1. news@dainikchattogramerkhabor.com : Admin Admin : Admin Admin
  2. info@dainikchattogramerkhabor.com : admin :
রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ১১:২০ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
 “মোজাদ্দেদ-ই আলফেসানী (রহঃ)” -মোহাম্মদ আব্দুল হাকিম (খাজা হাবীব ) শান্তিরহাটে ভাইস-চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী মোজাম্মেল হোসেন রাজধন’র অফিস উদ্বোধন কেন্দ্রীয় ম‌হিলা আওয়ামী লীগের সাংগঠ‌নিক সৈয়দা রা‌জিয়া মোস্তফা’র পৈত্রিক বসতঘরে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের নবনিযুক্ত চেয়ারম্যান প্রফেসর রেজাউল করিমের সাথে স্বাশিপ নেতৃবৃন্দের সাক্ষাৎ বিএনপি একটা জালিয়ত রাজনৈতিক দল : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রসঙ্গ আসন্ন উপজেলা নির্বাচন: পক্ষচ্যুত হওয়া স্বাভাবিক, তবে লক্ষ্যচ্যুৎ না হওয়ার আহবান সাতকানিয়া উপজেলার নলুয়া ইউনিয়ন ২নং ওয়ার্ড কৃষক লীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন‌ অনুষ্ঠিত। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা সমীপে আকুল আবেদন। বিশ্ববন্ধন সাময়িকীর উদ্যোগে শিক্ষাসফর ও কবিতাপাঠ অনুষ্ঠান সম্পন্ন ৩৯৮ জন যাত্রী নিয়ে চট্টগ্রাম ছেড়ে গেল প্রথম হজ ফ্লাইট

সঙ্গদোষে তৈরি হচ্ছে কিশোর গ্যাং। বাঁচাও কিশোর, বাচাঁও দেশ ! -নেছার আহমেদ খান

  • সময় সোমবার, ৭ জুন, ২০২১
  • ৩৮০ পঠিত

উপসম্পাদকীয়ঃ

১৬-২৩ বয়স কে বলে কিশোর গ্যাং। এক আতঙ্কের নাম। এই সঙ্গে জড়িয়ে পড়েছে কোমলমতি শিশু-কিশোরদের একটি অংশ।

মহামারি করোনার চেয়ে তাড়া করে বেড়াচ্ছে ভয়ঙ্কর সব অপরাধ। সম্প্রতি পাবজিসহ বেশ কিছু গেম খেলায় প্রতিক্রিয়ায় হতাহতের ঘটনাও ঘটেছে। মাদকের সহজলভাতাও অনেকাংশে দায়ী। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অপব্যবহারের ধ্বংস করে দিচ্ছে আগামী প্রজন্ম। এর এর পিছনে রাজনৈতিক পৃষ্ঠপোষকতা বড় সমস্যা। প্রভাবশালীদের মদদ, মাদক, দুর্বল পারিবারিক বন্ধন। প্রযুক্তির অপব্যবহার, হিরোইজম প্রবণতা, ও প্রবণতা অর্থের লোভ। আমি মনে করি প্রশাসনিক আইন দিয়ে কিশোর গ্যাং দমন করা সম্ভব না, যতক্ষণ পর্যন্ত রাজনৈতিক পৃষ্ঠপোষকতা থেকে কিশোর গ্যাং বাঁচতে না পারবে ততক্ষণ পর্যন্ত যে ভাবে কিশোর গ্যাং দেশে বাড়তে থাকবে। রাজনীতি কোন্দল আধিপত্য বিস্তার গুলি কিশোর গ্যাং নিয়ে প্রতিষ্ঠা করে।
কিশোরদের কর্মকাণ্ড নিয়ে সবাই উদাসীন মা-বাবা উদাসীন। এই উদাসীনতা সুযোগ কাজে লাগিয়ে বেপরোয়া হয়ে উঠেছে কিশোর গ্যাং। অথচ এসব নিয়ে অভিভাবক এলাকার লোকজন প্রশাসন ও
আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাবাহিনীসহ সবাই যদি সিরিয়াস হয় তাহলে এই গুলো দমন করা কোন ব্যাপার না।
গ্যাং তো বন্ধ করাই যায়। গ্রামে এবং শহরের কোন এলাকায় কে বা কারা গ্যাং তৈরি করছে তাদেরকে খুঁজে বের করা, তাদেরকে কাউন্সেলিং করা কোন ব্যাপার না। যদি পরিবার পরিজন অভিভাবক, সমাজের জনপ্রতিনিধি, রাজনীতিবিধি, ও প্রশাসনসহ আন্তরিক ভাবে উদাসীনতার উর্ধে উঠে তাহলে কিশোর গ্যাং অতিদ্রুত বন্ধ করা সম্ভব।
আসুন সবাই এক মিলেমিশে এক সাথে সামাজিক আন্দোলন গাড়ে তুলি।
লেখকঃ সমাজকর্মী ও কলামিস্ট

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
কপিরাইট © ২০২০ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট