1. news@dainikchattogramerkhabor.com : Admin Admin : Admin Admin
  2. info@dainikchattogramerkhabor.com : admin :
বৃহস্পতিবার, ২১ অগাস্ট ২০২৫, ০৩:১৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
চট্টগ্রামের লোহাগাড়া থানা পুলিশের অভিযানে ১০হাজার পিস ইয়াবাসহ ১পুলিশ কনস্টেবল আটক। মাওলানা আবদুর রশীদ তর্কবাগীশ: স্বাধীনতার পথিকৃৎ ও গণতন্ত্রের আলোকবর্তিকা সীতাকুণ্ডে গন শুনানিতে জেলা প্রশাসক বিজিবির অভিযানে বিপুল পরিমাণ বিদেশী সিগারেট জব্দ চট্টগ্রামে ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে নারী পোশাক শ্রমিকের মর্মান্তিক মৃত্যু সীতাকুণ্ডে আসলাম চৌধুরীর কারামুক্তির বর্ষপূতিতে দোয়া মাহফিল অরাজনৈতিক সামাজিক সংগঠন ‘পটিয়া সচেতন নাগরিক ফোরাম’ আত্মপ্রকাশ ২০০০ কোটি টাকা দেনা রেখে ৯৩৭ কোটি টাকা মুনাফা! চাম্বল – বাংলা বাজার সড়ক সংস্কারের দাবিতে উপজেলা চত্বরে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত বোয়ালখালীতে দুই ফার্মেসিকে জরিমানা, পল্লী চিকিৎসকের মুচলেকা

জানি তবু মানিনা! এইডস প্রতিরোধে করণীয়ঃ লায়ন মোঃ আবু ছালেহ্

  • সময় মঙ্গলবার, ৩০ নভেম্বর, ২০২১
  • ৫৪৯ পঠিত

এইডস এক আতঙ্কের নাম। সারা বিশ্বেই আজ এই রোগের ছড়াছড়ি। এমনকি মহামারি। তবে খুব কম মানুষই এই রোগের সঠিক তথ্য সম্পর্কে অবগত রয়েছেন। সত্যিকার অর্থে রোগটি ভীতিকর হলেও প্রতিরোধযোগ্য। হিউম্যান ইমিউনোডেফিসিয়েনসি ভাইরাস (এইচআইভি) এই রোগের জীবাণু।

এইডস প্রতিরোধে করণীয়ঃ এইচআইভির প্রতিরোধের মূল উপাদান হলো শিক্ষা, সচেতনতা, ঝুঁকির মাত্রা সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান ও ধারণা। মানুষের চিন্তায় ও আচরণের ইতিবাচক পরিবর্তন অত্যন্ত জরুরি।
ধর্মীয় অনুশাসন মেনে চলা এইডস প্রতিরোধের অন্যতম উপায়। যৌন সম্পর্কের ক্ষেত্রে ধর্মীয় ও সামাজিক অনুশাসন মেনে চলতে হবে। বিবাহপূর্ব যৌন সম্পর্ক এড়িয়ে চলতে হবে। একাধিক যৌন সঙ্গী পরিহার করতে হবে।
নিরাপদ যৌনক্রিয়ার অভ্যাসের মাধ্যমে অসংক্রামিত মানুষ এইচআইভি সংক্রমণ থেকে মুক্ত থাকতে পারে। নিয়মিত ও সঠিকভাবে কনডম ছাড়া যৌন মিলন থেকে বিরত থাকতে হবে। অবাধ ও অবৈধ যৌন ক্রিয়া থেকে বিরত থাকাই হলো এইচআইভি সংক্রমণ থেকে মুক্ত থাকার সর্বোৎকৃষ্ট উপায়।
যারা শরীরে ইনজেকশনের মাধ্যমে ড্রাগ নেয়, তাদের বেলায় উৎকৃষ্ট উপায় হলো ইনজেকশনের মাধ্যমে ড্রাগ না নেওয়া। যদি তা সম্ভব না হয়, তবে এইচআইভি সংক্রমিত রোগীর সঙ্গে পুনরায় ব্যবহারযোগ্য সুচ, সিরিঞ্জ, ব্লেড বা অন্যান্য যন্ত্রপাতি ব্যবহার পরিহার করতে হবে।
একবার ব্যবহার করা যায় এমন জীবাণুমুক্ত সুচ ও সিরিঞ্জ ব্যবহার করতে হবে।
শরীরে রক্ত বা অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ গ্রহণের প্রয়োজন হলে পরীক্ষা করে নিশ্চিত হতে হবে যে সে রক্ত বা অঙ্গ- প্রত্যঙ্গে এইচআইভি রয়েছে কি না।
যৌনরোগ বা প্রজননতন্ত্রের সংক্রমণ থাকলে এইচআইভি আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়। তাই কারো যৌনরোগ বা প্রজননতন্ত্রের সংক্রমণ থাকলে দ্রুত চিকিৎসা করাতে হবে।
এইচআইভি আক্রান্ত মায়ের থেকে সন্তানের আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা অনেকখানি। তবে যেসব মায়েরা প্রয়োজনীয় থেরাপি গ্রহণ করেন, তাদের ক্ষেত্রে গর্ভস্থ সন্তান আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা শতকরা ৮৫ ভাগ।
জনসচেতনতা বাড়াতে বিভিন্ন প্রচার মাধ্যমের সাহায্যে প্রতিরোধমূলক তথ্য জনগণের কাছে পৌঁছে দিতে হবে।

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
কপিরাইট © ২০২০ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট