1. news@dainikchattogramerkhabor.com : Admin Admin : Admin Admin
  2. info@dainikchattogramerkhabor.com : admin :
সোমবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৫:৪৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
আমে‌রিকা প্রবাসী বি‌শিষ্ট ব‌্যবসায়ী লায়ন শাহ নেওয়াজ সিআইপি অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ সম্মাননায় ভূ‌ষিত এশিয়ান আবাসিক স্কুল অ্যান্ড কলেজের বার্ষিক ফলপ্রকাশ ২৫ ডিসেম্বর জাতীয় স্বার্থেই চট্টগ্রামের অর্থনৈতিক সম্ভাবনা কাজে লাগাতে হবে, বিবি গভর্নর আকিদার বিবাদে নয় ঐক্য ও মানবিকতায় মুসলমানত্বের জাগরণ প্রয়োজন শত অভিযোগ প্রমাণিত হলেও পদোন্নতি আবু সুফিয়ানের খুঁটির জোর কোথায়? সুদানে সন্ত্রাসী ড্রোন হামলায় শহীদ ৬ বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় শেষ বিদায় চট্টগ্রামে আতঙ্কের অবসান অস্ত্র ও গুলিসহ গ্রেপ্তার বুইস্যা বাহিনীর প্রধান শহীদুল ইসলাম বিজয় দিবস উপলক্ষে চাকতাইয়ে সুবিধাবঞ্চিতদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ প্রবাসী সম্মাননা ২০২৫-এ ভূষিত হলেন যুুুুুু্ক্তরাজ্য প্রবাসী বিশিষ্ঠ আইনজীবী ব্যারিস্টার নাজির আহমদ থানা থে‌কে লুট হওয়া আস্ত্র মিললো লক্ষীপুরে, গ্রেফতার এক।

কারবালার যুদ্ধ  -মুহাম্মদ আব্দুল হাকিম (খাজা হাবীব)

  • সময় বুধবার, ১৭ জুলাই, ২০২৪
  • ২১৬ পঠিত

কারবালার যুদ্ধ

মুহাম্মদ আব্দুল হাকিম (খাজা হাবীব)

চতুর্দিকে শত্রুসেনা সজ্জিত
শুরু হল কারবালার যুদ্ধ
ইমাম পরিবার তৃষ্ণা কাতরে
সেনা দলসহ শ্বাসরুদ্ধ।

শত্রুপক্ষের সেনা ওমর বিন সাদ
তীর ছুঁড়ে করল যুদ্ধের সূচনা,
ইমাম পক্ষের ওহাব ইবনে আবদুল্লাহ্
তিন যুদ্ধাকে করল ফানা।

দ্বৈত যুদ্ধে ইমাম সৈন্যের সম্মুখে
শত্রু সেনা টিকল না,
ওমর বিন সাদ যৌথ ভাবে
অতর্কিতে দেয় হানা।

শাহাদাতের নেশায় ইমাম বাহিনী
উন্মাদ হয়ে দেয় হুংকার,
অসংখ্য শত্রু নিপাত করিল
মস্তক হল দ্বি-খণ্ডিত পদাকার।

শত্রু বাহিনীর চতুর্মুখী তীরের আঘাতে
ইমাম দল হলেন অসহায়,
সীমারের হুকুমে প্রচণ্ড যুদ্ধ
শুরু হল সত্য মিথ্যার লড়াই।

সেনাপতি হুর বীর বিক্রমে
সীমারের দলকে করিল অবরোধ,
তাহা দেখিয়া সীমারের
অন্তরে বাড়িল আরো ক্রোধ।

সেনাপতি হুর সিংহ বিক্রমে তরবারীর
আঘাতে অসংখ্য শত্রু করিলেন নিধন,
শত সহস্র সীমার যোদ্ধা তখন
পিছূ হটতে বাধ্য হন।

হঠাৎ এজিদ সেনার হাতে
হুর করলেন শাহাদাৎ বরণ,
সুযোগ পেয়ে এজিদ বাহিনী
ইমামের শিবিরে আগুন ধরালো তখন।

শহীদ মুসলিমের পুত্র জাফর ও আব্দুল্লাহ্
করলেন অস্ত্র ধারন,
অসাধারণ বীরত্বের সাথে যুদ্ধ করে
তারাও করলেন শাহাদাৎ বরণ।

হযরত জয়নব তাঁর দুই কিশোর পুত্র
মুহাম্মদ ও আওয়ালকে পড়ালেন রণের সাজ,
কিশোরদ্বয় শহীদ হয়ে প্রমাণ করলেন
তাঁরাও ছিলেন যুদ্ধবাজ।

প্রাণবায়ু দান করিলেন
ইমাম পক্ষের যুদ্ধে যে গেলেন সেই,
ইমাম দেখলেন কয়েকজন খাদেম আর নিজ সহোদর ছাড়া ধরাতে কেহ নেই।

ইমাম সাহেব যুদ্ধের ফলাফল শেষ করতে
চাইলেন নিজেই অস্ত্র ধরে,
খাদেম ও সহোদরগণ বললেন-আমরাই আগে যাই শাহাদতের পিয়ালা ভোগ করে।

আবু বকর, ওমর,ওসমান,আওয়াল,
জাফর এবং আব্দুল্লাহ্ একে একে হন শহীদ;
হযরত আলীর কনিষ্ঠা স্ত্রীর সন্তান
তাঁরা বীর শ্রেষ্ঠ মুজাহিদ।

ইমাম বাহিনীর পতাকা বাহক
মুসলিমের ভ্রাতা আব্বাস পানি আনিবার কারণ,
মশক নিয়ে ফুরাতের দিকে
শত্রুর হাতে করলেন শাহাদাৎ বরণ।

সৌজন্যেঃ মোজাদ্দেদীয়া দরবার শরীফ,মোজাদ্দেদপুর, জালালাবাদ,বায়েজিদ বোস্তামী, চট্টগ্রাম।

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
কপিরাইট © ২০২০ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট