পলাশ সেন, মহানগর প্রতিনিধি:

আসন্ন চন্দনাইশ উপজেলার ২ নং জোয়ারা ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের সন্বাব্য প্রার্থী হিসেবে জোয়ারা বাসীর শাসক নয় বরং সেবক হয়ে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের সোনার বাংলা ও প্রধানমন্ত্রী সুখী সম্বৃদ্ধি দেশ গঠনে গ্রাম বাংলার হত দরিদ্র জনগোষ্ঠির কল্যাণে মানব সেবার মধ্য দিয়ে দলমত বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মানুষের মুখে হাসি ফোটানোর উদ্দেশ্য নিয়ে নৌকার প্রার্থী হতে চান চন্দনাইশ উপজেলা আওয়ামী-যুবলীগের প্রভাবশালী সদস্য,বীর মুক্তিযাদ্ধা আবুল কাসেম স্মৃতি সংসদের সাবেক সভাপতি,বন্ধন বহুমূখী উন্নয়ন সংঘের সাবেক সহ সমাজ কল্যান সম্পাদক,চন্দনাইশ উপজেলা ছাত্রলীগে সাবেক সিনিয়র যুগ্ন আহবায়ক, বাদামতল ব্যবসায়ীর সমিতির যুগ্ন সাধারন সম্পাদক,মোহাম্মদ পুর ভূঁই খাজা (র:) জামে মসজিদ পরিচালনা কমিটির কার্যকরী সদস্য, জোয়ারা মোহাম্মদ পুর মরহুম ছিদ্দীক আহম্মেদের পুএ আজিজুর রহমান আরজু।

স্হানীয়ভাবে জানা যায় যুবলীগ নেতা আরজু মিষ্টিভাষী ও মনোমুগ্ধকর ভাষায় কথা বলায় অএ ইউনিয়নের বিভিন্ন সম্প্রাদায়ের মানুষ এক নামে পরিচিত।সে মানুষের সুখে দু:খে রাত- বিরাতে বিভিন্ন প্রয়োজনে ছুটে যান তাদের কল্যাণে।

তিনি করোনাকালীন সময়ে দলমত ও বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মাঝে নিজ অর্থায়নে গোপনে সাহায্য সহোযগিতা করেছেন।

এছাড়া ও যুবকদের মাদক থেকে বিরত রাখতে বিভিন্ন খেলাধুলায় স্পসর।তিনি নানামূখি পদক্ষেপ ও পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছেন।তরুন প্রজন্মদের কে স্বাধীনতা সম্পর্কে জাতিরজনক বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ভাষণ ও ভূমিকা এবং উন্নয়নশীল বাংলাদেশ বিনির্মাণে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নিরলস পরিশ্রম,সাহসী পদক্ষেপ এবং সরকারের প্রশংসনীয় বিভিন্ন ধাপ তুলে ধরে যাচ্ছেন।জোয়ারা ইউনিয়নবাসী নবীন, প্রবীন যুবকদের মাঝে তুমুল জনপ্রিয় অর্জন করার ফলে নৌকার টিকেট পেলে বিপুল ভোটে জয়লাভ করতে পারবেন বলে মনে করছেন জোয়ারা ইউনিয়নের জনগন।

জোয়ারা ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ার ম্যান পদে নৌকার প্রত্যাশী আজিজুর রহমান আরজু বলেন, বঙ্গবন্ধু আদর্শ বুকে ধারন করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তথা বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে ভালোবেসে ছাএজীবন থেকে ছাএলীগের নেতৃত্ব মাধ্যমে উপজেলা ছাএলীগকে সুসংগঠিত করেছি।এখন উপজেলা যুবলীগ সদস্য হিসেবে রয়েছি।আওয়ামীলীগের দু:সময়ে ২০০১ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে যখন বিএনপির নেতা কর্মীরা ভোর্ট কেন্দ্রে তাদের ইউনিট সংখ্যালঘুদের ভোট কেন্দ্রে যেতে দিচ্ছিল না, তখন মৃত্যুর ঝুঁকি নিয়ে ভোট কেন্দ্রে সংখ্যালঘুদের নিয়ে গিয়ে নৌকার ভোট প্রধান করেছিলেন।এতে অনেক হামলা-মামলা নির্যাতনের শিকার হয়েছিলেন।

তিনি আশা করছিলেন আওয়ামীলীগের রাজনীতিতে সৃম্পক্ত হওয়ার পর থেকে বিভিন্ন নির্যাতনের শিকার হয়েও একদিনের জন্য দল থেকে বিচ্ছিন্ন হননি।সুতারাং মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা,দলীয় হাই কমান্ডসহ দক্ষিন জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ মোসলেম উদ্দিন এমপি,স্হানীয় সাংসদ মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ নজরুল ইসলাম চৌধুরী,দক্ষিন জেলা আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক মফিজুর রহমান,উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি জাহেদুল ইসলাম জাহাঙ্গীর, সাধারন সম্পাদক আবু আহেম্মদ জুনু তাকে নৌকার প্রতিকটি তুলে দিবেন বলে বিশ্বাস করেছেন।

আর নৌকার প্রতিকটি পেলে জোয়ারা ইউনিয়নবাসীর ভালোবাসায় জয়ী হয়ে তিনি অএ ইউনিয়ন শেখ হাসিনাকে উপহার দিয়ে ডিজিটাল বাংলাদেশ গঠনের সহযাএী হতে পারবেন বলে মনে করেছেন।