1. news@dainikchattogramerkhabor.com : Admin Admin : Admin Admin
  2. info@dainikchattogramerkhabor.com : admin :
শুক্রবার, ২১ নভেম্বর ২০২৫, ০৫:৫৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
‘৪৫ তম জেলা -৩ সম্মেলন’ ” আন্তর্জাতিক সেবা সংগঠন এপেক্স বাংলাদেশ” মানবিক ও সামাজিক সেবা কাজের অনন্য দৃষ্টান্ত । -আলমগীর আলম। রাউজান থানার বিভিন্ন এলাকায় জেলা পুলিশ, র‌্যাব-৭, নৌ-পুলিশ ও ৯ এপিবিএন-এর যৌথ বিশেষ অভিযানে দেশি-বিদেশি আগ্নেয়াস্ত্র-গুলি উদ্ধার ও ৫ আসামি গ্রেফতার নানিয়ারচর জোনের সার্বিক তত্ত্বাবধানে কলেজ ছাত্র-ছাত্রীদের অনুপ্রেরণামূলক ক্লাস পরিচালনা এবং ক্রীড়া সামগ্রী বিতরণ অনু‌ষ্ঠিত কালুরঘাট সেতুর দ্রুত নির্মাণের দাবিতে চট্টগ্রাম নাগরিক ফোরামের স্মারকলিপি রাঙ্গামাটিতে শিক্ষক নিয়োগে কোটা বৈষম্যের অভিযোগে ৩৬ ঘণ্টার হরতাল বান্দরবান পার্বত্য জেলা পুলিশের মাসিক অপরাধ পর্যালোচনা সভা বান্দরবান জেলা পুলিশ সুপার’র বদলি জনিত বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠান পেশাদারিত্বে আপসহীন সিএমপি! কঠোর বার্তা দিলেন কমিশনার হাসিব আজিজ- লন্ডনে চসিক মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন-কে নাগরিক সংবর্ধনা, প্রবাসীদের উদ‍্যোগে হাসপাতালের জন্য ভূমি বরাদ্দের প্রতিশ্রুতি নিউ ইউর্কে চট্টগ্রাম সমিতি কর্তৃক ব্যারিস্টার মনোয়ার হোসেন সম্বর্ধিত

সঙ্গদোষে তৈরি হচ্ছে কিশোর গ্যাং। বাঁচাও কিশোর, বাচাঁও দেশ ! -নেছার আহমেদ খান

  • সময় সোমবার, ৭ জুন, ২০২১
  • ৮১৯ পঠিত

উপসম্পাদকীয়ঃ

১৬-২৩ বয়স কে বলে কিশোর গ্যাং। এক আতঙ্কের নাম। এই সঙ্গে জড়িয়ে পড়েছে কোমলমতি শিশু-কিশোরদের একটি অংশ।

মহামারি করোনার চেয়ে তাড়া করে বেড়াচ্ছে ভয়ঙ্কর সব অপরাধ। সম্প্রতি পাবজিসহ বেশ কিছু গেম খেলায় প্রতিক্রিয়ায় হতাহতের ঘটনাও ঘটেছে। মাদকের সহজলভাতাও অনেকাংশে দায়ী। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অপব্যবহারের ধ্বংস করে দিচ্ছে আগামী প্রজন্ম। এর এর পিছনে রাজনৈতিক পৃষ্ঠপোষকতা বড় সমস্যা। প্রভাবশালীদের মদদ, মাদক, দুর্বল পারিবারিক বন্ধন। প্রযুক্তির অপব্যবহার, হিরোইজম প্রবণতা, ও প্রবণতা অর্থের লোভ। আমি মনে করি প্রশাসনিক আইন দিয়ে কিশোর গ্যাং দমন করা সম্ভব না, যতক্ষণ পর্যন্ত রাজনৈতিক পৃষ্ঠপোষকতা থেকে কিশোর গ্যাং বাঁচতে না পারবে ততক্ষণ পর্যন্ত যে ভাবে কিশোর গ্যাং দেশে বাড়তে থাকবে। রাজনীতি কোন্দল আধিপত্য বিস্তার গুলি কিশোর গ্যাং নিয়ে প্রতিষ্ঠা করে।
কিশোরদের কর্মকাণ্ড নিয়ে সবাই উদাসীন মা-বাবা উদাসীন। এই উদাসীনতা সুযোগ কাজে লাগিয়ে বেপরোয়া হয়ে উঠেছে কিশোর গ্যাং। অথচ এসব নিয়ে অভিভাবক এলাকার লোকজন প্রশাসন ও
আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাবাহিনীসহ সবাই যদি সিরিয়াস হয় তাহলে এই গুলো দমন করা কোন ব্যাপার না।
গ্যাং তো বন্ধ করাই যায়। গ্রামে এবং শহরের কোন এলাকায় কে বা কারা গ্যাং তৈরি করছে তাদেরকে খুঁজে বের করা, তাদেরকে কাউন্সেলিং করা কোন ব্যাপার না। যদি পরিবার পরিজন অভিভাবক, সমাজের জনপ্রতিনিধি, রাজনীতিবিধি, ও প্রশাসনসহ আন্তরিক ভাবে উদাসীনতার উর্ধে উঠে তাহলে কিশোর গ্যাং অতিদ্রুত বন্ধ করা সম্ভব।
আসুন সবাই এক মিলেমিশে এক সাথে সামাজিক আন্দোলন গাড়ে তুলি।
লেখকঃ সমাজকর্মী ও কলামিস্ট

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
কপিরাইট © ২০২০ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট