইন তৈলারদ্বীপ গ্রামে সরকার বাড়ি সম্ভ্রান্ত
আমার আজো মনে পড়ে তৎকালীন এই বিশাল ড্রেনের বিরোধিতা করেছিলেন চট্টলবীর এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরীর কিন্তু তৎকালীন বিএনপির সরকাররে মেয়র মীর নাছির এই ড্রেনের কাজ করেন, কেন এই কথা