সোস্যাল ডেস্কঃ
কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক উপ কমিটির সদস্য এম এ রহিম এর ফেইসবুক ওয়াল থেকে।
বৃটিশরাই ভারতবর্ষে মুসলমানদের কে দ্বিখণ্ডিত করে দিয়েছিলো।
এক সময় সুন্নি মুরব্বিরা কওমি আকিদা পছন্দ করতো না তবে বলতো বাচ্চাদের কোরআন শিক্ষা কওমি মাদ্রাসার হাফেজ এর মাধ্যমে দিও আমার বড় ছেলে আদিলুর রহিম আরহাম তাঁর মায়ের ইচ্ছে ছিলো সন্তান কে আরবি শিক্ষায় শিক্ষিত করবে, কিন্তু এক অজানা আতংক আমার মনে সব সময় কাজ করেছে বারবার, কোন মাদ্রাসায় দিবো? কোন মাদ্রাসায় আমার সন্তান কে নিরাপত্তা নিশ্চিত করে? মোবাইল খুললেই দেখা যায় ছোট ছোট মাচুম বাচ্চাদের কি নির্মম নির্যাতন,হাতে পায়ে শিকল বেধে মধ্যে জুগিয় বর্বর কায়দায় মাচুম বাচ্চাদের কে বেধে রাখে,শিশুদের বলদগার করছে বিভিন্ন কওমি মাদ্রাসার শিক্ষক! কি ভয়ানক!কি বেদনাদায়ক! এঁরা কি দেশের প্রচলিত আইনের আওতায় আসবে না? স্কুলের শিক্ষক কোন ছাত্র কে বেত্রাঘাত করলে আন্দোলন করে শিক্ষক সাসপেন্ড হয়, আর মোল্লা লেবাসদারী প্রকৃত অপরাধী অপরাধ করে বারবার পার পেয়ে যায়।
আই এস এর মৌলবাদীদের কাছে যেমন নারীদের ভোগবিলাসে কোন দোষ ত্রুটি নেই তাদের জন্য সব জায়েজ আর বর্তমানে দেখছি আই এস এর মতো হেফাজতের কিছু কিছু মোল্লারা আরেক জন এর বউকে, বিভিন্ন নারীকে তাদের নিজের মতো ভোগ বিলাশে মত্ত, শিশু বলদগার করছে তাদের জন্য সব জায়েজ। আমার বড় সন্তান কে অজানা আতংকে হেফজ খানায় দিতে পারলাম না, ছোট্ট বাচ্চাকে হেফজ খানায় দিয়ে কোরআন শিক্ষা শিক্ষা দিতে চাই সকলের কাছে দোয়া চাই এবং ছোট বাচ্চাটা বড় হতে হতে ততোদিনে এই আলেম নামে জালেম জুলুমবাজদের কে আইনের আওতায় আনা হবে এবং দেশের আরবি শিক্ষা ব্যাবস্হায় আধুনিক বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে বিজ্ঞান ভিত্তিক আরবি শিক্ষা প্রচলিত হবে সরকারের কাছে সেই প্রত্যাশা করি।
Leave a Reply