নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
পটিয়ার কুসুমপুরা ইউনিয়ন দেশরত্ন পরিষদের উদ্যোগে বঙ্গবন্ধু কন্যা, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার কারামুক্তি দিবস পালন করা হয়।
এতে প্রধান অতিথি ছিলেন পটিয়া উপজেলা দেশরত্ন পরিষদের সাধারন সম্পাদক ও উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি অধ্যাপক আজিজুল হক মানিক।
সভাপতিত্ব করেন কুসুমপুরা ইউনিয়ন দেশরত্ন পরিষদের সভাপতি নাজিম উদ্দিন নাজু এবং সঞ্চালনা করেন সংগঠনের সাধারন সম্পাদক তৌহিদুল ইসলাম সুজাত।
প্রধান বক্তা ছিলেন পটিয়া উপজেলা দেশরত্ন পরিষদের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক ছাত্রনেতা সাহাবুদ্দীন সাদী।
আরো বক্তব্য রাখেন আরিফুল হক আরিফ, মোঃ ফরহাদ, মোঃ জুনায়েদ, মোঃ আরফিন, মোঃ আরমান হোসেন, মোঃ এমদাদ, মোঃ টিটু, মোঃ আজিজ, মোঃ মানিক প্রমূখ।
উক্ত আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, ২০০৭ সালের ১৬ জুলাই আওয়ামীলীগের সভানেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনাকে গ্রেফতার করা হলে এই বীর পটিয়ার কৃতি সন্তান, বর্তমান বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় যুবলীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ বদিউল আলম “জুলুম নির্যাতন অন্যায় অবিবেকী আচরণ বন্ধ করো, অবিলম্বে দেশরত্ন শেখ হাসিনার মুক্তি চাই” শিরোনামে সর্বপ্রথম যুবলীগের পক্ষ থেকে লিফলেট ও পোস্টার বের করেন এবং এগুলো সারাদেশে পৌঁছে দিয়েছেন। শেখ হাসিনাকে জেলে ঢোকানোর পর, একের পর এক ১৩টি মামলা সাজানো হয় উনার নামে। কিন্তু একটুও বিচলিত হননি তিনি। সারা দেশে আওয়ামীলীগের অসংখ্য নেতা-কর্মী শেখ হাসিনার মুক্তির দাবী রাজপথে আন্দোলনে নেমে পড়লে অবশেষে ২০০৮ সালের ১১ জুন বঙ্গকন্যা শেখ হাসিনাকে সসম্মানে মুক্তি দিতে বাধ্য হয় তারা। জননেত্রী শেখ হাসিনার মুক্তিলাভের পর থেকেই নতুন পথের যাত্রা শুরু করে বাংলাদেশ।
আলোচনা সভা শেষে বক্তারা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা ও পটিয়ার গণমানুষের নেতা, বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় যুবলীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক জননেতা মুহাম্মদ বদিউল আলম এর সু-স্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু জীবন কামনা করে দোয়া ও মোনাজাত করা হয়।
Leave a Reply