মরণ ফাঁদ হয়ে দাঁড়িয়েছে চট্টগ্রাম কক্সবাজার মহাসড়ক। একের পর এক দূর্ঘটনার কবলে পরে ঝরে যাচ্ছে মানুষের তাজা প্রান। প্রতিদিন কোথাও না কোথাও ঘটছে দূর্ঘটনা।প্রশাসনের নানা উদ্যোগের পরও দূর্ঘটনা ঠেকানো যাচ্ছে না। চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজারের দুরত্ব ১৫৫ কিলোমিটার। দেশের বৃহত্তম পর্যটন কেন্দ্র কক্সবাজার আর তাই দেশ বিদেশ থেকে হাজার হাজার পর্যটক প্রেমী ছুটে আসেন এই কক্সবাজারে। কিন্তু এই পর্যটন কেন্দ্র উপভোগ করতে এসে অকালেই অনেকের প্রাণ ঝরে যায় সড়ক দূর্ঘটনায়।
লবণবাহী ট্রাক চলাচল, অদক্ষ গাড়ি চালক, ফিটনেস বিহীন গাড়ি, বেপরোয়া গতিতে গাড়ি চালানো, ঘনঘন অভারটে, ট্রাফিক আইন মেনে না চলার কারণেই মূলত এই দূর্ঘটনার ঘটে। এই দূর্ঘটনা থেকে মুক্তি পেতে চট্টগ্রাম কক্সবাজার এই মহাসড়কটি ছয় লেনে উন্নতি করা অপরিহার্য। করণ দেশের পর্যটন শিল্পের বিকাশ করতে হলে যোগাযোগ ব্যবস্থা হতে হবে নিরাপদ। পর্যটকরা পর্যটন কেন্দ্রে দেখতে এসে যদি সড়ক দূর্ঘটনায় স্বীকার হয় তাহলে পর্যটন শূন্য হয়ে যাবে পর্যটন শিল্প। আর তাই সরকার সারা দেশব্যপী যেভাবে উন্নয়ন করে যাচ্ছে তার পাশাপাশি এই মহাসড়কটি ক ছয় লেইনে উন্নতি করার জোর দাবি জানাচ্ছি এবং ট্রাফিক ব্যবস্থাও কঠোরভাবে প্রয়োগ করা সহ ফিটনেসবিহীন গাড়ি চলাচলের উপর কঠোর নজরদারী বাড়াতে হবে এবং লবণবিহীন গাড়ী চলাচলে যাতে রাস্তায় লবন না পরে সেই ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
Leave a Reply