1. bappy.ador@yahoo.com : admin :
  2. chattogramerkhobor@gmail.com : Admin Admin : Admin Admin
শুক্রবার, ০৯ জুন ২০২৩, ০৯:৪৫ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
৮ জুন চট্টগ্রাম মহানগরে অটোরিকশা, টেম্পো‘র কর্ম বিরতি ঘোষণা। ঢাকা প্রেসক্লাবের নবনির্বাচিত মহিলা বিষয়ক সম্পাদকদের ঈদ পূর্ণমিলনী সভা সম্পুর্ন বোয়ালখালী বিএনপির উদ্যােগে জিয়াউর রহমানের শাহাদাত বার্ষিকীতে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল সিলেটে মাদকবিরোধী গণসচেতনতা ক্যাম্পিং, আলোচনা সভা ও কৃতি শিক্ষার্থী সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত সুদের টাকার জেরে কলেজ ছাত্রকে পিটিয়ে হত্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার হুমকি, বিএনপি–জামায়াতের সন্ত্রাস, নৈরাজ্যের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল। চট্টগ্রামে ১৭ ব্যবসায়ী সিআইপি হলেন। পিবিআই বাগেরহাট জেলার আয়োজন ওয়ার্কশপ অনুষ্ঠিত জাতীয় ভেজাল প্রতিরোধ ফাউন্ডেশন এর চট্টগ্রাম মহানগর ও মিরসরাই উপজেলা কমিটি গঠন। চট্টগ্রামে গাছ কাটতে বাধা দেওয়ায় তরুণীকে হত্যার হুমকি

ভয় হয় কখন প্রাণের আনোয়ারা সীতাকুণ্ড হয়

  • সময় বুধবার, ৮ জুন, ২০২২
  • ১৬৯ পঠিত

পলাশ সেনঃ

কাফকো ড্যাপ-ওয়ান, ড্যাপ-টু ও সিইউএফএল সহ সকল ফ্যাক্টরীগুলোকে নজরদারীর মধ্যে এনে যে কোন দূর্ঘটনা রোধে কার্য্যকরী উদ্যোগ না নিলে যে কোন মুহুর্তে হার মানাবে সীতাকুন্ড ট্রাজেডিকে।বেশ কয়েক বছর পূর্বে ড্যাপ এর একটি ছোট্টপ্ল্যান্ট ব্লাষ্ট হয়ে ২ কিলোমিটার এলাকা বিষাক্ত গ্যাস-এ ছেয়ে যাই। মানুষের শ্বাস নিতে কষ্ট হয়, পুকুরের প্রায় মাছ মরে গেছে, আশপাশের গাছগুলো জ্বলে গেছে , কি ভয়ংকর অবস্থা! আল্লাহ না করুন যদি এই সব ফ্যাক্টরি বিস্ফোরিত হয়.. তাহলে ভেবে দেখুন।
উল্লেখ্য যে
রোববার (২৪ এপ্রিল)
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, দুপুরে বারশত ইউনিয়নের মাঝের চরে এলাকায় সিইউএফএলের সার কারখানার পশ্চিমে খালের বিষাক্ত বর্জ্যের পানি পান করে স্থানীয় পারকি এলাকার বাসিন্দা ইব্রাহিম, ইছহাক, নূর মোহাম্মদ ও ইলিয়াসের ১৩টি মহিষ মারা যায়। মহিষগুলোর আনুমানিক মূল্য ২২ লাখ টাকা বলে দাবি করছেন ক্ষতিগ্রস্তরা।
তাদের অভিযোগ, শনিবার রাতে সিইউএফএল কারখানা কর্তৃপক্ষ কোনো ধরনের ঘোষণা ছাড়াই বিষাক্ত বর্জ্য খালে অপসারণ করে। এতে খালের পানি বিষাক্ত হয়ে পড়ে। ওই পানি পান করে ১৩ মহিষের মৃত্যু হয়। খবর পেয়ে এলাকাবাসী রোববার দুপুরে মৃত মহিষগুলো উদ্ধার করে সিইউএলএফ কারখানা গেটের সামনে নিয়ে আসেন। পরে ক্ষতিগ্রস্তরা সার কারখানায় এ বিষয়ে লিখিত অভিযোগ করেন।
মহিষের মালিক মো. ইলিয়াছ সাংবাদিকদের কাছে অভিযোগ করে বলেন, সিইউএফএল কর্তৃপক্ষ স্থানীয়দের কোনো ধরনের অবহিত না করে বিষাক্ত বর্জ্য খালে ছেড়ে দেয়। ওই পানি খেয়ে আমাদের গরু মহিষ মারা গেছে। বার বার এধরনের ঘটনা ঘটলেও আমরা ঠিকমত ক্ষতিপূরণ পাই না। তিনি আরও বলেন, প্রতি বছর কয়েক দফা এ ধরনের ঘটনা ঘটলেও কারখানা কর্তৃপক্ষকে টনক নড়ে না। ইউরিয়া ফার্টিলাইজার কোম্পানি লিমিটেডের (সিইউএফএল) নির্গত গ্যাসের বিষাক্ত বর্জ্যের পানি পান করে একের পর এক গবাদি পশু মারা গেলেও সিইউএফএল কর্তৃপক্ষ কোনো পদক্ষেপ নেয় না।
আর কারখানা উৎপাদন চলাকালীন যে কোনো ধরনের বর্জ্য খালে ও নদীতে গিয়ে পড়ে।

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
কপিরাইট © ২০২০ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট