1. news@dainikchattogramerkhabor.com : Admin Admin : Admin Admin
  2. info@dainikchattogramerkhabor.com : admin :
বুধবার, ০৪ অক্টোবর ২০২৩, ০৯:৪২ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
অভিযাত্রী লেখক-পাঠক মতবিনিময় ও গুণীজন সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত লোহাগাড়া সমিতি চট্টগ্রাম’র নবগঠিত কার্যনির্বাহী পরিষদের প্রথম সভা অনুষ্ঠিত সিলেট বিভাগীয় কমিশনার আবু আহমদ ছিদ্দীকী, এনডিসি সাথে মোঃ শহিদুল ইসলাম এর সৌজন্য স্বাক্ষাৎ অপু সভাপতি রানা সম্পাদক রাউজানে প্রজ্ঞানন্দ স্মৃতি সংসদের কার্যকরী কমিটি গঠিত কিন্ডারগার্টেন বৃত্তি প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের পুরস্কার বিতরণ ও গুণীজন সংবর্ধনা -২০২৩ অনুষ্ঠিত। আল্লাহর রাসূলের জীবনাদর্শ মানবজীবনের সকল ক্ষেত্রে বাস্তবায়ন করতে হবে -মাওলানা এম সোলাইমান কাসেমী গাউসিয়া কমিটি বাংলাদেশ উত্তর ছনহরা ওয়ার্ড শাখার ব্যবস্থাপনায় এসএসসি ২০২৩ইং কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা। চট্টগ্রামে ভুয়া চিকিৎসক আটক। ন্যাশনাল ইংলিশ স্কুল চিটাগাং’র উদ্যোগে “বিজ্ঞান মেলা’ উদযাপন ড. বিকিরণ প্রসাদ বড়ুয়ার মতো আলোকিত মানুষেরা সমাজের আলোকজ্বল চেতনার বাতিঘর।

সঙ্গদোষে তৈরি হচ্ছে কিশোর গ্যাং। বাঁচাও কিশোর, বাচাঁও দেশ ! -নেছার আহমেদ খান

  • সময় সোমবার, ৭ জুন, ২০২১
  • ২৫৩ পঠিত

উপসম্পাদকীয়ঃ

১৬-২৩ বয়স কে বলে কিশোর গ্যাং। এক আতঙ্কের নাম। এই সঙ্গে জড়িয়ে পড়েছে কোমলমতি শিশু-কিশোরদের একটি অংশ।

মহামারি করোনার চেয়ে তাড়া করে বেড়াচ্ছে ভয়ঙ্কর সব অপরাধ। সম্প্রতি পাবজিসহ বেশ কিছু গেম খেলায় প্রতিক্রিয়ায় হতাহতের ঘটনাও ঘটেছে। মাদকের সহজলভাতাও অনেকাংশে দায়ী। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অপব্যবহারের ধ্বংস করে দিচ্ছে আগামী প্রজন্ম। এর এর পিছনে রাজনৈতিক পৃষ্ঠপোষকতা বড় সমস্যা। প্রভাবশালীদের মদদ, মাদক, দুর্বল পারিবারিক বন্ধন। প্রযুক্তির অপব্যবহার, হিরোইজম প্রবণতা, ও প্রবণতা অর্থের লোভ। আমি মনে করি প্রশাসনিক আইন দিয়ে কিশোর গ্যাং দমন করা সম্ভব না, যতক্ষণ পর্যন্ত রাজনৈতিক পৃষ্ঠপোষকতা থেকে কিশোর গ্যাং বাঁচতে না পারবে ততক্ষণ পর্যন্ত যে ভাবে কিশোর গ্যাং দেশে বাড়তে থাকবে। রাজনীতি কোন্দল আধিপত্য বিস্তার গুলি কিশোর গ্যাং নিয়ে প্রতিষ্ঠা করে।
কিশোরদের কর্মকাণ্ড নিয়ে সবাই উদাসীন মা-বাবা উদাসীন। এই উদাসীনতা সুযোগ কাজে লাগিয়ে বেপরোয়া হয়ে উঠেছে কিশোর গ্যাং। অথচ এসব নিয়ে অভিভাবক এলাকার লোকজন প্রশাসন ও
আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাবাহিনীসহ সবাই যদি সিরিয়াস হয় তাহলে এই গুলো দমন করা কোন ব্যাপার না।
গ্যাং তো বন্ধ করাই যায়। গ্রামে এবং শহরের কোন এলাকায় কে বা কারা গ্যাং তৈরি করছে তাদেরকে খুঁজে বের করা, তাদেরকে কাউন্সেলিং করা কোন ব্যাপার না। যদি পরিবার পরিজন অভিভাবক, সমাজের জনপ্রতিনিধি, রাজনীতিবিধি, ও প্রশাসনসহ আন্তরিক ভাবে উদাসীনতার উর্ধে উঠে তাহলে কিশোর গ্যাং অতিদ্রুত বন্ধ করা সম্ভব।
আসুন সবাই এক মিলেমিশে এক সাথে সামাজিক আন্দোলন গাড়ে তুলি।
লেখকঃ সমাজকর্মী ও কলামিস্ট

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
কপিরাইট © ২০২০ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট