1. news@dainikchattogramerkhabor.com : Admin Admin : Admin Admin
  2. info@dainikchattogramerkhabor.com : admin :
রবিবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৪, ০৪:০১ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
বিশ্ব শিশু দিবস ও শিশু অধিকার সপ্তাহ উপলক্ষ্যে দুই টাকায় স্কুলের আলোচনা সভা আমিরাতে যে ৪৩টি দেশের জন্য কোনো ড্রাইভিং লাইসেন্স পরীক্ষার প্রয়োজন নেই পাহাড়তলীতে রাস্তার পাশে মিলল হাত বাধা অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ পেকুয়ায় অপহৃত স্কুল শিক্ষকের নিথর দেহ মিললো নিজ পুকুরে শাহানশাহ মাইজভান্ডারি (ক:) এর কন্যা শাহজাদী সৈয়দা জেবুন নাহার বেগমের ইন্তেকাল জেএমসেন হলে শারদীয় দুর্গাপূজা অনুষ্ঠানে গান পরিবেশন করে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত ও গোলমাল সৃষ্টির ঘটনায় দুইজন গ্রেফতার। বন্দরটিলা এলাকার হানিফ ম্যানশনের পঞ্চম তলা থেকে নুসরাত জাহান সাবিনা নামে এক গৃহবধুর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার চট্টগ্রামের রাউজানে শিক্ষক বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত ‘যেদিন তুমি মরে যাবে’ – মুহাম্মদ আব্দুল হাকিম (খাজা হাবীব) অবৈধ কাগজে বৈধ পাসপোর্ট নেপথ্যে চার সহোদর দালালচক্র

ভাষাসৈনিক ডঃ মাহাফুজুল হক শুধু চট্টলা নয় তথা দেশ ও জাতির মুল্যবান সম্পদ ছিলেন – তসলিম উদ্দিন রানা

  • সময় রবিবার, ১১ এপ্রিল, ২০২১
  • ৪৯২ পঠিত

উপসম্পাদকীয়ঃ

বীর পটিয়া তথা চট্টলা নয় বাংলাদেশের আদর্শিক ও মেধাবী সংগঠক ছিলেন ভাষাবিদ ডঃ মাহাফুজুল হক।বাল্যকাল থেকে অত্যন্ত মেধাবী ও দক্ষ সংগঠক হিসাবে স্কুল,কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে তার কর্মকাণ্ডে পরিচয় বহন করে।চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলা জিরি ইউনিয়নে কৈয়গ্রাম গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।তার পিতা এলাকায় শিক্ষাবিদ ও পোষ্টমাষ্টার নামে খ্যাত ছিলেন এস আহমদ হোসেন ও মাতা মোছাম্মৎ চেমন খাতুন। পিতার আদর্শে বিশ্বাসী হয়ে শিক্ষার মশাল জ্বালানোর জন্য স্কুল জীবন থেকে অত্যন্ত মেধাবী ছাত্র ডঃ মাহাফুজুল হক। শৈশব,কৈশোর ও জীবনের বেশিরভাগ সময় ব্যয় করেন চট্রগ্রাম ফিরীঙ্গাবাজার এলাকায়।আলকরণ স্কুল থেকে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাঠ চুকিয়ে চট্রগ্রাম মুসলিম হাই স্কুলে থেকে এসএসসি ও চট্রগ্রাম কলেজ থেকে আইএসসি ও বিএতে ভর্তি হয়ে ডিষ্টিংশন নিয়ে বিএ ডিগ্রি অর্জন করেন।ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় হতে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে এমএ ও একই সাথে এলএলবি ডিগ্রি অর্জন করেন। ১৯৫৫ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপক হিসেবে যোগদান করেন।১৯৬১ সালে ৯ সেপ্টেম্বর এডওয়ার্ড ডব্লিউ হাজেন বৃত্তি নিয়ে আমেরিকা যান এবং নিউইয়র্কে কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞানের উপর পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। শিক্ষার সাথে সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক পরিসরে তার অবাধ বিচরন ছিল অসাধারণ।

বীর চট্রলার ছিলেন বিপ্লবের সূতিকাগার,স্বাধীনতা জন্মভূমি,মাষ্টার দা সূর্য সেন,প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার ও মনিরুজ্জামান ইসলামবাদী,বার আউলিয়ার পুন্যভুমি নামে খ্যাত।এই চট্রগ্রামে বহু প্রতিভা ও সুর্য সন্তান জন্মগ্রহণ করেন তার মধ্যে অন্যতম প্রতিভার অধিকারী ছিলেন ভাষাবিদ ডঃ মাহাফুজুল হক। ইতিহাসে তার নাম আজীবন স্মরণ হয়ে থাকবে ভাষাসৈনিক হিসাবে।যা বিরল ঘটনা ও ইতিহাসের অংশ।
রাষ্ট্র ভাষা আন্দোলনে তার অগ্রনী ভুমিকা অতুলনীয়। মা,মাতৃভুমি ও মাতৃভাষা হল আমাদের প্রাণ। আর মায়ের ভাষা প্রতিষ্ঠা করার জন্য আন্দোলন সংগ্রামে নিজেকে জড়িয়ে রেখেছে এমনকি বাংলা ভাষার প্রচলন সমিতির সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত ছিলেন। ছাত্র অবস্থায় ছাত্র রাজনীতির সাথে নিজেকে জড়িয়ে রেখেছে বিধায় তিনি নিখিল বঙ্গ ছাত্রলীগের চট্রগ্রাম জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। পাকিস্তানের বৈষম্যের বিরুদ্ধে বিভিন্ন আন্দোলন সংগ্রামে নেতত্বে দিয়েছেন। ডঃ মাহাফুজুল হক ঐতিহাসিক তমুদ্দন মজলিশের চট্রগ্রামের অন্যতম ব্যক্তি ছিলেন বলে পাকিস্তান তমুদ্দিন মজলিসের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ছিলেন। এসময় তিনি ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য মুকুল ফৌজ নামক সংগঠনের প্রধান হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন যা যুগান্তকারী ঘটনা।
১৯৫৪ সালের ঐতিহাসিক সাধারণ নির্বাচনে চট্রগ্রাম যুক্তফ্রন্টের কর্মী পরিষদের সাধারণ সম্পাদক হিসাবে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রেখেছে। তার অসম্ভব দুরদর্শিতা,সুষ্ঠু পরিকল্পনা,দক্ষতা ও পরিশ্রমের কারণে যুক্তফ্রন্ট নিরংকুশ জয়লাভ করেন এবং মুসলিম লীগের ভরাডুবি হয়েছে।
অসম্ভব মেধাবী,সুবক্তা,সাংগঠনিক দক্ষতা
ও কর্মদক্ষতার জন্য অল্প বয়সে চট্রগ্রামে রাজনৈতিক অঙ্গনে জনপ্রিয়,মানুষের ভালবাসা ও কারিসম্যাটিক নেতা হিসেবে সুপরিচিত লাভ করেন।চট্রগ্রামে তার কথা সব জায়গায় আলোচনা করেন পরবর্তীতে তিনি সবার শ্রদ্ধার পাত্র ছিলেন। যা বীর চট্রলার মানুষ তাকে আপন হিসেবে খুব ভালবাসত।

১৯৫১ সালে ১৯ ফ্রেব্রুয়ারীতে মেডিকেল ছাত্র-ছাত্রীদের এমবিবিএস পড়ার সুযোগ দানের জন্য সারা বাংলাদেশে যে সংগ্রাম কমিটি গঠিত হয়েছিল তার চট্রগ্রাম কমিটির প্রধান ছিলেন ডঃ মাহাফুজুল হক। তার নেতত্বে চট্রগ্রামে আন্দোলন,
ধর্মঘট ও সংগ্রামে অনুষ্ঠিত হয়।এর মাধ্যমে ছাত্র-ছাত্রীরা তাদের ন্যায্য অধিকার ফিরিয়ে পাই যা ইতিহাসের মাইলফলক।

১৯৫২ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের
শিক্ষাকালে ভাষা আন্দোলনের সঙ্গে সক্রিয় অংশগ্রহণ করেন।বিভিন্ন সময় আন্দোলন সংগ্রাম করতে গিয়ে বহুবার পাকিস্তানের জান্তা বাহিনী পুলিশ কতৃর্ক হয় এমনকি পুলিশের গুলিতে তার মৃত্যুর সংবাদ প্রচার হয় যা পরবর্তীতে ভুল ছিল বলে প্রমাণ হয়।সেসময় চট্রগ্রামে শোকের ছায়া নেমে আসে।

রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের পরিমণ্ডলের বাইরে সাহিত্য সাধনায় তার অবাধ বিচরন ছিল অসাধারণ।তার সাহিত্যে সাধনার বহু ফসল ততকালের পত্র-পত্রিকায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে। আমাদের সাহিত্যে ও সাংস্কৃতিক আন্দোলনের এবং ভাষা ও সাহিত্যের বিকাশ,বাঙালী জাতির সংস্কৃতির সত্যিকারের রুপায়ন ও সর্বোপরি মাতভাষা বাংলার রাষ্ট্রীয় মর্যাদা ও প্রতিষ্ঠাই ছিল এ মহান সাধকের অভীষ্ট লক্ষ্য ছিল।
১৯৫৬ সালে তার লেখা সাংস্কৃতিক পুর্নগঠন শীর্ষক এক সুদীর্ঘ প্রবন্ধ প্রকাশিত হয়।যা বাঙালী জাতির জন্য এক অমুল্য সম্পদ।তার প্রবন্ধে বলেছিলেন রাজনৈতিক স্বাধীনতা জাতীয় জীবনে মূল্যহীন হয়ে পড়ে যদি তার সঙ্গে সাংস্কৃতিক আজাদী ও অর্থনৈতিক মুক্তি সম্ভব না হয়।কারণ শিল্পী ও সাহিত্যিকরা শুধু সমাজে নিরপেক্ষ ব্যক্তি নন বরঞ্চ তারাই সমাজের সচেতন প্রতিনিধি।

১৯৬৫ সালে পুর্ব পাকিস্তান বাংলা প্রচলন সমিতির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ছিলেন। এসব সামাজিক,
সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের বাইরে তিনি পত্রিকার সম্পাদক কাজেও জড়িত ছিলেন। তার সম্পাদিত উল্লেখযোগ্য পত্রিকা হচ্ছে সাপ্তাহিক ইঙ্গিত, দ্যুতি ও সাপ্তাহিক সৈনিক। এগুলোর মাধ্যমে তিনি বাংলাদেশের তথা বাংলা ভাষার প্রচলন করে দেশের জন্য কাজ করেছেন।যা আমাদের অমুল্য সম্পদ বললে চলে।তার কর্মদক্ষতা ছিল বলে তিনি জ্ঞান গরিমার মাধ্যমে আলোকিত মানুষ হিসাবে বাংলা ভাষার প্রতি অনুরাগী ছিলেন বলে আজ আমরা গর্বিত।
রাজনৈতিক জীবনে তিনি বাংলার বাঘ খ্যাত শেরে বাংলা একে ফজলুল হক,গণতন্ত্রের মানস পুত্র হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর স্নেহধন্য উত্তরসুরী হিসাবে কাজ করেছেন।তাদের আদর্শ বাস্তবায়নে এগিয়ে নেওয়ার জন্য বাংলার পথ প্রান্তরে প্রতিটি এলাকায় কাজ করেছেন।ছাত্র অবস্থায় তিনি চট্রগ্রামের দক্ষ সংগঠক হিসাবে স্কুল, কলেজ ছাত্র রাজনীতির করেছেন যা তার কর্মে পরিচয় বহন করে।তিনি আজীবন মৃত্যুঞ্জয়ী অকুতোভয় দুঃসাহসীক ছাত্রনেতা ছিলেন।

নেতার আদর্শ বাস্তবায়নে করতে জীবনের মুল্যবান সময় ব্যয় করে কাজ করেছেন। সাধারণ ছাত্র-ছাত্রীদের কল্যাণে রাজনীতি করেছেন বিধায়
আজীবন মানুষের মণিকোঠায় তার নাম স্থান করে নিয়েছে।
তার কর্ম গুনে প্রাচ্যের অক্সফোর্ড খ্যাত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেন।তন্মধ্যে ডঃ মাহাফুজুল হক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি,ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিনেট সদস্য,ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় একাডেমিক কাউন্সিল সদস্য,পাকিস্তান লেখক সংঘের সাধারণ সম্পাদক,পাকিস্তান রাইটার্স গিল্ট ও কিশোর মজলিসের কেন্দ্রীয় কমিটির অন্যতম উপদেষ্টা সহ বিভিন্ন জায়গায় দায়িত্ব পালন করেছেন। এসব দায়িত্ব পালনে তার চতুর্মুখী প্রতিভার স্বাক্ষর বহন করে এমনকি তিনি মেধা মনন ও কর্মদক্ষতার পরিচয় দিয়েছে। আজীবন বাংলা আর বাঙালী জাতির জন্য তিনি নিরলস প্রচেষ্টার মাধ্যমে বিশ্বে বাংলা ভাষাকে মর্যাদার আসীন করে চট্রলা তথা বাংলাদেশকে মর্যাদার আসীন করেছে। তার তীক্ষ্ণ লেখনীতে সব কিছু ফুটিয়ে তুলে বাংলার মর্যাদা বীরোচিত ও পাঠকপ্রিয় হিসাবে গড়ে তুলতে সচেষ্ট হয়েছে।

মানুষ মানুষের জন্য একথাটি মনে রেখে বাংলা ভাষার জন্য নিজের জীবন বিলিয়ে দিতে সর্বশক্তি দিয়ে মিছিল মিটিংয়ের অগ্রভাগে থেকে প্রতিটি লড়াই সংগ্রাম করে যাওয়া নাম পটিয়ার সূর্য সন্তান ডঃ মাহাফুজুল হক। সেদিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিবাদ করতে গিয়ে আহত হয় যা মায়ের ভাষা আন্দোলনের পুরোধা ছিলেন বলে তা সম্ভব হয়।আজীবন মানুষের কল্যাণে রাজনীতি করে যাওয়া হল আসল কাজ সেটি মনেপ্রাণে বিশ্বাস করতেন।রাজনৈতিক জীবনে চট্রগ্রাম থেকে উঠে আসা যোদ্ধা সর্বশেষ ঢাকায় এসে নেতৃত্ব দেয়।তারুণ্যের বাধ ভাঙা উচ্ছ্বাস নিয়ে ছাত্র জীবনে ছিল তার জন্য উপযুক্ত সময় বলে দেশপ্রেমের কারণে সব জায়গায় কাজ করেছে। কোন কিছুর ভয় তাকে আটকাতে পারিনি। সব জায়গায় সফল মানুষ হিসাবে দেশপ্রেমিক লোক হিসাবে আজ প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে। তিনি মাত্র ৩৫ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন।আর সাহিত্য সংস্কৃতির যবনিকাপাত হয় অল্প সময়ে। তিনি যদি আরও বেচে থাকত তাহলে আরও উপরে আসনে অধিষ্ঠিত হত আর বাঙালী জাতী লাভবান হত।পরিবার পেত সন্তান আর আমরা পেতাম একজন মেধাবী সাহিত্য সংস্কৃতির লোক।১৯৬৬ সালে ২ ফ্রেব্রুয়ারী রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সিলেবাস কনফারেন্স অংশগ্রহণ করতে গিয়ে ফরিদপুরে হেলিকপ্টার বিধ্বংস হয়ে অকালে ঝরে গেল পটিয়া,চট্রলা তথা বাংলাদেশের অমুল্য সম্পদ সাহিত্যিক,ভাষাবিদ ডঃ মাহাফুজুল হক।
তার অকাল মৃত্যুতে দেশ হারাল অমুল্য সম্পদ আর পরিবার হারাল মেধাবী সন্তান। অকাল মৃত্যুতে দেশে কালো ছায়া নেমে আসে।চট্রগ্রামের শোকের মাতম হয় যা বর্ননাতীত।আজীবন চট্রলার মানুষ আপনাকে শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করে রাখবে।আপনার কর্ম গুনে আপনি মানুষের মণিকোঠায় স্থান করে নিয়েছ।আপনার হারানোর শোক আজও আমাদেরকে আন্দোলিত করে। আপনি ভুলবার নয় তবুও আল্লাহর ডাকে সবাইকে চলে যেতে হবে তেমনি আপনিও।আপনি সম্পক্তি নয় দেশ জাতির শ্রেষ্ঠ সম্পদ ছিলেন। বাঙালী তথা বীর চট্রলাবাসী শ্রদ্ধায় অবনত করে আপনাকে শ্রদ্ধা করে।
স্যালুট বীর চট্রলার বীর সন্তান ডঃ মাহাফুজুল হক,স্যালুট বীর পটিয়ার গর্বিত সন্তান ডঃ মাহাফুজুল হক।।

লেখক – তসলিম উদ্দিন রানা,কলামিস্ট ও সদস্য, অর্থ ও পরিকল্পনা বিষয়ক উপকমিটি,বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ।

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
কপিরাইট © ২০২০ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট