1. news@dainikchattogramerkhabor.com : Admin Admin : Admin Admin
  2. info@dainikchattogramerkhabor.com : admin :
শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১০:০৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
চমেক হাসপাতালের নতুন পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ তসলিম উদ্দীন চট্টগ্রাম নগরীর সিএমপির ইপিজেড থানা পুলিশের অভিযানে (১০) জন, জুয়াড়ি গ্রেফতার। মোরেলগঞ্জের নিশানবাড়িয়ায় ইউপি সদস্যর জমি গভীর রাতে দখল ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিলো ১৪২ দেশ, সর্বশেষ জ্যামাইকা পটিয়ার সংসদ সদস্য জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আলহাজ্ব মোতাহেরুল ইসলাম চৌধুরী এমপির জন্মদিন উদযাপন করলেন পটিয়া উপজেলা কৃষকলীগ। বঙ্গবন্ধু মানব কল্যাণ পরিষদ এর চট্টগ্রাম বিভাগের কমিটি ঘোষণা মাদকের ভয়াল থাবায় গ্রাস তরুন প্রজন্ম, সর্বোচ্চ ঝুঁকিতে পথশিশুরা-মোহাম্মদ আলী ইপিজেড থানা কমিউনিটি পুলিশিং এর উদ্যোগে আইন শৃঙ্খলা ও কিশোর গ্যাং প্রতিরোধ বিষয়ক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত চট্টগ্রামে র‍্যাবের নামে চাঁদা আদায়, গ্রেপ্তার ৪ বেলখাইন স্পোটিং ক্লাবের অলনাইট অলিম্পিক ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল ম্যাচ সম্পন্ন

ভয় হয় কখন প্রাণের আনোয়ারা সীতাকুণ্ড হয়

  • সময় বুধবার, ৮ জুন, ২০২২
  • ২৩৩ পঠিত

পলাশ সেনঃ

কাফকো ড্যাপ-ওয়ান, ড্যাপ-টু ও সিইউএফএল সহ সকল ফ্যাক্টরীগুলোকে নজরদারীর মধ্যে এনে যে কোন দূর্ঘটনা রোধে কার্য্যকরী উদ্যোগ না নিলে যে কোন মুহুর্তে হার মানাবে সীতাকুন্ড ট্রাজেডিকে।বেশ কয়েক বছর পূর্বে ড্যাপ এর একটি ছোট্টপ্ল্যান্ট ব্লাষ্ট হয়ে ২ কিলোমিটার এলাকা বিষাক্ত গ্যাস-এ ছেয়ে যাই। মানুষের শ্বাস নিতে কষ্ট হয়, পুকুরের প্রায় মাছ মরে গেছে, আশপাশের গাছগুলো জ্বলে গেছে , কি ভয়ংকর অবস্থা! আল্লাহ না করুন যদি এই সব ফ্যাক্টরি বিস্ফোরিত হয়.. তাহলে ভেবে দেখুন।
উল্লেখ্য যে
রোববার (২৪ এপ্রিল)
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, দুপুরে বারশত ইউনিয়নের মাঝের চরে এলাকায় সিইউএফএলের সার কারখানার পশ্চিমে খালের বিষাক্ত বর্জ্যের পানি পান করে স্থানীয় পারকি এলাকার বাসিন্দা ইব্রাহিম, ইছহাক, নূর মোহাম্মদ ও ইলিয়াসের ১৩টি মহিষ মারা যায়। মহিষগুলোর আনুমানিক মূল্য ২২ লাখ টাকা বলে দাবি করছেন ক্ষতিগ্রস্তরা।
তাদের অভিযোগ, শনিবার রাতে সিইউএফএল কারখানা কর্তৃপক্ষ কোনো ধরনের ঘোষণা ছাড়াই বিষাক্ত বর্জ্য খালে অপসারণ করে। এতে খালের পানি বিষাক্ত হয়ে পড়ে। ওই পানি পান করে ১৩ মহিষের মৃত্যু হয়। খবর পেয়ে এলাকাবাসী রোববার দুপুরে মৃত মহিষগুলো উদ্ধার করে সিইউএলএফ কারখানা গেটের সামনে নিয়ে আসেন। পরে ক্ষতিগ্রস্তরা সার কারখানায় এ বিষয়ে লিখিত অভিযোগ করেন।
মহিষের মালিক মো. ইলিয়াছ সাংবাদিকদের কাছে অভিযোগ করে বলেন, সিইউএফএল কর্তৃপক্ষ স্থানীয়দের কোনো ধরনের অবহিত না করে বিষাক্ত বর্জ্য খালে ছেড়ে দেয়। ওই পানি খেয়ে আমাদের গরু মহিষ মারা গেছে। বার বার এধরনের ঘটনা ঘটলেও আমরা ঠিকমত ক্ষতিপূরণ পাই না। তিনি আরও বলেন, প্রতি বছর কয়েক দফা এ ধরনের ঘটনা ঘটলেও কারখানা কর্তৃপক্ষকে টনক নড়ে না। ইউরিয়া ফার্টিলাইজার কোম্পানি লিমিটেডের (সিইউএফএল) নির্গত গ্যাসের বিষাক্ত বর্জ্যের পানি পান করে একের পর এক গবাদি পশু মারা গেলেও সিইউএফএল কর্তৃপক্ষ কোনো পদক্ষেপ নেয় না।
আর কারখানা উৎপাদন চলাকালীন যে কোনো ধরনের বর্জ্য খালে ও নদীতে গিয়ে পড়ে।

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
কপিরাইট © ২০২০ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট