পূণ্যভূমি চট্টগ্রাম
রচনায়ঃ মোহাম্মদ আব্দুল হাকিম (খাজা হাবীব )
ওলী আউলিয়া খ্যাত পূণ্যভূমি চট্টগ্রামের শান
যুগে যুগে কত আউলিয়া বাড়িয়েছে এর সম্মান।
পাহাড় সাগর সমতল- সাধনার উপযুক্ত সন্নিবেশ
আল্লাহ্ তায়ালার নৈকট্য লাভের উত্তম পরিবেশ।
বায়েজিদ বোস্তামী আর বদর উদ্দিনের অবদান
প্রভূর সাধনায় করেছে তারা ইসলামের আলো দান।
আমানত শাহ গৌরিবুল্লা শাহ গড়েছেন ইতিহাস
ইসলামের ঝান্ডা উড্ডয়নে পাবে না কোন হ্রাস।
মোহসেন আউলিয়ার কারামতে- ধন্য চট্টগ্রামবাসি
দুখী মানুষকে সুখী করে যিনি ফুটিয়েছে মুখে হাসি।
আউলিয়াদের সূন্নী আন্দোলনে মানুষের মিলন মেলা
সিরিকুটি,মাইজভান্ডারীর অবদান যাবে নাকো ভুলা।
মালেক শাহ আবেদ শাহ মিসকিন শাহ বদনা শাহ্
চট্টগ্রামের বুকে তারাও ছিল তরীকতের বাদশা।
আরও কত নাম অজানা চট্টগ্রামে আল্লাহর ওলী
ধন্য হয়েছে চট্টগ্রাম পেয়ে আউলিয়াদের চরণধূলি।
মোজাদ্দেদীয়া তরীকার বিজয় ঝান্ডা উড়েছে চট্টগ্রাম
বিশ্বের মানুষ জেনে নিয়েছে আজ আলফেসানীর নাম।
সৌজন্যেঃ মোজাদ্দেদীয়া দরবার শরীফ, মোজাদ্দেদপুর, জালালাবাদ,বায়েজিদ বোস্তামী, চট্টগ্রাম।
Leave a Reply