শুভ জম্মদিনে শ্রদ্ধা ও ভালবাসা আ ম ম টিপু সুলতান চৌধুরী,
সভাপতি, চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী যুবলীগ।

পূর্ব দিগন্তে প্রভাতে সূর্য যখন উদিত হয় তখন সূর্য দেখে বুঝা যায় দিনটা কেমন যাবে।

টিক আজকে ফেইসবুকে প্রিয় নেতার জম্মদিনে ভালবাসার নেতাকর্মীরা শুভেচ্ছার উচ্ছাস দেখে মনে হলো আগামীর বীর চট্রলার আওয়ামীলীগের পরিচ্ছন্ন রাজনীতির সম্ভাবনাময় এক উজ্বল নক্ষত্রে আর্বিভাব।
আজ সারাটা দিন শুধু হাজার হাজার জাতিরপিতার আদর্শীক নেতাকর্মীরা ফেইসবুক জুড়ে শুভ কামনা জানিয়েছেন।
আমি উচ্ছাসিত আমি আনন্দিত।

টিপু সুলতান চৌধুরী একদিনে সৃষ্টি হয়নি তিল তিল করে রাজনীতি জীবনে ঘাতপ্রতিঘাত উত্তরায়ে আওয়ামীলীগের কঠিন দুঃসময়ে রাজপথ থেকে বেড়ে ওঠা ছাত্ররাজনীতি থেকে আজ যুব রাজনীতির দ্বারা চলমান। তার রয়েছে আওয়ামীলীগের রাজনীতির বণ্যার্ঢ ইতিহাস। যে ইতিহাসে কোনে কলঙ্কের দাগ নেই।
দক্ষিন চট্রগ্রামে তার হাত ধরে হাজারো নেতাকর্মী সৃষ্টি হয়েছে। যারা আজ সংগঠনের ভিবিন্ন দায়ীত্বে রয়েছে।

টিপু সুলতান চৌধুরী এতোটা জনপ্রিয় হয়ে উঠার কারণ কি?

কারণ একটায় তিনি দলের নেতাকর্মীদের সাথে শিশুসুলভ আচরন করেন সবার সাথে তার হৃদয় দিয়ে কথা বলেন ও ভালবাসেন। কথার সাথে কাজের মিল রাখেন নেতাকর্মীদের প্রতিনিয়ত খোঁজ খবর রাখেন। নেতাকর্মীদের সুখেদুঃখে পাশে থাকার চেষ্টা করেন সর্বোপরি তিনি অন্যের উপর নির্ভরশীল নই। তিনি নিজের মেধা যোগ্যতা ব্যাক্তিত্ব দিয়ে নিজেকে রাজনৈতিক ভাবে প্রতিষ্টার জন্য প্রাণপন চেষ্টাশীল।

তিনি কাউকে তৈলমর্দনে বিশ্বাসি না কোনো নেতার বাসা বা অফিসে হাজিরা দেওয়ায় বিশ্বাসি না।
তিনি মনে করেন সংগঠন শক্তিশালী করলে সংগঠন একদিন মূল্যায়ন করবেন।
আমার চোখে তিনি একজন দার্শনিক চিন্তাশীল সুন্দর মনের অসাধারন মানুষ।
মানুষের মধ্যে যে গুনাবলি থাকার দরকার তা টিপু সুলতান চৌধুরীর মধ্যে রয়েছে।

দেশে আজ অনেক ক্ষমতাশীল লোকদের বিরুদ্ধে নানাধরনের অভিযোগের পাহাড়। কিন্তুু টিপু সুলতান চৌধুরীর বিরুদ্ধে আধো পর্যন্ত কোনো অভিযোগ উঠেনি।কোনো লোভ লালসা দূর্নীতি অপর্কম গ্রাস করতে পারিনি ভবিষ্যৎ ও পারবে না ইনশাআল্লাহ্‌।

১৯৮৯ সালে আমি যখন পটিয়া আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলাম সেদিন আমার সুভাগ্য হয়েছিলো সেই দিনের তরুন তূর্কী টিপু সুলতান চৌধুরীর হাত ধরে জাতিরপিতা বঙ্গবন্ধু’র আদর্শের সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগে প্রবেশ করতে।

আমি ভাগ্যবান একজন ভাল মানের সৎ মেধাবী পরিচ্ছন্ন বঙ্গবন্ধু’র আদর্শের নিবেদিত প্রাণের ক্ষুদ্র কর্মী হতে পেরে।
আমি গর্বিত আমি কৃতজ্ঞ। যতোদিন আল্লাহ বেঁচে রাখবেন নেতার অনুসারি হয়ে থাকতে চাই।
মুরিব্বিরা বলতেন ভাল মানুষের সঙ্গবাস করলে ভাল মানুষ হওয়া যায়।

তাই তো রাজনীতি জীবনের ৩১ টি বৎসর অতিবাহিত করলাম প্রিয় নেতার সান্নিধ্য থেকে রাজনীতির ধারায় কখনও বিচ্যুতি হয়নি।
এখানে আমি মনে করি এক অপরের প্রতি নীতি নৈতিকতা আদর্শীক ও বিশ্বাসের উজ্বল দৃষ্টান্ত।

প্রিয় নেতা আপনার আজ শুভ দিনে শুধু এইটুকু বলবো আপনার হাতেগড়া আমরা হাজারো বিশেষ করে পটিয়ার নেতাকর্মীরা জেগে আছি যখনিই আপনি সাড়া দিবেন আমরা আপনার পক্ষে নিশ্বার্থ ভাবে পাশে দাঁড়ার অঙ্গিকার ব্যাক্ত করছি।

আপনার নেতৃত্বে পটিয়ায় দূর্বিত্তায়নের রাজনীতি ও অপশক্তি দানবদের বিরুদ্ধে দূর্বার প্রতিরোধ গড়ে তুলার শপত নিতে চাই।
বিপ্লবী পটিয়ার আওয়ামীলীগের ঐতিহ্যের দ্বারা ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যে আপনার বিকল্প নেই। দুঃসময়ের সকল আওয়ামী পরিবার গুলিকে ঐক্যবদ্ধ করার এখনি প্রয়োজন।

আপনার আগামি দিনের রাজনীতির উত্তরোত্তর সমৃদ্ধি ও সুস্বাস্থ্য কামনা করছি।
জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু

নুর আলম সিদ্দিকী
সভাপতি
পটিয়া পৌরসভা আওয়ামী যুবলীগ

চট্টগ্রাম  দক্ষিণ।