“আল কুরআন”
রচনায়ঃ মুহাম্মদ আব্দুল হাকিম (খাজা হাবীব)
কুরআন শরীফ নাযিল শুরু
ক্বদরের রাতে
আল্লা’র রাসূল পড়েন কুরআন
জিব্রাঈলের সাথে।
সন্দেহ নেই এই কিতাবে
আছে দ্বীনের আলো
ইহকাল আর পরকালের
নির্দেশনা ভাল।
একশ’ চৌদ্দ সূরা আছে
কুরআনে মাওলার
উম্মতে মুহাম্মদীর জন্য তা
মহা উপহার।
আউযুবিল্লাহ্ বিসমিল্লাহ্ দিয়ে
কুরআন পড়া শুরু
প্রশিক্ষণ নিতে কুরআন
লাগবে শিক্ষা গুরু।
আল ফোরকান আল হুদা
আন নূর আর রাহমান
আয্ যিকরসহ আল কুরআনের
আরও পাঁচটি নাম।
ইসলাম ধর্মের পথ নির্দেশক
আল্লাহ্ পাকের বাণী
সর্বশ্রেষ্ঠ আসমানী কিতাব
পবিত্র কুরআনখানি
কুরআন পড়ার ফজিলত
আমলনামায় যাবে
প্রতি হরফে দশটি ছওয়াব
কুরআন পড়লে পাবে।
সন্তানদেরকে কুরআন শিখাই
তাদের শিশুকালে
ছওয়াব রেছানি করবে তারা
আমরা মারা গেলে।
নবী-রাসূলদের জীবন বৃত্তান্ত
কুরআনেতে মিলে
আল্লা’র রহমত বর্ষিত হবে
তাদের সম্মান দিলে।
আধ্যাত্মিক জ্ঞান অর্জনে
কুরআন গবেষণা করি
সঠিক জ্ঞান লাভ করতে
আউলিয়াদের পথ ধরি।
সব কিতাবের শ্রেষ্ঠ কিতাব
আল্লা’র কুরআনখানি
শ্রদ্ধাভরে সকল মুসলিম
তাই আমরা মানি।
সৌজন্যেঃ মোজাদ্দেদীয়া দরবার শরীফ,মোজাদ্দেদপুর, জালালাবাদ,বায়েজিদ বোস্তামী, চট্টগ্রাম।
Leave a Reply