1. news@dainikchattogramerkhabor.com : Admin Admin : Admin Admin
  2. info@dainikchattogramerkhabor.com : admin :
সোমবার, ০৭ জুলাই ২০২৫, ০৩:২২ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
চট্টগ্রামে ২৪ ঘণ্টায় আরো ৩ জনের শরীরে করোনা শনাক্ত বাংলাদেশে নির্বাচনে PR পদ্ধতি বিশ্লেষণ আগুনে পুড়ে যাওয়া পরিবারকে আর্থিক সাহায্য প্রদান করেন কাউখালি উপজেলা নির্বাহী অফিসার। বাঘাইছড়িতে শহীদ জিয়ার শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির শুভ উদ্বোধন চাটগাঁ ভাষার বানান রীতি, লোকজ সংস্কৃতি, স্বেচ্ছাসেবক আহ্বান, প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত মানব সভ্যতার বিকাশ ও বর্দ্ধনায় বৃক্ষের ভূমিকা অপরিসীম। সীতাকুণ্ডে জুলাই অভ্যূথানের স্বরণে লায়ন আসলাম চৌধুরী পৃষ্ঠপোষকতায় ফি চিকিৎসা সেবা ইসরায়েলি বিরোধী নেতার সাথে সাক্ষাৎ করলেন আমিরাতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী পরিবেশ রক্ষায় সিরাজুল ইসলাম কলেজে গাছ রোপণ দু’মাসের প্রেমেই খুলনায় ছুটে এলেন চীনা যুবক, করলেন বিয়েও

ভয় হয় কখন প্রাণের আনোয়ারা সীতাকুণ্ড হয়

  • সময় বুধবার, ৮ জুন, ২০২২
  • ৩৭৮ পঠিত

পলাশ সেনঃ

কাফকো ড্যাপ-ওয়ান, ড্যাপ-টু ও সিইউএফএল সহ সকল ফ্যাক্টরীগুলোকে নজরদারীর মধ্যে এনে যে কোন দূর্ঘটনা রোধে কার্য্যকরী উদ্যোগ না নিলে যে কোন মুহুর্তে হার মানাবে সীতাকুন্ড ট্রাজেডিকে।বেশ কয়েক বছর পূর্বে ড্যাপ এর একটি ছোট্টপ্ল্যান্ট ব্লাষ্ট হয়ে ২ কিলোমিটার এলাকা বিষাক্ত গ্যাস-এ ছেয়ে যাই। মানুষের শ্বাস নিতে কষ্ট হয়, পুকুরের প্রায় মাছ মরে গেছে, আশপাশের গাছগুলো জ্বলে গেছে , কি ভয়ংকর অবস্থা! আল্লাহ না করুন যদি এই সব ফ্যাক্টরি বিস্ফোরিত হয়.. তাহলে ভেবে দেখুন।
উল্লেখ্য যে
রোববার (২৪ এপ্রিল)
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, দুপুরে বারশত ইউনিয়নের মাঝের চরে এলাকায় সিইউএফএলের সার কারখানার পশ্চিমে খালের বিষাক্ত বর্জ্যের পানি পান করে স্থানীয় পারকি এলাকার বাসিন্দা ইব্রাহিম, ইছহাক, নূর মোহাম্মদ ও ইলিয়াসের ১৩টি মহিষ মারা যায়। মহিষগুলোর আনুমানিক মূল্য ২২ লাখ টাকা বলে দাবি করছেন ক্ষতিগ্রস্তরা।
তাদের অভিযোগ, শনিবার রাতে সিইউএফএল কারখানা কর্তৃপক্ষ কোনো ধরনের ঘোষণা ছাড়াই বিষাক্ত বর্জ্য খালে অপসারণ করে। এতে খালের পানি বিষাক্ত হয়ে পড়ে। ওই পানি পান করে ১৩ মহিষের মৃত্যু হয়। খবর পেয়ে এলাকাবাসী রোববার দুপুরে মৃত মহিষগুলো উদ্ধার করে সিইউএলএফ কারখানা গেটের সামনে নিয়ে আসেন। পরে ক্ষতিগ্রস্তরা সার কারখানায় এ বিষয়ে লিখিত অভিযোগ করেন।
মহিষের মালিক মো. ইলিয়াছ সাংবাদিকদের কাছে অভিযোগ করে বলেন, সিইউএফএল কর্তৃপক্ষ স্থানীয়দের কোনো ধরনের অবহিত না করে বিষাক্ত বর্জ্য খালে ছেড়ে দেয়। ওই পানি খেয়ে আমাদের গরু মহিষ মারা গেছে। বার বার এধরনের ঘটনা ঘটলেও আমরা ঠিকমত ক্ষতিপূরণ পাই না। তিনি আরও বলেন, প্রতি বছর কয়েক দফা এ ধরনের ঘটনা ঘটলেও কারখানা কর্তৃপক্ষকে টনক নড়ে না। ইউরিয়া ফার্টিলাইজার কোম্পানি লিমিটেডের (সিইউএফএল) নির্গত গ্যাসের বিষাক্ত বর্জ্যের পানি পান করে একের পর এক গবাদি পশু মারা গেলেও সিইউএফএল কর্তৃপক্ষ কোনো পদক্ষেপ নেয় না।
আর কারখানা উৎপাদন চলাকালীন যে কোনো ধরনের বর্জ্য খালে ও নদীতে গিয়ে পড়ে।

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
কপিরাইট © ২০২০ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট