1. news@dainikchattogramerkhabor.com : Admin Admin : Admin Admin
  2. info@dainikchattogramerkhabor.com : admin :
শনিবার, ২২ নভেম্বর ২০২৫, ০৯:১৪ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
প্রত্যয়ের ১৫ বছর পূর্তি স্মারক এর মোড়ক উন্মোচন বাঘাইছড়িতে মারিশ্যা জোনের অভিযানে বিদেশী সিগারেট ও ট্রাক জব্দ তারেক রহমানের জন্মদিনে যুবদলের মানবিক উদ্যোগ—চট্টগ্রাম মা ও শিশু হাসপাতালে পাঁচ হুইলচেয়ার প্রদান ভূমিকম্পে ঢাকায় অন্তত ৩ জন নিহত। আন্তর্জাতিক পুরুষ দিবস উপলক্ষে দুবাইতে ১২টি দেশের ৩০ জন উদ্যমী ও অগ্রগামী সফল পুরুষকে ‘ম্যানস অ্যাওয়ার্ড’ প্রদান। আমীরে জামায়াত ডাঃ শফিকুর রহমানের ২২ নভেম্বর চট্টগ্রাম সফরে আসছেন চট্টগ্রামে এক্সপ্রেসওয়ে থেকে প্রাইভেটকার ছিটকে পড়ে নিহত-১ চবির ‘চকোরী’র নবীনবরণ ও কৃতি শিক্ষার্থী সংবর্ধনা ‘৪৫ তম জেলা -৩ সম্মেলন’ ” আন্তর্জাতিক সেবা সংগঠন এপেক্স বাংলাদেশ” মানবিক ও সামাজিক সেবা কাজের অনন্য দৃষ্টান্ত । -আলমগীর আলম। রাউজান থানার বিভিন্ন এলাকায় জেলা পুলিশ, র‌্যাব-৭, নৌ-পুলিশ ও ৯ এপিবিএন-এর যৌথ বিশেষ অভিযানে দেশি-বিদেশি আগ্নেয়াস্ত্র-গুলি উদ্ধার ও ৫ আসামি গ্রেফতার

কারবালার যুদ্ধ  -মুহাম্মদ আব্দুল হাকিম (খাজা হাবীব)

  • সময় বুধবার, ১৭ জুলাই, ২০২৪
  • ১৯৪ পঠিত

কারবালার যুদ্ধ

মুহাম্মদ আব্দুল হাকিম (খাজা হাবীব)

চতুর্দিকে শত্রুসেনা সজ্জিত
শুরু হল কারবালার যুদ্ধ
ইমাম পরিবার তৃষ্ণা কাতরে
সেনা দলসহ শ্বাসরুদ্ধ।

শত্রুপক্ষের সেনা ওমর বিন সাদ
তীর ছুঁড়ে করল যুদ্ধের সূচনা,
ইমাম পক্ষের ওহাব ইবনে আবদুল্লাহ্
তিন যুদ্ধাকে করল ফানা।

দ্বৈত যুদ্ধে ইমাম সৈন্যের সম্মুখে
শত্রু সেনা টিকল না,
ওমর বিন সাদ যৌথ ভাবে
অতর্কিতে দেয় হানা।

শাহাদাতের নেশায় ইমাম বাহিনী
উন্মাদ হয়ে দেয় হুংকার,
অসংখ্য শত্রু নিপাত করিল
মস্তক হল দ্বি-খণ্ডিত পদাকার।

শত্রু বাহিনীর চতুর্মুখী তীরের আঘাতে
ইমাম দল হলেন অসহায়,
সীমারের হুকুমে প্রচণ্ড যুদ্ধ
শুরু হল সত্য মিথ্যার লড়াই।

সেনাপতি হুর বীর বিক্রমে
সীমারের দলকে করিল অবরোধ,
তাহা দেখিয়া সীমারের
অন্তরে বাড়িল আরো ক্রোধ।

সেনাপতি হুর সিংহ বিক্রমে তরবারীর
আঘাতে অসংখ্য শত্রু করিলেন নিধন,
শত সহস্র সীমার যোদ্ধা তখন
পিছূ হটতে বাধ্য হন।

হঠাৎ এজিদ সেনার হাতে
হুর করলেন শাহাদাৎ বরণ,
সুযোগ পেয়ে এজিদ বাহিনী
ইমামের শিবিরে আগুন ধরালো তখন।

শহীদ মুসলিমের পুত্র জাফর ও আব্দুল্লাহ্
করলেন অস্ত্র ধারন,
অসাধারণ বীরত্বের সাথে যুদ্ধ করে
তারাও করলেন শাহাদাৎ বরণ।

হযরত জয়নব তাঁর দুই কিশোর পুত্র
মুহাম্মদ ও আওয়ালকে পড়ালেন রণের সাজ,
কিশোরদ্বয় শহীদ হয়ে প্রমাণ করলেন
তাঁরাও ছিলেন যুদ্ধবাজ।

প্রাণবায়ু দান করিলেন
ইমাম পক্ষের যুদ্ধে যে গেলেন সেই,
ইমাম দেখলেন কয়েকজন খাদেম আর নিজ সহোদর ছাড়া ধরাতে কেহ নেই।

ইমাম সাহেব যুদ্ধের ফলাফল শেষ করতে
চাইলেন নিজেই অস্ত্র ধরে,
খাদেম ও সহোদরগণ বললেন-আমরাই আগে যাই শাহাদতের পিয়ালা ভোগ করে।

আবু বকর, ওমর,ওসমান,আওয়াল,
জাফর এবং আব্দুল্লাহ্ একে একে হন শহীদ;
হযরত আলীর কনিষ্ঠা স্ত্রীর সন্তান
তাঁরা বীর শ্রেষ্ঠ মুজাহিদ।

ইমাম বাহিনীর পতাকা বাহক
মুসলিমের ভ্রাতা আব্বাস পানি আনিবার কারণ,
মশক নিয়ে ফুরাতের দিকে
শত্রুর হাতে করলেন শাহাদাৎ বরণ।

সৌজন্যেঃ মোজাদ্দেদীয়া দরবার শরীফ,মোজাদ্দেদপুর, জালালাবাদ,বায়েজিদ বোস্তামী, চট্টগ্রাম।

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
কপিরাইট © ২০২০ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট